[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

সন্ত্রাসী-চোর-ডাকাইতের আনাগোনা বন্ধ করিতে সীমান্ত শক্ত করিয়া বাঁধিতে হইবে না হইলে আম-ছালা দুটোই খোঁয়া যাইবে

৬৫

ক্রিং ক্রিং, এ্যঁ…লো, কি গো জেঠা তুমি ঠিক আছোতো, গত সপ্তাহের খবরাখবর লইয়া তোমাগোর দরবারে-দরবারে, টেবিলে-টেবিলে কারেন্ট হাজির হইয়াছি। কোভিট-১৯ তো কষিয়া চালাইলেও এইবার আমাগো শেখ হাসিনা জেঠি ব্যাটা করোনার টুঁটি চাপয়া ধরিয়াছে। এই বজ্জাতের হাড্ডি গোটা পৃথিবীর জেঠা-জেঠির অস্থিমজ্জাও চুষিয়া খাইতেছে। লাখ লাখ জেঠা-জেঠিগোর জীবন সাঙ্গ করিয়া বন্ধন ছিন্ন করিয়াছে। এইবার নাকি জোট বাধিঁয়াছে ওমিক্রন। তার মইধ্যে সমাজের দু¯ৃ‹তকারী, ধর্ষক, বখাটে, ইভটিজার, লুটপাটকারী, মাদক বিক্রেতা, টেন্ডারবাজ, তেলবাজ, অস্ত্রবাজ, দালালবাজ, ভুমিদস্যু, চাঁপাবাজগোর বিষয়ে দু-চারটি কথা ক্রমান্বয়ে লিখিয়াই যাইতেছি। ভাই পো-রে, আইন আছে কঠোর দমন নাই, নিপীড়ণ, নির্যাতন, বিতারণ আছে ভালো শাসন নাই। পাহাড়ের চুড়ায়, খাদে, চিপায়, নালায়, ঝিড়িতে, হ্রদের ধারের অভাগা জেঠা জেঠিরা কোন দুনিয়ায় তাইনেরা বসবাস করিতেছে বলিয়া খালি অভিযোগ-অভিযোগ। আমি জেঠাও সর্ব বেকায়দায়। ভক্তরাও খালি কহেন অ-জেঠা আমরা বাঁচি, মরি আর ঝুলিয়া থাকি আপনে অন্তত ভালা থাকিবেন। ঐ জেঠা জেঠিগোরে কি বলিব আমিও বিপদ সামলাইতেই পারিতেছিনা। বুড়ো বুড়িরাই কহিত যে নাকি সহে সে নাকি বরকত পাইয়া থাকে। বহু হর্তাকর্তা আইজ দিতাছি কাইল দিতাছি বলিয়া চড়কার মতন ঘুরাইতেছে, আবার দুই চাইর কলম লেখিলেই খালি কহেন অ জেঠা, গা তো পোড়াইতেছে। আমিওযে পুড়িয়া মরিতেছি, সইতেও পারিতেছি না, বরকতও পাইতেছি না, কিছু বলিতেও পারিতেছিনা, জমাজাটিও করিতে পারিতেছিনা, খালি চিন্তা, আর চিন্তা….

