[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

কথা হইলো সিন্ডকেট না ভাঙ্গিলে শেষমেষ জোড়া লাগাওনের অবুস্থা থাকিবেনা আমামীলীগ সরকারের

৯৯

ক্রিং ক্রিং, এ্যঁ…লো, কি গো জেঠা তুমি ঠিক আছোতো, গত সপ্তাহের খবরাখবর লইয়া তোমাগোর দরবারে-দরবারে, টেবিলে-টেবিলে কারেন্ট হাজির হইয়াছি। আমাগো শেখ হাসিনা জেঠিতো ব্যাটা করোনার টুঁটি চাপিয়াই ধরিয়াছে তয় দেশের টাকা পাচারকারীগোর অবুস্থা কি হইবে। এই বজ্জাতের হাড্ডি করোনা গোটা পৃথিবীর জেঠা-জেঠির অস্থিমজ্জাও চুষিয়া খাইতেছে আর আমাগো দেশের লুটেরার দল দেশের জেঠা-জেঠিগোর পকেট কাটিতেছে। তার মইধ্যে সমাজের দু¯ৃ‹তকারী, ধর্ষক, বখাটে, ইভটিজার, লুটপাটকারী, মাদক বিক্রেতা, টেন্ডারবাজ, তেলবাজ, অস্ত্রবাজ, দালালবাজ, ভুমিদস্যু, চাঁপাবাজগোর বিষয়ে দু-চারটি কথা লিখিয়াই যাইতেছি। ভাই পো-রে, আইন আছে, কঠোর দমন নাই, নিপীড়ণ, নির্যাতন, বিতারণ আছে ভালো শাসন নাই। পাহাড়ের চুড়ায়, খাদে, চিপায়, নালায়, ঝিড়িতে, হ্রদের ধারের অভাগা জেঠা জেঠিরা কোন দুনিয়ায় তাইনেরা বসবাস করিতেছে বলিয়া খালি আপুত্তি-বিপুত্তি। আমি জেঠাও সর্ব বেকায়দায়। ভক্তরাও খালি কহেন অ-জেঠা আমজেঠা-জেঠিরা বাঁচি, মরি আর ঝুলিয়া থাকি আপুনে অন্তত ভালা থাকিবেন। ঐ জেঠা জেঠিগোরে কি বলিব আমিও বিপদ সামলাইতেই পারিতেছিনা। বুড়ো বুড়িরাই কহিত যে নাকি সহে সে নাকি বরকত পাইয়া থাকে। বহু হর্তাকর্তা আইজ দিতাছি কাইল দিতাছি বলিয়া চড়কার মতন ঘুরাইতেছে, আবার দুই চাইর কলম লেখিলেই খালি কহেন অ জেঠা, গা তো পোড়াইতেছে। আমিওযে পুড়িয়া মরিতেছি, সইতেও পারিতেছি না, বরকতও পাইতেছি না, কিছু বলিতেও পারিতেছিনা, জমাজাটিও করিতে পারিতেছিনা, খালি চিন্তা, আর চিন্তা….

