[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

পৌরসভার নগর বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সিতান পইতান ঠিক না থাকনের কারনে চরম অব্যবস্থার সৃষ্টি

৩৮

ক্রিং ক্রিং, এ্যঁ…লো, কি গো জেঠা তুমি ঠিক আছোতো, গত সপ্তাহের খবরাখবর লইয়া তোমাগোর দরবারে-দরবারে, টেবিলে-টেবিলে কারেন্ট হাজির হইয়াছি। আমাগো শেখ হাসিনা জেঠিতো ব্যাটা করোনার টুঁটি চাপিয়া ধরিয়াছে। এই বজ্জাতের হাড্ডি গোটা পৃথিবীর জেঠা-জেঠির অস্থিমজ্জাও চুষিয়া খাইতেছে। লাখ লাখ জেঠা-জেঠিগোর জীবন সাঙ্গ করিয়া বন্ধন ছিন্ন করিয়াছে। এইবার নাকি জোট বাধিঁয়াছে ওমিক্রন। তার মইধ্যে সমাজের দু¯ৃ‹তকারী, ধর্ষক, বখাটে, ইভটিজার, লুটপাটকারী, মাদক বিক্রেতা, টেন্ডারবাজ, তেলবাজ, অস্ত্রবাজ, দালালবাজ, ভুমিদস্যু, চাঁপাবাজগোর বিষয়ে দু-চারটি কথা লিখিয়াই যাইতেছি। ভাই পো-রে, আইন আছে, কঠোর দমন নাই, নিপীড়ণ, নির্যাতন, বিতারণ আছে ভালো শাসন নাই। পাহাড়ের চুড়ায়, খাদে, চিপায়, নালায়, ঝিড়িতে, হ্রদের ধারের অভাগা জেঠা জেঠিরা কোন দুনিয়ায় তাইনেরা বসবাস করিতেছে বলিয়া খালি আপুত্তি-বিপত্তি। আমি জেঠাও সর্ব বেকায়দায়। ভক্তরাও খালি কহেন অ-জেঠা আমরা বাঁচি, মরি আর ঝুলিয়া থাকি আপনে অন্তত ভালা থাকিবেন। ঐ জেঠা জেঠিগোরে কি বলিব আমিও বিপদ সামলাইতেই পারিতেছিনা। বুড়ো বুড়িরাই কহিত যে নাকি সহে সে নাকি বরকত পাইয়া থাকে। বহু হর্তাকর্তা আইজ দিতাছি কাইল দিতাছি বলিয়া চড়কার মতন ঘুরাইতেছে, আবার দুই চাইর কলম লেখিলেই খালি কহেন অ জেঠা, গা তো পোড়াইতেছে। আমিওযে পুড়িয়া মরিতেছি, সইতেও পারিতেছি না, বরকতও পাইতেছি না, কিছু বলিতেও পারিতেছিনা, জমাজাটিও করিতে পারিতেছিনা, খালি চিন্তা, আর চিন্তা….