ভাই পো-রে পুরানে বুড়ো-বুড়িরা কহিতো ওজন বুঝে ভোজন দে, মন বুঝে ধন দে, লা-আ-ভ বুঝে ঝাঁপ দে। এক দিকে জেঠা জেঠিগোর ঠেলাগুতো অন্য দিকে ভাই পো আর জেঠা-জেঠিগোর ওয়েটিং, এইসব চিন্তা লইয়া অধিক সময় চোখের পাতা রাইতেও খাড়াইয়া থাকে। আবার ফিজিসিয়ান কহিলেন জেঠির প্রেসার নাকি এখন হাই, তয় তাইনের চিল্লা-ফাল্লাও হাইফাই। আমি কি সমাজের জেটা জেঠিগোর সুখ দুঃখের বয়ান লিখিব নাকি জেঠিরে সামাল দিব ঐ হিসাবও মিলাইতে পারিতেছি না। প্রতিদিনই ভোর সকালেও দেখি জেঠি বুকে হাত দুইখান লইয়া ঘুমের ঘোরেও যেন জেঠারে ঘায়েল করিতে পরিকল্পনা করিতেছে। জেঠাও হ¹ল মানুষ-আমানুষগোর খবরাখবর লইয়া বাড়ি ফিরিলেও রাইতে তাইনের সেবাও করিতে হইতেছে। আবার বহুত জেঠা-জেঠি কহিলো তাইনেগোরে নাকি প্রেসক্রাইব করিতে, জেঠি হইতে কিভাবে রক্ষা পাওন যায়। এই হইলো কাটা ঘা’এ নুন ছিটানো। আরে জেঠার নিজের প্রেসক্রাইব কারে জমা করিবো হেই চিন্তা লইয়া উপর ওয়ালার দেয়া ব্ল্যাক চুল হোয়াইট হইতেছে তার মইধ্যে জেঠা-জেঠিগোর যত তালিমালি। রাইতে জেঠিরে দুই চাইর কথা শুনাইয়া দিলেই পেট্রোল বোমার মতন ঢাস ঢাস করিতে করিতে জীবনটারে ঠাঁসা বানাইয়া দেয়। হেই সময় মনে হয় লাইফটা রেস্টুরেন্টের পরটার মতন হইতেছে। সকালে বিছানা ছাড়িতে দেরি। পাহাড় পর্বতের মানুষ অ-মানুষগোর সুখ দুঃখের বয়ান উত্তাপন করিতে হিমশিমও খাইতেছি। করোনা-১৯তো কারো কথাই হুনিতে চাহে না। বহু ভাইরাসের মানবতা কিছুটা থাকিলেও এই ভাইরাসের দেখি মানবতার মা-ও নাই, বাপও নাই। আবার কুঞ্জ হইতে বাহির হইলেই ভাইপোগোর নজরবন্দি, তার মইধ্যে বিনা বেতনে চাকুরী ব্যাটা ছোট্ট জেঠার পাঠশালায় কামিং গোইং আপাতত শুরু। বেকার এই ছোট্ট জেঠাও দেখি করোনার বান লইয়া খালি প্রশ্নের রান করিতে ওস্তাদ, বায়না ধরে জঙ্গল দেখিবো, পাহাড়-নদী-নালা দেখিবো, আমি জেঠা যে কোন খানে লুকাইবো, খুবই চিন্তায় আছি… যাউ¹া…

অং জেঠা কহিলো, বান্দরবানের নানা উপুজিলার পাহাড় হইতে পাথর চোরের দল পাথর চুরি করিতে করিতে বহু পাহাড়, ঝিরি, ঝর্ণা পাথর শুন্য করিতেছে। সুযোগ পাইলেই পাথর এলাকার পাহাড়ে বুলডোজার চালাইয়া দিনে দুপুরেই পাথর চুরি করিতেছে। এইসব পাথর চুরি করিতে যাইয়া ঝিরি, ঝর্ণায় আশপাশ পাথরে নির্ভর ছোট ছোট মাছ, শামুক ঝিনুক বিলুপ্ত হইতেছে। পাহাড়ি কিছু পরিবার এইসবের উপর নির্ভর করিয়া জীবন যাপন করিলেও এখন হেই নির্ভরতাও কমিয়াছে। গেল সমবার পাথর চুরি করিতে যাইয়া আবারো প্রশাসনের মেজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমান আদালত চালাইয়া দুই হাজার ঘনফুট পাথর সহ মেশিন জব্দ করিয়াছে। কথা হইলো ইতিহ্যের এই সম্পদগুলাইন রক্ষা করিতে সামাজিক আন্দোলন চালাইতে হইবে, না হইলে পস্তাইতে হইবে, চিন্তায় আছি…

নিরত জেঠা কহিলো, বরকল উপুজিলার হতভাগা জেঠা-জেঠিগোর জইন্য দেয়া জলপথের এম্বুলেন্সখানা তিন বছর ধরিয়াই পানিতে ভাসিতেছে। উপুজিলার পশ্চাদপদ জনগুষ্টির চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করিতে আন্তুর্জাতিক দাতা পুতিষ্ঠান ইউএনডিপি জলপথের এম্বুলেন্সখানা দান করিলেও প্রকল্প শেষ হওনের কারনে হেইডা এখুন জলেই ভাসিতেছে। উপুজিলা প্রশাসন জলপথের এম্বুলেন্সখানার চালকের বেতন দিতে না পারায় রোগী আনা-নেয়া বন্ধ রহিয়াছে। পশ্চাদপদ জনগুষ্টির চিকিৎসা সেবা বন্ধ রহিয়াছে। কথা হইলো ইচ্ছা থাকিলে উপায় হয়, আমাগো জিলা পুরিষদ, উপুজিলা পুরিষদ, ইউনিয়ন পুরিষদ, উপুজিলা প্রশাসনে হরেক রকুমের বরাদ্দ থাকে এইসব হইতে কিছু কাটছাঁট করিলেই চালকও বাঁচে, রুগীও বাঁচে। উদে্যুাগ না লইলেতো জলপথের এম্বুলেন্সখানা পানিতেই ভাসিবে, চিন্তায় আছি…