ভাই পো-রে পুরানে বুড়ো-বুড়িরা কহিতো ওজন বুঝে ভোজন দে, মন বুঝে ধন দে, লা-আ-ভ বুঝে ঝাঁপ দে। এক দিকে জেঠা জেঠিগোর ঠেলাগুতো অন্য দিকে ভাই পো আর জেঠা-জেঠিগোর ওয়েটিং, এইসব চিন্তা লইয়া অধিক সময় চোখের পাতা রাইতেও খাড়াইয়া থাকে। আবার ফিজিসিয়ান কহিলেন জেঠির প্রেসার নাকি এখন হাই, তয় তাইনের চিল্লা-ফাল্লাও হাইফাই। আমি কি সমাজের জেটা জেঠিগোর সুখ দুঃখের বয়ান লিখিব নাকি জেঠিরে সামাল দিব ঐ হিসাবও মিলাইতে পারিতেছি না। প্রতিদিনই ভোর সকালেও দেখি জেঠি বুকে হাত দুইখান লইয়া ঘুমের ঘোরেও যেন জেঠারে ঘায়েল করিতে পরিকল্পনা করিতেছে। জেঠাও হ¹ল মানুষ-আমানুষগোর খবরাখবর লইয়া বাড়ি ফিরিলেও রাইতে তাইনের সেবাও করিতে হইতেছে। আবার বহুত জেঠা-জেঠি কহিলো তাইনেগোরে নাকি প্রেসক্রাইব করিতে, জেঠি হইতে কিভাবে রক্ষা পাওন যায়। এই হইলো কাটা ঘা’এ নুন ছিটানো। আরে জেঠার নিজের প্রেসক্রাইব কারে জমা করিবো হেই চিন্তা লইয়া উপর ওয়ালার দেয়া ব্ল্যাক চুল হোয়াইট হইতেছে তার মইধ্যে জেঠা-জেঠিগোর যত তালিমালি। রাইতে জেঠিরে দুই চাইর কথা শুনাইয়া দিলেই পেট্রোল বোমার মতন ঢাস ঢাস করিতে করিতে জীবনটারে ঠাঁসা বানাইয়া দেয়। হেই সময় মনয় লাইফটা রেস্টুরেন্টের পরটার মতন হইতেছে। সকালে বিছানা ছাড়িতে দেরি। পাহাড় পর্বতের মানুষ অ-মানুষগোর সুখ দুঃখের বয়ান উত্তাপন করিতে হিমশিমও খাইতেছি। করোনা-১৯তো হ্যালো বাই বাই অবুস্থায় তয় দেশে নতুন করিয়া ডেঙ্গুতে ডলিতেছে। তয় আবার লুটেরা ভাইরাসের দলতো কাহারো কথাই হুনিতে চাহে না। বহু ভাইরাসের মানবতা কিছুটা থাকিলেও এই লুটেরা ভাইরাসের মানবতার মা-ও নাই, বাপও নাই। আবার কুঞ্জ হইতে বাহির হইলেই ভাইপোগোর নজরবন্দি, তার মইধ্যে বিনা বেতনে চাকুরী ব্যাটা ছোট্ট জেঠার পাঠশালায় কামিং গোইং এখন হরদম, যোগ হইয়াছে ফুটবল টিম। এই জেঠাও নানান কিছিমের রঙ্গরসের কুইশান লইয়া খালি প্রশ্নের রান করিতে ওস্তাদ, বায়না ধরে কম্পোটারে গেইম খেলিবো, জঙ্গল দেখিবো, পাহাড়-নদী-নালা দেখিবো, আমি জেঠা যে কোন খানে লুকাইবো হেই চিন্তা লইয়া খুবই চিন্তায়ও আছি… যাউ¹া…

কবির জেঠা কহিলো, কাপ্তাইস্থ চন্দ্রঘোনার খ্রীস্ট্রিয়ান মিশন হাসপাতাল গেল শুনিবার ১১৬বছর পূর্তি পালন করিয়াছেন। এই মিশন হাসপাতাল করিয়া দাতা দেশ পাহাড়-সমতলের জেঠা-জেঠিগোর টানা ১১৬বছর সেবাই দিয়া যাইতেছে বিনিময়ে তাইনেরা পুতিষ্ঠান টিকাইয়া রাখনের জইন্যে কিছু মানি-সানি লয়। দেশের ইতিহাসে এই ধরুনের পুতিষ্ঠান আরো কিকি আছে জানা নাই। তয় তাইনেরাই রাষ্ট্র-দেশ আর আমজনতার নিরাপত্তায় আগাইয়াছে। ইতিহাস আর ঐতিহ্যের এই পুতিষ্ঠানের উন্নয়ন কর্মুকান্ড শত শত বছুর বাঁচিয়া থাউক এই কামুনায় থাকিল। রাজনৈতিক দলের ছায়ায় দেশের যেই পুরিস্থিতি মাইর খাইলেও অন্তত চিকিৎসাটাতো পাওন যাইবে। কথা হইলো দল আর চেয়ারের ভালোবাসায় চাদুরে মড়িয়া আমজনতার চামড়া খুলিয়া গেলেও তাইনেগোর দেখার সমুয় নাই, চিন্তায় আছি…

লাট্টালাট্টি করিতে করিতে এখুন দ্বাদশ সংসুদ নির্বাচন দিন তারিখ নির্দিষ্টই করিয়াছে আমাগো নির্বাচন কুমিশন। ইলেকশান লইয়াতো আমামীলীগের নেতাগোর স্নায়ুযুদ্ধেরও অবসান হইলো। দলের কেন্দ্রীয় কুমিটি তালুকদার দাদুরেই মনোনয়ন করিয়াছে। জেলা দলে তলে তলে প্রকাশ্যে অপ্রকাশ্যে চাইর ভাগে ভাগ হইয়া তালুকদার দাদুরে অবসর করিতে যাই বহুতের পুরিস্থিতেতো যোজন ফারাক হইবার দশা হইয়াছে। পানি ঘোলা করিয়া মাছ শিকার করিতে যাইয়া শেষমেষ বরশি খাদ্য দুইটাই জলে গিয়াছে। কথা হইলো রাজনীতির কূটনীতিটা যে নেতা ধারণ করিতে পারিবে না হে মাঠে গোলই খাইবে, চিন্তায় আছি…