ভাই পো-রে পুরানে বুড়ো-বুড়িরা কহিতো ওজন বুঝে ভোজন দে, মন বুঝে ধন দে, লা-আ-ভ বুঝে ঝাঁপ দে। এক দিকে জেঠা জেঠিগোর ঠেলাগুতো অন্য দিকে ভাই পো আর জেঠা-জেঠিগোর ওয়েটিং, এইসব চিন্তা লইয়া অধিক সময় চোখের পাতা রাইতেও খাড়াইয়া থাকে। আবার ফিজিসিয়ান কহিলেন জেঠির প্রেসার নাকি এখন হাই, তয় তাইনের চিল্লা-ফাল্লাও হাইফাই। আমি কি সমাজের জেটা জেঠিগোর সুখ দুঃখের বয়ান লিখিব নাকি জেঠিরে সামাল দিব ঐ হিসাবও মিলাইতে পারিতেছি না। প্রতিদিনই ভোর সকালেও দেখি জেঠি বুকে হাত দুইখান লইয়া ঘুমের ঘোরেও যেন জেঠারে ঘায়েল করিতে পরিকল্পনা করিতেছে। জেঠাও হ¹ল মানুষ-আমানুষগোর খবরাখবর লইয়া বাড়ি ফিরিলেও রাইতে তাইনের সেবাও করিতে হইতেছে। আবার বহুত জেঠা-জেঠি কহিলো তাইনেগোরে নাকি প্রেসক্রাইব করিতে, জেঠি হইতে কিভাবে রক্ষা পাওন যায়। এই হইলো কাটা ঘা’এ নুন ছিটানো। আরে জেঠার নিজের প্রেসক্রাইব কারে জমা করিবো হেই চিন্তা লইয়া উপর ওয়ালার দেয়া ব্ল্যাক চুল হোয়াইট হইতেছে তার মইধ্যে জেঠা-জেঠিগোর যত তালিমালি। রাইতে জেঠিরে দুই চাইর কথা শুনাইয়া দিলেই পেট্রোল বোমার মতন ঢাস ঢাস করিতে করিতে জীবনটারে ঠাঁসা বানাইয়া দেয়। হেই সময় মনে হয় লাইফটা রেস্টুরেন্টের পরটার মতন হইতেছে। সকালে বিছানা ছাড়িতে দেরি। পাহাড় পর্বতের মানুষ অ-মানুষগোর সুখ দুঃখের বয়ান উত্তাপন করিতে হিমশিমও খাইতেছি। করোনা-১৯তো কারো কথাই হুনিতে চাহে না। বহু ভাইরাসের মানবতা কিছুটা থাকিলেও এই ভাইরাসের দেখি মানবতার মা-ও নাই, বাপও নাই। আবার কুঞ্জ হইতে বাহির হইলেই ভাইপোগোর নজরবন্দি, তার মইধ্যে বিনা বেতনে চাকুরী ব্যাটা ছোট্ট জেঠার পাঠশালায় কামিং গোইং এখন হরদম। বেকার এই ছোট্ট জেঠাও দেখি করোনার বান লইয়া খালি প্রশ্নের রান করিতে ওস্তাদ, বায়না ধরে জঙ্গল দেখিবো, পাহাড়-নদী-নালা দেখিবো, আমি জেঠা যে কোন খানে লুকাইবো, খুবই চিন্তায় আছি… যাউ¹া…

আমাগো স্বরাষ্ট্রমুন্ত্রী খান জেঠা কহিলো পাহাড়ের জেঠা-জেঠিরা খুবই শান্ত তাইনেগোর কোন ডিমান্ডও নাই। আমিও পাহাড় ঘুরিয়া দেখিয়াছি হ¹লই সাধাসিধে। তয় পাহাড়ে এত রক্তপাত কেন হইবে। আমাগো চিন্তা হইলো দেশে চাঁন্দাবাজি, সন্ত্রাসী সহ কোন আকাম করিতে দেয়া হইবে না। হুনিলাম বাঙালি ভাইয়েরাও নাকি আকামের সহিত যুক্ত হইতেছেন, যদি প্রমাণ পাই তাগো অবস্থারও চরম হইবে। গেল বৃহস্পুতিবার তাইনে তিন জেলায় তিনটি আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের কার্যক্রমের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে এইসব কহিলেন। কথা হইলো চুনোপুঁটি কিছু আকামকারীগোর কারনে লক্ষ লক্ষ জেঠা-জেঠিগোর ঘুম শান্তি হারাম হইবো হেইডা কেহই মানিতে নারাজ। তয় লক্ষ্যতো বাস্তুবায়ন করিতেই হইবে, চিন্তায় আছি…

অং জেঠা কহিলো, বান্দরবনের থানচি জীবন নগরে পর্যটক বহনকারী মাইক্রোবাস প্রায় দুই হাজার ফুট নীচে পতিত হইয়া দুই জন নিহত সাত জন হইয়াছেন। বাংলাদেশ প্রযুক্তি ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) এর কর্মকর্তা কর্মচারীরা পাহাড়ে বেড়াইতে আসিলে পথিমইধ্যে এই দূর্ঘটনা ঘটিয়া বসে। কথা হইলো পাহাড়ে আসিলে পাহাড়ির রাস্তার অবস্তা বুঝিয়া গাড়ি না চালাইলে এই অসবথার সৃষ্টি হইবেই। তয় পাহাড়ী এলাকার চালকদের লইয়া গাড়ি চালন দরকার, চিন্তায় আছি…

