[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

ব্রিজের তলদেশের পানি কাটিয়া পার হইতে যাইয়া এক্কেবারে পরপারেই পার হইয়া গিয়াছে

৩১

ক্রিং ক্রিং, এ্যঁ…লো, কি গো জেঠা তুমি ঠিক আছোতো, গত সপ্তাহের খবরাখবর লইয়া তোমাগোর দরবারে-দরবারে, টেবিলে-টেবিলে কারেন্ট হাজির হইয়াছি। কোভিট-১৯ তো কষিয়া চালাইলেও এইবার আমাগো শেখ হাসিনা জেঠি ব্যাটা করোনার টুঁটি চাপয়া ধরিয়াছে। এই বজ্জাতের হাড্ডি গোটা পৃথিবীর জেঠা-জেঠির অস্থিমজ্জাও চুষিয়া যাইতেছে। লাখ লাখ জেঠা-জেঠিগোর জীবন সাঙ্গ করিয়া বন্ধন ছিন্ন করিয়াছে। তার মইধ্যে সমাজের দু¯ৃ‹তকারী, ধর্ষক, বখাটে, ইভটিজার, লুটপাটকারী, মাদক বিক্রেতা, টেন্ডারবাজ, তেলবাজ, অস্ত্রবাজ, দালালবাজ, ভুমিদস্যু, চাঁপাবাজগোর বিষয়ে দু-চারটি কথা ক্রমান্বয়ে লিখিয়াই যাইতেছি। ভাই পো-রে, আইন আছে কঠোর দমন নাই, নিপীড়ণ, নির্যাতন, বিতারণ আছে ভালো শাসন নাই। পাহাড়ের চুড়ায়, খাদে, চিপায়, নালায়, ঝিড়িতে, হ্রদের ধারের অভাগা জেঠা জেঠিরা কোন দুনিয়ায় তাইনেরা বসবাস করিতেছে বলিয়া খালি অভিযোগ-অভিযোগ। আমি জেঠাও সর্ব বেকায়দায়। ভক্তরাও খালি কহেন অ-জেঠা আমরা বাঁচি, মরি আর ঝুলিয়া থাকি আপনে অন্তত ভালা থাকিবেন। ঐ জেঠা জেঠিগোরে কি বলিব আমিও বিপদ সামলাইতেই পারিতেছিনা। বুড়ো বুড়িরাই কহিত যে নাকি সহে সে নাকি বরকত পাইয়া থাকে। বহু হর্তাকর্তা আইজ দিতাছি কাইল দিতাছি বলিয়া চড়কার মতন ঘুরাইতেছে, আবার দুই চাইর কলম লেখিলেই খালি কহেন অ জেঠা, গা তো পোড়াইতেছে। আমিওযে পুড়িয়া মরিতেছি, সইতেও পারিতেছি না, বরকতও পাইতেছি না, কিছু বলিতেও পারিতেছিনা, জমাজাটিও করিতে পারিতেছিনা, খালি চিন্তা, আর চিন্তা….