হাসো জেঠা কহিলো, খাগড়াছুরির রামগড়ে পুলিশের অভিযানে সীমান্ত হইয়া কারবারীর দল চোরাপথে ভারতীয় ঔষুধ দেশে প্রবেশ করাইলে আমাগো বিজিবির সদস্যগোর হাতে ধরা খাইয়াছে। বিজিবি কহিলো আটক ঔষুধের মূল্য কুটি টাকা ছাড়াইয়া যাইবে। এইসব লইয়া পরে হেইখানের থানা অভিযোগপত্র জমা করা হইয়াছে। যা মনে হইতেছে আমাগো তিন পাহাড়ের সীমান্ত এলাকার ঘেড়াবেড়া ছেড়া ফাটা হইয়াছে না হইলে খালি ভারতীয় জিনিসপত্র ধরা খাইতেছে। এমুন পুরিস্থিতি চলিতেছে হেইখানে এমুন দিন নাইযে অবৈধ জিনিস ধরা খাইতেছেনা। তয় নারা জেঠা কহিলো সীমান্ত হইয়া এ্যামুনেশন আদান প্রদান হইতেছেনা তাওতো বলা মুশকিল, চিন্তায় আছি…

রফি জেটা কহিলো তাইনের লামায় পাহাড় পর্বত কাটিতে কাটিতে সমুতল বানাইয়া যাইতেছে। হেইখানের অবুস্থা যেন যে যার ইচ্ছায় চলিলেও হ¹ল উল্টাইয়া যাইয়া লন্ডভন্ড হইলেও কিছু করার নাই। গেল মাস ধরিয়া কয়েক জেঠা স্কুলের পাশের মাটি কাটিতে থাকিলেও পুতিবাদ করনের যেন কেহই নাই। জেঠা-জেঠি বহুতে কহিলো পুতিবাদ করিলে নাকি জেল জরিমানা করাইবে। যা মনে হইতেছে দুনিয়া উল্টিয়া যাউক তাহাতে তাইনেগোর কি, এমুন অবস্থাই চলিতেছে, চিন্তায় আছি…

কাশ জেঠা কহিলো, কেএনএফ’র অত্যাচারে বান্দরবানের রুমা-রোয়াংছুড়ির প্রত্যন্ত পাহাড়ী এলাকা হইতে ঘরবাড়ি ফালাইয়া যেইসব জেঠা জেঠিরা পলাইয়াছিল তাইনেরা এখুন ধীরে ধীরে ঘরে ফিরিেিতছে। তাঁগো দাবি দাওয়া আর দেশের শান্তির জইন্য আমাগো জেলা পুরিষদের চেয়ারমন ক্যশৈহ্লা সভাপুতি হইয়া শান্তি কুমিটি করিয়া কেএনএফ’র লগে বসিয়া কথাবার্তা চালাইয়া দরাদরি হইলে আপাতত শান্তি চলিতেছে। আমাগো প্রধানমুন্ত্রী দেশের হ¹ল কোনার সন্ত্রাসী আর অশান্তি দুর করিয়াছে। দেশের স্বাধীনতা স্বার্বভৌম বিরোধীগোর শায়েস্তাও করিয়াছে। কথা হইলো বান্দরবান জেলায় চুনোপুঁটি মাদক বিক্রেতা, সন্ত্রাসী, অস্ত্রধারী, জনস্বার্থ বিরোধীগোরে শায়েস্তা করিতে না পারিয়া উল্টো কুমিটি করিয়া পাহাড়ে নানান কুইশানের জন্ম দিতাছে, চিন্তায় আছি…