রফিক জেঠা কহিলো, বান্দরবনের লামায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরিয়া এক জেঠারে ঘর হইতে তুলিয়া নিতে আসিলে পাঁচ যুবকরে গণধোলাই দিলে পুলিশ আসিয়া চার জনরে হাসপাতালে ভর্তি করাইয়াছে। গেল বৃহস্পতিবার সকালে এই পেশী শক্তির ঘটনা ঘটিয়াছে। পরে ঐ এলাকায়র পুরিস্থিতি থমথমে পরিণত হইয়াছে। কথা হইলো অবস্থা বুঝিয়া ব্যবস্থায় যাইতে হয়। পেশী শক্তি দেখাইতে যাইয়া গণধোলাই খাইয়া এখুন হাসপাতালের বেডেই রক্ষা। কথা হইলো, ভয় হইতেছে ভুক্তোভুগিরা হাসপাতালে যাইয়াও ধোলাই চালায় কিনা, চিন্তায় আছি…

আকাশ জেঠা কহিলো, বান্দরবানের লামার আজিজ নগরে ইউপি চেয়ারমন জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হইলে আদালত তাইনে লগে দুই সহকারীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়া জারি করিয়াছেন। গেল সমবার এক নারীরে ধর্ষণ চেষ্টা শ্লিলতাহানী করিলে তাইনে সোজা আদালতে গিয়া মামলা টুকাইয়া দিলে আদালত ঐ আদেশ দিয়াছেন। কথা হইলো চেয়ারমন ক্ষমতারে অপক্ষমায় পুরিনত করিতে গেলে এই রকুম শাস্তি হওনের দরকার। চিন্তায় রাখিতে হইবে যাহাতে কোন অজুহাতে ক্ষেমা না পাইয়া বসে, চিন্তায় আছি…

দহেন জেঠা কহিলো, হুট করিয়া পাহাড়ের আনাচে কানাচে নারী ধর্সণ নির্যাতন বাড়িয়া গিয়াছে। গের এক সপ্তাহের মইধ্যে বেশ ক’জন নারী ধর্ষণ ও চেষ্টা আর নির্যাতন ঘটনায় পার্বুত্য চট্টগ্রামের নারী সমাজরে চিন্তা ফেলিয়াছে। এইসব ঘটনা লইয়া পাহাড়ের নারী সংগঠন গুলাইন খাগড়াছড়ি পাহাড়ে পুতিবাদ আর মানবন্ধন রচনা করিয়াছেন। গেল রবিবারের এই মানবন্ধনে নারীরা অভিযোগ করিয়া পূর্ব ঘটনার কোনটির সুষ্টু বিচার না হওনের কারনে পূঃনরাবৃত্তি ঘটিতেছে। তাইনেরা কহিলো শুধু পাহাড়েই নয় গোটা দেশের পুরিস্থিতিই মনে হইতেছে নারীরে একেব্বারে খেলনা ভাবিতেছে। কথা হইলো এইসব ঘটনা ঘটনের লগে লগেই সাংবাদিক জেঠা-জেঠিগোরে লগে রাখিয়া ঝাঁটা পুরইন হাতে লইয়া রাস্তায় নামিতে হইবে, চিন্তায় আছি…

আথিক জেঠা কহিলো, রাঙ্গামাটি শহরের রাস্তাঘাট অলিগলিতে খালি ময়লা আর ময়লা। বাতাসের লগে ধূলাও উড়িতেছে। শহরের প্রত্যেকটিই গুরুত্বপূর্ন স্থানের চিত্র একই। নগর জেঠা-জেঠিরা পুরসভারে টেক্স না দেওনের কথা ভাবিতেছে। জনগনের নেতারা নাগরিকগোরে হ¹ল দিকে সুবিধার ব্যবস্থা করনের বর্তা দিলেও ঘাট পার হওনের পরে আর পাত্তাই নাই। আমাগো জজ কোর্ট এর ভিতরেওতো বেহাল অবস্থা দুর-দুরান্তের জেঠা জেঠিরা বিচার আচার কাইজ কামে আসিয়াও ঠিক মতন বসিতেও পারে না। কোর্ট চত্তর পুরিস্কারও করে না তয় পুরসভার কর্তারা টেক্স এসেস্মেন্ট লইয়া জেঠা-জেঠিগোরে নোটিশ ধরাইয়া দিতাছে। যা মনে হইতেছে আমাগো বিচারক জেঠা-জেঠিরা কড়া বর্তা না দিলে পুরসভা কর্তৃপক্ক পাত্তাও দিবে না, চিন্তায় আছি…