ভাই পো-রে পুরানে বুড়ো-বুড়িরা কহিতো ওজন বুঝে ভোজন দে, মন বুঝে ধন দে, লা-আ-ভ বুঝে ঝাঁপ দে। এক দিকে জেঠা জেঠিগোর ঠেলাগুতো অন্য দিকে ভাই পো আর জেঠা-জেঠিগোর ওয়েটিং, এইসব চিন্তা লইয়া অধিক সময় চোখের পাতা রাইতেও খাড়াইয়া থাকে। আবার ফিজিসিয়ান কহিলেন জেঠির প্রেসার নাকি এখন হাই, তয় তাইনের চিল্লা-ফাল্লাও হাইফাই। আমি কি সমাজের জেটা জেঠিগোর সুখ দুঃখের বয়ান লিখিব নাকি জেঠিরে সামাল দিব ঐ হিসাবও মিলাইতে পারিতেছি না। প্রতিদিনই ভোর সকালেও দেখি জেঠি বুকে হাত দুইখান লইয়া ঘুমের ঘোরেও যেন জেঠারে ঘায়েল করিতে পরিকল্পনা করিতেছে। জেঠাও হ¹ল মানুষ-আমানুষগোর খবরাখবর লইয়া বাড়ি ফিরিলেও রাইতে তাইনের সেবাও করিতে হইতেছে। আবার বহুত জেঠা-জেঠি কহিলো তাইনেগোরে নাকি প্রেসক্রাইব করিতে, জেঠি হইতে কিভাবে রক্ষা পাওন যায়। এই হইলো কাটা ঘা’এ নুন ছিটানো। আরে জেঠার নিজের প্রেসক্রাইব কারে জমা করিবো হেই চিন্তা লইয়া উপর ওয়ালার দেয়া ব্ল্যাক চুল হোয়াইট হইতেছে তার মইধ্যে জেঠা-জেঠিগোর যত তালিমালি। রাইতে জেঠিরে দুই চাইর কথা শুনাইয়া দিলেই পেট্রোল বোমার মতন ঢাস ঢাস করিতে করিতে জীবনটারে ঠাঁসা বানাইয়া দেয়। হেই সময় মনে হয় লাইফটা রেস্টুরেন্টের পরটার মতন হইতেছে। সকালে বিছানা ছাড়িতে দেরি। পাহাড় পর্বতের মানুষ অ-মানুষগোর সুখ দুঃখের বয়ান উত্তাপন করিতে হিমশিমও খাইতেছি। করোনা-১৯তো কারো কথাই হুনিতে চাহে না। খালি ধরে আর মারে। মরিলে নাকি ছুইতেও পারে না। সমাজের বহু ভাইরাসের মানবতা কিছুটা থাকিলেও এই ভাইরাসের দেখি মানবতার মা-ও নাই, বাপও নাই। আবার কুঞ্জ হইতে বাহির হইলেই ভাইপোগোর নজরবন্দি, তার মইধ্যে বিনা বেতনে চাকুরী ব্যাটা ছোট্ট জেঠার পাঠশালায় কামিং গোইং আপাতত বরবাদ। যত নষ্টের মূল হইলো করোনা-১৯। বেকার এই ছোট্ট জেঠাও দেখি করোনার বান লইয়া খালি প্রশ্নের রান করিতে ওস্তাদ, বায়না ধরে জঙ্গল দেখিবো, পাহাড়-নদী-নালা দেখিবো। আমি জেঠা যে কোন খানে লুকাইবো, খুবই চিন্তায় আছি… যাউ¹া…

ভগবান শ্রী কৃষ্ণের জন্ম তিথিতে দেশের হ¹ল সনাতন জেটা-জেঠিরে প্রান ভরে শুভেচ্ছা-অভিনন্দন। ভগবান শ্রী কৃষ্ণের জন্ম থিতিতে হ¹ল বিপথগামীরা সুপথে আসুক, সৃষ্টির হ¹ল প্রাণীর মঙ্গল হউক। নিপাক যাক অশুভ শক্তির আর এই মহামারির। শান্তি বর্ষিত হোক হ¹ল প্রাণীর উপর। সুন্দর হোক আগামীর।

ইসলাম জেঠা কহিলো, দেশের পুরিবেশ অধিদপ্তরের কর্তব্যক্তিরা মেষ মেষ লামায় আটাইশ ইভাটার মালিকগোরে সোয়া কুটি টাকার জরিমানা করিয়াছে। অনুমোদনবিহীন আর পরিবেশের ক্ষতি করিয়া ইভাটা করনের দায়ে এই মহা জরিমানা করিয়াছে। বহু আগে হইতেই লামার জেঠা-জেঠিগোর আপুত্তি ইটভাটা লইয়া, পাহাড় পর্বত কাটিয়া পরিবেশের ক্ষতি করিয়াই আসিতেছে। পুত্রিকার আমাগো রিপুটারও লিখিতে লিখিতে হয়রান হইতছে। কথা হইলো জরিমানায় পুরিবেশ রক্ষা হইবে না জেল করিতে হইবে, চিন্তায় আছি…

হোসেন জেঠা কহিলো, খাগড়াছড়ির মানিকছড়ির বাজারের রাস্তা ভাঙ্গিতে ভাঙ্গিতে পলেস্তুরা উঠিতে উঠিতে জেঠ-জেঠি আর যানবাহনের কোমড়ও ভাঙ্গিতেছে। বড় বড় গর্তে মানুষ পড়ে যান আটকে। এইসব লইয়া হেইখানের হ¹লই অতিষ্ট। আমাগো ঠিকাদারগন যে যার মতন কাজ করিয়া কাজের টাকা লইয়া গেলেও কাজের গ্যারান্টি ওয়ারেন্টি নাই। বহুত জেঠা জেঠি কহিলো হাড্ডিহস্তিও ক্ষয় হইতেছে ক্যালসিয়াম যাইতেছে। ঔষুধ পত্যও লাগিতেছে, এইভাবে চলিতে থাকিলে কারো মাজাই সোজা থাকিবে না। কথা হইলো আমাগো প্রকৌশল বিভাগগুলাইন কাজ চাড়িয়া দিলেও তদারকি নাই। হ¹ল দিকেই কোমড় ভাঙ্গিতেছে, চিন্তায় আছি…

