[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
যেখানে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় সেখানেই যেন আলোর নিচে অন্ধকারবান্দরবানের থানচিতে এবার গ্রামে ফিরল বম জনগোষ্ঠীর আরো এক পরিবারবান্দরবানে সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র সরঞ্জামসহ ৯ জন আটক, জনমনে স্বস্তি‘কারিগরি শিক্ষা নিলে বিশ্বজুড়ে কর্ম মিলে’ কাপ্তাই এ সেমিনার অনুষ্ঠিতচিকিৎসক সংকটে বান্দরবানের থানচি হাসপাতালে সেবা বঞ্চিত মানুষখাগড়াছড়িতে তিন দিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলা ২০২৫ অনুষ্ঠিতলংগদু সেনা জোনের উদ্যোগে সহিংসতা প্রতিরোধে কর্মশালাথানচিতে স্থানীয়ভাবে উদ্ভাসিত লাগসই প্রযুক্তি প্রয়োগ ও সম্প্রসারণ শীর্ষক সেমিনারখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় কালোজাম কেজি ১শত ৪০ টাকারাঙ্গামাটির রাজস্থলী উপজেলার অনেক গ্রাম বিদ্যুতের আলো থেকে বঞ্চিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রাত ১টায় জানানো হলো সকাল-সন্ধ্যা ১৪৪ধারা জারি

৯২

॥ মোঃ আরিফুর রহমান ॥

রাঙামাটির কাপ্তাই ও লংগদু উপজেলার পর এবার রাঙামাটি সদর উপজেলাধীন ভেদভেদী ও এর আশেপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাত প্রায় ১.১৫ মিনিটের সময় ইউএনও সদর ফেসবুক একাউন্টের টাইমলাইনে এই সংক্রান্ত ঘোষনা পত্র প্রকাশ করা হয়।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমা বিনতে আমিন স্বাক্ষরিত এ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৩০ (আগস্ট) মঙ্গলবার রাঙ্গামাটি সদর উপজেলার পৌরসভার ভেদভেদী বাজার এলাকায় জ্বালানি তেল, পরিবহন ভাড়া ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিএনপির ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা বিএনপি বিক্ষোভ সমাবেশের প্রস্তুতি গ্রহণ করে।

অন্যদিকে, একই স্থানে একই তারিখে ও সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সভা ও সমাবেশ আয়োজন করার মর্মে সংবাদ পাওয়া গেছে। দেশের বৃহত্তর দুই দলের কর্মসূচির কারণে জনজীবনে অসুবিধা ও উপজেলার শান্তি শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হওয়ার আশংকা রয়েছে।

তাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট এবং অর্পিত ক্ষমতাবলে নাজমা বিনতে আমিন ৩০ আগস্ট সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পৌরসভার ভেদভেদী বাজার ও তার আশপাশের এলাকায় সকল প্রকার সভা সমাবেশ, মিছিল, মিটিং, লোক সমাগম এবং চার বা ততোধিক ব্যক্তির চলাচল ও আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থী সকল অবৈধ কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করে অত্র উল্লিখিত স্থানে ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধি ১৪৪ ধারা জারি করেন।

এ আদেশ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, জরুরী সেবা, স্বাভাবিক কাজে নিয়োজিত এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে জড়িত ব্যক্তিবর্গের জন্য প্রযোজ্য হবে না।