পাহাড় সমতলের জেঠা জেঠিরাতো নিজের চুলই নিজে ছিঁড়িতে অবুস্থা হইয়াছে। আমামীলীগ চাইলের কেজি ১০ টাকায় খাওয়ানের কথা থাকিলেও হেইডা খালি কাগুজেপুতে রহিয়াছে। নিত্য পন্যের দাম বাড়িতে বাড়িতে এখুন চাম ফাটা অবুস্থায় দাঁড়াইয়াছে। পিয়াঁজও কিনিেিত হইতেছে দুই হইতে আড়াইশ টাকায়। তামাম দুনিয়ার জেঠা-জেঠিরা রসনার রকমারী মসলা বাদ দিয়া চলিতে হইবে অবুস্থা। তারমইধ্যে ইলেকশনের ফিরিকশন লইয়া দেশের পুরিস্থিতিতো লাট্টা-লাট্টিতেই আগাইতেছে। চান্দি গরম জেঠা-জেঠি বহুতে কহিলো দেশ কি সিন্ডিকেটে চালায় নাকি সরকার। আড়তদার মজুতদারগোর গোডাউনে গোডাউনে স্টক রাখিয়া দেশের মানুষেরে চুষিয়া খাইতে পিঁয়াজের দামও যদি কেজিতে দুই-আড়াইশতে কিনিতে হয় আমজনতাতো ফকির হইয়াছে। তয় কথা হইলো সিন্ডকেট না ভাঙ্গিলে শেষমেষ জোড়া লাগাওনের অবুস্থা থাকিবেনা আমামীলীগ সরকারের, চিন্তায় আছি…

আবার আমাগো মাত্তাল লেদু কহিলো আর কত্ত। হ্রদের জায়গা উদ্ধারে চুনোপুঁটিগোর মইধ্যে অভিযান চালাইলে হইবে না রাঘববোয়ালগোর কলার ধরিতে হইবে। অবৈধভাবেই সারা বছরই জেঠা-জেঠিগোরে চুষিয়াই খাইলি। ক্ষেমতার অধিকারী হইয়া রাজনৈতিক লেজুরভিত্তি চালাইয়া শহর নগরের অসহায় জেঠা-জেঠিরে ভালবাসার পল্টি মারিয়া লাগাতারই ছেঁচড়াইতেছে। জেঠা বহুতে কহিলো জন্ম নিবন্ধন লইয়া যেই অত্যাচারিত হইতেছি তয় মানবকুলে আর জন্ম লওনের দরকারও নাই। ঢের ভালা পাখি হইয়া জন্মিলে গোটা পুত্থিবী ঘুরিলেও, পাসপোর্ট, ভিসা, পুরিচয়পুত্র, জন্ম নিবন্ধুনের দরকার হইবে না। এই কামে, হেই কামে বহুতে ফিরিকশন লাগাইয়া দিয়া চুইংগামের মতন লম্বা করিতেছে, আবার নানান কিছিমের আকাম লইয়াও দৌড়াইতেছে। লেদু কহিলো খালি জনগনরে ল্যাং মারনের তালে। ক্ষেমতারে ললিপপ ভাবিয়া লুটপাট-সুবিধা চালাইতে বহুতেরে পাঁটায় তুলিয়া ছেঁচিতেছে। লুটেরার দল আছমকা গন্ডোগোল আর আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হ¹লই হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইতেছে। যা মনে হইতেছে মাত্তাল লেদু মধু খাইলেও হুঁস জ্ঞান ঠিকই আছে, চিন্তায় আছি…

ভাইপো-রে পার্বত্য এলাকায় আর কতো রকম-বেরকমের কান্ডকারখানা দেখিতে হুনিতে হইবো বুঝিতে পারিতেছিনা। রাজনীতির মাঠতো হঠাৎ করিয়া চুড়ান্ত গরম হইয়া পড়িবে। ঐ গরমে কে পোড়া আর কে আধপোড়া হইবে পাবলিক জেঠারা ডরে ভয়ে দিনাতিপাত করিতেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক জেঠা জেঠি কহিলেন সন্ধ্যার পর অনেকে ডরে ভয়ে স্থান ত্যাগ করিয়াও রাত্রি যাপন করিতেছে। আধিপত্য, চাঁন্দাপত্য, ঘায়েলপত্য, খাদ্যপত্য নানান অপকর্মপত্যর বিস্তার লইয়া কয়েক গ্রুপতো ফটর ফটর করিয়া খালি মানুষ মারিতে ওস্তাদ, ভাই-পো রে খালি দুঃখ আর দুঃখ আমি জেঠাও কখন জেলে ঢুকি এই চিন্তা লইয়া আরো বহুত ঘটনা বাকি থাকিলেও আইজ এই পর্যন্ত লিখিয়া ইতি টানিতেছি, তবুও চিন্তায় আছি….

ইতি-
পা.স.চি.জে.মি.ব.
১০ ডিসেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ রবিবার