কবির জেটা কহিলো, পুলিশের হাতে ধরা পড়িয়া এক কেজি গাঁঞ্জা সহ সত্যইয়া চাকমা। উপজেরায় মদ গাঁজা ইয়াবার পিছনে নেশাগ্রস্ত দলছুটের অত্যাচারে বহুতেই কষ্টে রহিয়াছে। আবার খাগড়াছড়ির মানিকড়ি থেকে ইসমাইল জেঠা কহিলো, হেইখানের মুন মিয়ারে পুলিশ প্রায় দুই কেজি গঁঞ্জাসহ াাটক করিয়াছে। এই গাঁঞ্জা বিক্রেতা দুই জেঠারে মামলায় ঢুকাইয়াছে। কথা হইলো এই ক্ষতিকারকের চাষাবাদ বন্ধ করিতে আমাগো প্রশাসনের জেঠা জেঠিদের চরম হইতে হইবে। কথা হইলো চাষ না হইলেতো কেউ ফাঁসিবেও না বিক্রেতাও হইবে না, চিন্তায় আছি…

হাসেম জেঠা কহিলো, খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় পাহাড়ী ঢলের বলে জেটা-জেঠিগোর অর্থে নির্মিত ঝুলন্ত কাঠের সেতু ভাসিয়া গিয়াছে। হেইখানের নিম্ন আয়ের জেঠা-জেঠিগোর টাকা নাই পয়সা নাই অবস্থায় যোগাযোগের কাঠের সেতুটিও নাই। মহা বিপদ লইয়া আরেক আপদে পড়িয়াছে তাইনেরা। আমাগো উপজেলা প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা যদি আগাইয়া না আসে বহুত খারাপ যাইয়া পড়িবে। কেহ অসুস্থ হইলে হাসপাতালাইজড করিতে যাইবার পথেই পরকালাইজড হইয়া পড়িবে, চিন্তায় আছি…

আলমগীর জেটা কহিলো, লংগদু উপুজেলার আটারকছাড়া আর হাজাছড়ার দুই ফুট ব্রিজের যেই চেহারা তাহাতে জেঠা-জেঠিগোর চেহারাও খারাপ হইয়া যাইতেছে। ওই দুই গাঁও গেরামের জেটা জেঠিরা খালি অভিযোগ আর অভিযোগ। আটারকছড়ার রব জেঠা কহিলো তাইনেগো ব্রিজ সম্পন্ন কিন্ত দুই পাশের রাস্তা অসম্পন্ন। ব্রিজে পার হইতে লাগে মই এইভাবে থাকিতে থাকিতে হাঁটিতে হাঁটিতে গোটা ৯ বছর পার। নজুরুল জেঠা কহিলো তাইনের সেনাই হাজাছড়া গ্রামের ফুট ব্রিজটির কাজ শুরু করিয়া পিলার পর্যন্ত আসিয়া ঠিকাদার পলাতক। পাঠাতনের ঢালাই না করিয়া পরিত্যক্ত রহিয়া দীর্ঘ ৬ বছর। ব্রিজের পঠাতনের অভাবে মানুষ পার হয় সাঁতরাইয়া। হেই কিছুদিন আগে মাহমুদ জেঠা ব্রিজের তলদেশের পানি কাটিয়া পার হইতে যাইয়া এক্কেবারে পরপারেই পার হইয়া গিয়াছে। যা হইলো তাহাতে এখুন এক ব্রিজে উঠিতে লাগে মই, আরেক ব্রিজের নাই পাঠাতন, এইসব লইয়া ঘটিয়া যাইতেছে অঘটন, চিন্তায় আছি…

সুশান্ত জেঠা কহিলো, এই মুজিব বর্ষে বান্দরবানের আলীকদম আর মাতামহুরি গহিন বনাঞ্চলে হেলিকপ্টারে করিয়া বনায়নের বীজ ছিটানো হইয়াছে। এই প্রযুক্তি এই প্রথম বলিয়াই কহিলো বন বিভাগের জেঠারা। বান্দরবানের ব্রিগেড কমান্ডার জিয়াবুল হক এই মহা কাজের উদ্বোধন করিয়াছেন গেল মঙ্গলবার। যাউ¹া মানব সমাজ অক্সিনও পাইবে বনের প্রাণী সমাজও বাঁচিবে। কথা হইলো বনকে রক্ষা করিতে বন বিভাগ কঠোর হইতে হইবে, চিন্তায় আছি…

