[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
ব্যবসায়ীর গুদামে মিলল ১৮ মেট্রিক টন সরকারি চাল ও গমতেল উৎপাদনের নিয়ম না জানায় পাম ফল নষ্ট হচ্ছে দীঘিনালায়রাঙ্গামাটিতে চ্যানেল আই প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচীরাজস্থলীতে বর্ণিল আয়োজনে কাব কার্ণিভাল অনুষ্ঠিতমাটিরাঙ্গা জোন কর্তৃক বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদানকাপ্তাই বাজারে ভবঘুরে ১৪ গরু খোয়াড়ে দিল ব্যবসায়ীরাবান্দরবানের আলীকদমে ভ্রমণে এসে নিখোঁজ শুভ’র ১৩ দিনেও সন্ধান মেলেনিযেখানে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় সেখানেই যেন আলোর নিচে অন্ধকারবান্দরবানের থানচিতে এবার গ্রামে ফিরল বম জনগোষ্ঠীর আরো এক পরিবারবান্দরবানে সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র সরঞ্জামসহ ৯ জন আটক, জনমনে স্বস্তি
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানে প্রথমবারের মতো শ্রেষ্ঠ থানা নির্বাচিত থানচি থানা

৩৩

॥ থানচি উপজেলা প্রতিনিধি ॥

বান্দরবানে প্রথমবারের মতো শ্রেষ্ঠ থানা নির্বাচিত থানচি থানা। অভিন্ন মানদণ্ডের আলোকে থানচি থানাকে মুজিব জন্মশত বছরে জেলার শ্রেষ্ঠ থানা নির্বাচিত করা হয়েছে।

পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে গত রবিবার অনুষ্ঠিত অক্টোবর মাসের বান্দরবান জেলার পুলিশের আইন- অপরাধ বিষয়ক মাসিক সভায় থানচি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুদ্বীপ রায়ের হাতে শ্রেষ্ঠ থানা স্মারক সনদ তুলে দেন পুলিশ সুপার জেরিন আখতার।

জানা যায়, ১৯৬৯ সালে রাঙ্গামাটি জেলার অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল থানচি থানাটি। বর্তমানে তা বান্দরবান জেলায় অবস্থিত। জেলা সদর থেকে ৮৫ কিলোমিটার দুরে চারটি ইউনিয়ন সমন্বয়ে গঠিত থানচি।

আরো জানা যায়, বান্দরবানে থানচি থানা ৫১ বছরে প্রথমবারের মতো মুজিব জন্মশত বছরে জেলার শ্রেষ্ঠ থানা হিসেবে নির্বাচিত হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, থানচি থানার পুলিশ আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সব সময় তৎপরতা রয়েছে। এখানে যেন আইন-শৃঙ্খলা বজায় থাকে তাই নিয়মিত সকলকে সচেতন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কমিউনিটি পুলিশিং কাজ করে যাচ্ছে।

থানচি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুদ্বীপ রায় জানান, এখানে বছরে পাঁচ থেকে ছয়টার গড়ে বেশি মামলা হয় না। যে কয়টা মামলা হয় তাও মাদকসংক্রান্ত ছোটোখাটো মামলা। কোনো কোনো মাসে একটা সাধারণ ডায়েরীও হয় না।

তিনি আরো বলেন, গেল বছরে মাত্র দুইটি মামলা হয়েছে। খুব বড় কিছু না ঘটলে থানায় এসে কেউ মামলা করেন না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নিজেদের মধ্যেই আপস মীমাংসা করে ফেলে এবং শ্রেষ্ঠ থানার অর্জনে যে কোনো পুরস্কার কাজের উদ্যম বাড়িয়ে দেয় বহুগুন বলে জানান তিনি।