হোসাইন জেঠা কহিলো, মাহামইন্য হাই কোর্ট এর আদেশের কথা রাখিতে তিন পার্বত্য জেলার প্রশাসনের মাজিস্ট্রেটগন অনুমোদনহীন ইটভাটা বন্ধ করিতে মাঠ চষিয়া বেড়াইতেছে। পুতিদিনই কোন না কোন ইটভাটা বন্ধ জরিমানা করিতেছে। কথা হইলো আদালত আদেশ দিলে হইবে না দিলে চলিবে এমুনতো হইতে পারে না। পরিবেশ আর আইন বিরোধী এইসব পুতিষ্ঠান প্রশাসনে সম্মুখ দৃষ্টিতে চলিতে থাকিলেও তাইনেরা কেন অন্ধের ভান ধরিবে। কথা হইলো প্রকৃতি বাঁচিলে মানব বাঁচিবে না হইলে প্রকৃতিও অত্যাচার চালাইয়া যাইবে, চিন্তায় আছি…

কবির জেঠা কহিলো, কাপ্তাই থানার পুলিশ দেড়শত লিটার চোলাই মদ লইয়া আলী হাসান (২৫)রে আটক করিয়াছে। গেল রুবিবার রাইতে চন্দ্রঘোনায় অভিযান চালাইয়া এই দেশীয় মদ জব্দ করিয়াছে পুলিশ। কাপ্তাই পাহাড়ের আনাচে হইতে ক’দিন পর পরই খালি মদ ধরা খায়। কথা হইলো পাহাড়ে মদর রান্ধন খাওন, লইয়া যাওনের নিয়ম রহিয়াছে, তয় নিয়ম বহির্ভুল হইলে জেল ভর্তিতো হইতে হইবে, চিন্তায় আছি…

আকাশ জেঠা কহিলেন, বান্দরবানের রুমার বথিপাড়ায় সন্ত্রাসী আর সেনাবাহিনীর সদস্যদের গালাগুলি ঘটনায় নিহত তিন সন্ত্রীকে বেওয়ারিশ ধরিয়া বৌদ্ধ শ্মশানে দাফন করিয়াছে। সন্ত্রসীগোর হুলিতে সেনাবাহিনীর সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার হাবিবও নিহত হইয়াছেন। পাহাড়ের শান্তিরক্ষার কাজে নিয়োজিত সেনা সদস্য হত্যা সন্ত্রাসীগুষ্টির মূলউৎপাঠন করা জরুরী বলিয়া স্থানীয় জেঠা-জেঠিরা আহ্বান জানাইয়াছেন। এই ঘটনা লইয়া পাহাড়ের আনাচে কানাচে আন্দোলন চলিতেছে। কথা হইলো সন্ত্রাসীগোর এই ঔদত্যপূর্ন্য আচরণ দেশের সার্বভৌমত্ব প্রশ্নবিদ্ধ হইতেছে, চিন্তায় আছি…

দাশ জেঠা কহিলো, আমাগো রাঙ্গামাটির মেয়র আকবর জেঠারে লইয়া যুব মহিলালীগের নেত্রী দাবি করিয়া মনিকা আক্তার রাজধানীর প্রেস ক্লাবে বিশ্রী বিশ্রী সংবাদ প্রকাশ করাইয়াছে। এইসব ঘটনা লইয়া রাঙ্গমাটি জেলা আওমামীলীগের মইধ্যে বহুতে তেলে বেগুনে জ্বলিতেছে। আবার মহিলালীগ প্রেস নোট দিয়া কহিলেন মনিকা নেত্রীও নয় কোন কমিটিতেও নাই। আবার নোট ছাড়িয়াছে মনিকারে রাঙ্গামাটিতে আবাঞ্চিত করা হইয়াছে। কুইশান হইলো তাহলে মনিকা কে। যা মনে হইতেছে আকবর জেঠারে লইয়া তলে তলে বহুতে সত্য মিথ্যা শত্রুতা পাকাপোক্ত করিয়াছে। আমাগো নাগরিক জেঠারা দাবি করিয়াছেন সত্য হউক মিথ্যা হউক এই বিশ্রী কান্ডের মূল উৎপাঠন করনের দরকার, চিন্তায় আছি…

