[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
ব্যবসায়ীর গুদামে মিলল ১৮ মেট্রিক টন সরকারি চাল ও গমতেল উৎপাদনের নিয়ম না জানায় পাম ফল নষ্ট হচ্ছে দীঘিনালায়রাঙ্গামাটিতে চ্যানেল আই প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচীরাজস্থলীতে বর্ণিল আয়োজনে কাব কার্ণিভাল অনুষ্ঠিতমাটিরাঙ্গা জোন কর্তৃক বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদানকাপ্তাই বাজারে ভবঘুরে ১৪ গরু খোয়াড়ে দিল ব্যবসায়ীরাবান্দরবানের আলীকদমে ভ্রমণে এসে নিখোঁজ শুভ’র ১৩ দিনেও সন্ধান মেলেনিযেখানে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় সেখানেই যেন আলোর নিচে অন্ধকারবান্দরবানের থানচিতে এবার গ্রামে ফিরল বম জনগোষ্ঠীর আরো এক পরিবারবান্দরবানে সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র সরঞ্জামসহ ৯ জন আটক, জনমনে স্বস্তি
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

আনাচে-কানাচে উন্নয়ন হলে আমরা কেন বঞ্চিত

একটি ব্রীজের অভাবে শহরের বন বিহার এলাকার বিহারপুর গ্রামবাসীর কষ্ট

৪৪১

॥ নিজস্ব প্রতিবেদক ॥

শহরের ৯নং পৌরসভা ওয়ার্ড এর বন বিহার এলাকার বিহাপুর গ্রামের মানুষ যোগাযোগের একটি ব্রীজের অভাবে বহু কষ্টে দিন যাপন করছেন। বর্তমানে গ্রামের মানুষের নিজ উদ্যোগে কাঠের সেতুটি করলেও এখন ঝুঁকির মধ্যে পারাপার করছেন। তাই গ্রামের মানুষ একটি ব্রীজের দাবি জানিয়েছেন।

এলাকার স্থানীয়রা জানিয়েছেন, পুরো শহরের অনেকস্থানে পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক যোগাযোগ ব্যবস্থার নানান উন্নয়ন করলেও শহরের বন বিহার এলাকার বিহাপুর গ্রামের মানুষ যোগাযোগের ক্ষেত্রে এখনো বঞ্চিত রয়েছে। নানান পেশায় জড়িত স্থানীয়রা আরো জানান, পৌরসভা ৯নং ওয়ার্ডের নানান এলাকাতেও উন্নয়নের কাজ হচ্ছে হয়েছে। কিন্তু বিহারপুর গ্রামের মানুষে চলাচলের জন্য একটি সেতুও করা হয়নি। গ্রামের মানুষ তাদের নিজের অর্থ ও শ্রম দিয়ে কাটের সেতু তৈরী করে চলাচল করছেন। এভাবে দীর্ঘ ৩০/৩৫ বছর ধরে নিজেদের উদ্যোগেই যোগাযোগ ব্যবস্থার সৃষ্টি করে চলাফেরা করছেন। সবচাইতে বিপদ হলো কেউ কোন অসুখে মূমূর্ষ হয়ে পড়লে তাঁকে নিয়ে চরম বিপদে পড়তে হয়। প্রতিদিনই বিপদ নিয়ে সেতু দিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে।

স্থানীয় এক ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, প্রশাসনের বিভিন্ন বিভাগে ধর্না দেয়া হয়েছে। কিন্তু কোন প্রতিষ্ঠানই বিহারপুর গ্রামের মানুষের যোগাযোগের জন্য একটি কাঠের সেতু পর্যন্ত তৈরী করে দেননি। গ্রামের অনেক ছোট ছোট ব্যবসায়ীরাও অনেক কষ্টে মানুষের চাহিদা পূরন করে চলেছেন। অথচ স্থানীয়রা সরকারি সকল প্রকার টেক্সও প্রদান করে আসছেন। বর্তমানে কাঠের এ সেতুটি ভেঙ্গে আরো বিপদ বেড়েছে। নিজ উদ্যোগে সেতুটি মেরামত করা হলেও তা সমায়িক। তাই স্থানীয়দের দাবি একটি স্থায়ী ব্রীজ। এটি করা হলে সবক্ষেত্রেই মানুষের উপকারে আসবে এবং বিপদ এড়ানো সম্বব হবে। তিনি পৌরসভা, জেলা পরিষদ বা পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড বন বিহার এলাকার বিহাপুর গ্রামের মানুষের জন্য একটি স্থায়ী ব্রীজ করে দিতে উদ্যোগ নেয়ার জন্য আহ্বান করেন। তিনি শহরের প্রত্যেক এলাকার আনাচেকানাচে উন্নয়ন হলে আমরা ২৫০ পরিবারের মানুষ কেন বঞ্চিত থাকব তার প্রশ্ন তোলেন।