মং জেঠা কহিলো বান্দরবান শহরের গুরুত্বপূর্ন স্থানে বসানো হইয়াছে ৭২টি ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা। শহরের চুরি ডাকাতি অপকর্মের অবসান আর নিরাপত্তার জন্য এই কমৃসুচী। আমাগো পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড এই কাজের বাস্তবায়ন করিয়াছে। যাউ¹া এখন শহরে নিরাপদে চলাচল করা যাইবে। হেইখানের যেই বাবাগোর অবস্থা কখন কাহারে বিনাদোষে জেলের ভাত খাইতে হয় হেই ডরে ভয়ে বহুত জেঠার দিন কাটিয়াছে। কথা হইলো অকামের বিরুদ্ধে কঠোর হইতে না পারিলে পরে যেন ছিঃ ছিঃ না হইয়া যায়, চিন্তায় আছি…

ভদ্র জেঠা কহিলো, দেশের বেশ কিছু স্থানে সংখ্যালঘুদের নির্যাতন নিপীড়ণ বাড়ি-ঘর, মঠ-মন্দির যেই ভাবে ভাংচর চালাইতেছে তাহাতে এইসব জাতিগুষ্টি মহা চিন্তায় পড়িয়াছে। আমাগো অমর জেটা কহিলেন, স্বাধীনতার পর হইতে সংখ্যালঘুদের উপর সাম্প্রদায়িক হামলা নির্যাতন ঘটনার কোন বিচার তাইনে দেখেন নাই। এইসবের কারনে বারংবার হামলা নির্যাতন মঠ-মন্দির পোড়ানোর ঘটনা ঘটিয়া যাইতেছে। কথা হইলো সমাজে হোক আর জাগিগুষ্টি পরিচালনায় হোক অস্থীর নেতৃত্ব প্রত্যেকের কর্র্তত্বের উপর আঘাত হানিবে। তয় আমাগো প্রশাসনের দরকার এই অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা লওনের, চিন্তায় আছি…

আবার আমাগো মাত্তাল লেদু জেঠা কহিলো অপক্ষমতার অধিকারীরাতো রাজনৈতিক লেজুরবৃত্তি করিয়া শহরের অসহায় জেঠা জেঠি বহুতেরে ছেঁচড়াইতেছে। বহুতের ফিরিকশন লাগাইয়া দিয়া চুইংগামের মতন লম্বা করিতেছে। লেদু কহিলো খালি জনগনরে ল্যাং মারনের তালে। ক্ষেমতারে ললিপপ ভাবিয়া লুটপাট-সুবিধা চালাইতে বহুতেরে পাঁটায় তুলিয়া ছেঁচিতেছে। লুটেরার দল আছমকা গন্ডোগোল আর আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হ¹লই হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইতেছে। যা মনে হইতেছে মাত্তাল লেদু মধু খাইলেও হুঁস জ্ঞান ঠিকই আছে, চিন্তায় আছি…

ভাইপো-রে পার্বত্য এলাকায় আর কতো রকম-বেরকমের কান্ডকারখানা দেখিতে হুনিতে হইবো বুঝিতে পারিতেছিনা। রাজনীতির মাঠতো হঠাৎ করিয়া চুড়ান্ত গরম হইয়া পড়িবে। ঐ গরমে কে পোড়া আর কে আধপোড়া হইবে পাবলিক জেঠারা ডরে ভয়ে দিনাতিপাত করিতেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক জেঠা জেঠি কহিলেন সন্ধ্যার পর অনেকে ডরে ভয়ে স্থান ত্যাগ করিয়াও রাত্রি যাপন করিতেছে। আধিপত্য, চাঁন্দাপত্য, ঘায়েলপত্য, খাদ্যপত্য নানান অপকর্মপত্যর বিস্তার লইয়া কয়েক গ্রুপতো ফটর ফটর করিয়া খালি মানুষ মারিতে ওস্তাদ, ভাই-পো রে খালি দুঃখ আর দুঃখ আমি জেঠাও কখন জেলে ঢুকি এই চিন্তা লইয়া আরো বহুত ঘটনা বাকি থাকিলেও আইজ এই পর্যন্ত লিখিয়া ইতি টানিতেছি, তবুও চিন্তায় আছি….

ইতি-

পা.স.চি.জে.মি.ব.

৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১ খ্রিঃ