হক জেঠা কহিলো, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি হইতে মাদক ইয়াবার চির বিদায় হইবে না। ক’দিন পর পরই খালি চালান ধরা খায়। ইয়াবার টেলায় সামাজের যুবকরাতো বহুতে শান্তিতেও নাই। খালি অভিযোগ কারবারীগোর আকামে নীরিহরাও এলাকায় থাকিতে পারিতেছে না। কথা হইলো সীমান্ত ছিড়া ফাঁটা হইলে বাইরের বহুতে এইখানে পড়ন্ত হইবে। তয় সন্ত্রাসী, চোর-ডাকাইতের আনাগোনা বন্ধ করিতে সীমান্ত শক্ত করিয়া বাঁধিতে হইবে না হইলে আম-ছালা দুটোই খোঁয়া যাইবে, চিন্তায় আছি…

রফিক জেঠা কহিলো, বান্দরবানের আলী কদমের সেনা জোন কর্তৃক লামায় নাইক্ষ্যংমুখ প্রত্যয়ী স্কুল আর জামে মসজিদ পুতিষ্ঠা করিয়াছে। এই মানবতার কাইজের জইন্য পাহড়ের পোলা-মাইয়ারা স্কুলমুখী আর ধর্মমুখীও হইতে পারিবে। গেল সমবার আমাগো জোন কমান্ডার মনজুরুরল হাসান, পিএসসি জেঠা এই দুই পুতিষ্ঠানের ইদ্বোধন করিয়াছেণ। কথা হইলো এই মানবতার জইন্য সেনা বাহিনীরে আজীবন মনে ধারন করিবে প্রজম্মরা। পাহাড়ের যেইখানে অভাগারা রহিয়াছেন এই ধরনের আরো পুতিষ্ঠান গড়িয়া তুলনের দরকার, চিন্তায় আছি…

আবার আমাগো মাত্তাল লেদু জেঠা গান ধরিয়াছে, মনের জানালা ধরিয়া উঁকি দিয়া গেছে, যার চোখ তারে আর মনে পড়ে না। ধরার বাঁধনে তারে ধরাও পড়ে না। তয় জেঠা কহিলো অপক্ষমতার অধিকারীরাতো রাজনৈতিক লেজুরবৃত্তি করিয়া শহরের অসহায় জেঠা জেঠি বহুতেরে ছেঁচড়াইতেছে। বহুতের ফিরিকশন লাগাইয়া দিয়া চুইংগামের মতন লম্বা করিতেছে। বহুতে নানান কিছিমের আকাম লইয়াও দৌড়াইতেছে। যোগ হইয়াছে ইউপিতেও ফটাফাটি। লেদু কহিলো খালি জনগনরে ল্যাং মারনের তালে। ক্ষেমতারে ললিপপ ভাবিয়া লুটপাট-সুবিধা চালাইতে বহুতেরে পাঁটায় তুলিয়া ছেঁচিতেছে। লুটেরার দল আছমকা গন্ডোগোল আর আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হ¹লই হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইতেছে। তয় কি ভালোভাসা, বহুতেতো বাসাবাড়িও দখল করিতেছে। যা মনে হইতেছে মাত্তাল লেদু মধু খাইলেও হুঁস জ্ঞান ঠিকই আছে, চিন্তায় আছি…

ভাইপো-রে পার্বত্য এলাকায় আর কতো রকম-বেরকমের কান্ডকারখানা দেখিতে হুনিতে হইবো বুঝিতে পারিতেছিনা। রাজনীতির মাঠতো হঠাৎ করিয়া চুড়ান্ত গরম হইয়া পড়িবে। ঐ গরমে কে পোড়া আর কে আধপোড়া হইবে পাবলিক জেঠারা ডরে ভয়ে দিনাতিপাত করিতেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক জেঠা জেঠি কহিলেন সন্ধ্যার পর অনেকে ডরে ভয়ে স্থান ত্যাগ করিয়াও রাত্রি যাপন করিতেছে। আধিপত্য, চাঁন্দাপত্য, ঘায়েলপত্য, খাদ্যপত্য নানান অপকর্মপত্যর বিস্তার লইয়া কয়েক গ্রুপতো ফটর ফটর করিয়া খালি মানুষ মারিতে ওস্তাদ, ভাই-পো রে খালি দুঃখ আর দুঃখ আমি জেঠাও কখন জেলে ঢুকি এই চিন্তা লইয়া আরো বহুত ঘটনা বাকি থাকিলেও আইজ এই পর্যন্ত লিখিয়া ইতি টানিতেছি, তবুও চিন্তায় আছি….

ইতি-
পা.স.চি.জে.মি.ব.
১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২২ খ্রিঃ