আমাগো রাঙ্গামাটি জেলা পুরিষদের সদস্য সবির জেঠা কহিলো তাইনেরাও মনোনীত হইতে আগ্রহী নয়। নির্বাচনেই আগ্রহী। নির্বাচিত হইয়া আসিলে হ¹ল কামেও শান্তি পাওন যাইবে। গেল বুধবার আমাগো পার্বত্য মুন্ত্রী বীর জেঠার লগে হস্তান্তরিত পুতিষ্ঠানের সহিত সমন্বসভায় তাইনে মুন্ত্রীর নিকট এই আবেদন কিরয়াছেন। যাউ¹া বছর পর হইলেও অন্ত একজন মনোনীত জেঠা সদস্য এই সৎ বাক্যটা উচ্চারণ করিয়াছেন। তয় পাহাড়ের পুরিষদ লইয়া ঝামেলা চুকাইয়া নির্বাচন দেওনের উচিৎ, চিন্তায় আছি…

দহেন জেঠা কহিলো, খাগড়াছড়ির আনাচে কানাচের ময়লা আবর্জনা হ্রদ, ঝিড়ি ঝর্ণা নালায় পড়িয়া পানি দুষণ করিয়া চলিতেছে। পৌরসভার নগর বজ্য ব্যবস্থাপনার সিতান পইতান ঠিক না থাকনের কারনে চরম অব্যবস্থার সৃষ্টি। যত দ্রুত সম্ভব এই অব্যবস্থাপনার সমাপ্তি হওনের দরকার। যা মনে হইতেছে ঐ পাহাড়ের মানুষ যে কোন মুহুর্তে চরম ডায়রিয়ায় ভুগিতে পারে, চিন্তায় আছি…

আবার আমাগো মাত্তাল লেদু কহিলো অপক্ষমতার অধিকারীরাতো রাজনৈতিক লেজুরবৃত্তি করিয়া শহরের অসহায় জেঠা জেঠি বহুতেরে ছেঁচড়াইতেছে। বহুতে ফিরিকশন লাগাইয়া দিয়া চুইংগামের মতন লম্বা করিতেছে আবার নানান কিছিমের আকাম লইয়াও দৌড়াইতেছে। শেষ হইয়াছে ইউপিতেও ফটাফাটি। লেদু কহিলো খালি জনগনরে ল্যাং মারনের তালে। ক্ষেমতারে ললিপপ ভাবিয়া লুটপাট-সুবিধা চালাইতে বহুতেরে পাঁটায় তুলিয়া ছেঁচিতেছে। লুটেরার দল আছমকা গন্ডোগোল আর আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হ¹লই হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইতেছে। তয় কি ভালোভাসা, বহুতেতো বাসাবাড়িও দখল করিতেছে। যা মনে হইতেছে মাত্তাল লেদু মধু খাইলেও হুঁস জ্ঞান ঠিকই আছে, চিন্তায় আছি…

ভাইপো-রে পার্বত্য এলাকায় আর কতো রকম-বেরকমের কান্ডকারখানা দেখিতে হুনিতে হইবো বুঝিতে পারিতেছিনা। রাজনীতির মাঠতো হঠাৎ করিয়া চুড়ান্ত গরম হইয়া পড়িবে। ঐ গরমে কে পোড়া আর কে আধপোড়া হইবে পাবলিক জেঠারা ডরে ভয়ে দিনাতিপাত করিতেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক জেঠা জেঠি কহিলেন সন্ধ্যার পর অনেকে ডরে ভয়ে স্থান ত্যাগ করিয়াও রাত্রি যাপন করিতেছে। আধিপত্য, চাঁন্দাপত্য, ঘায়েলপত্য, খাদ্যপত্য নানান অপকর্মপত্যর বিস্তার লইয়া কয়েক গ্রুপতো ফটর ফটর করিয়া খালি মানুষ মারিতে ওস্তাদ, ভাই-পো রে খালি দুঃখ আর দুঃখ আমি জেঠাও কখন জেলে ঢুকি এই চিন্তা লইয়া আরো বহুত ঘটনা বাকি থাকিলেও আইজ এই পর্যন্ত লিখিয়া ইতি টানিতেছি, তবুও চিন্তায় আছি….

ইতি-
পা.স.চি.জে.মি.ব.
২৯মে, ২০২২ খ্রিঃ