[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় ইয়ুথ গ্রুপের অভিজ্ঞতা বিনিময় সভারাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে শিক্ষক সিরাজুল ইসলামের নামে অপপ্রচারে সচেতন মহলের ক্ষোভকর্ণফুলী সরকারি ডিগ্রী কলেজে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ছাত্রদলের বৃক্ষরোপন কর্মসূচী পালনঅবশেষে বাঘাইছড়ির বাঘাইহাট বাজার স্বাভাবিক হচ্ছে, ২২ জুন বসছে হাটমাটিরাঙ্গায় বিজিবি জব্দ করলো প্রায় ১৬লক্ষ টাকার ভারতীয় শাড়িরামগড়ে ঈদের ছুটিতেও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সেবা অব্যাহতকাপ্তাই-এ ইয়াবা ট্যাবলেট সহ নৌকার মাঝি গ্রেপ্তাররামগড়ে দরিদ্রদের মাঝে একতা সমাজ সেবা সংগঠনের খাদ্য সামগ্রী বিতরণবান্দরবানের কোয়ান্টাম কসমো স্কুল ও কলেজের ২৫ শিক্ষার্থীর সাফল্য
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

লামা উপজেলার ফাইতং ইউনিয়নের নয়া পাড়ার ঘটনা

সম্পত্তি বিক্রিতে বাঁধা দেয়ায় ভাগিনাকে হত্যার হুমকি দিল সৎ মামা !

৪৬

॥ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা ॥

লাগিয়তের জায়গা বিক্রি দিল সৎ মামা। প্রতিবাদ করায় ভাগিনাকে হত্যা, কেটে ফেলা, মারধর ও মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রাণী করার হুমকি দিচ্ছে প্রতিনিয়ত। নিরুপায় হয়ে অসহায় ভাগিনা মোঃ সোহেল (৩৬) নিজের নিরাপত্তা, আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে লামা থানায় সাধারণ ডায়েরি ও জায়গা রক্ষায় বান্দরবান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারি ধারা ১৪৫ মতে জোর পূর্বক অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে মামলা দায়ের করেন।

মোঃ সোহেল চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলার কধুরখীল এলাকার মৃত আবু বক্করের ছেলে। বিবাদীরা হলেন, লামা উপজেলার ফাইতং ইউনিয়নের নয়া পাড়া গ্রামের মৃত আবুল বশরের ছেলে নাজেমুল ইসলাম মানিক (৩৫) ও কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার ডুলহাজারা ইউনিয়নের রংমহল গ্রামের আবুল খায়ের এর ছেলে মোঃ ফয়সাল।

মোঃ সোহেল বলেন, আমার মৃত নানী আম্বিয়া খাতুন এর নামে লামার ৩০৬নং ফাইতং মৌজার খতিয়ান ১৬ এর দাগ ১৫১৬ ও ১৫১৮ এর আন্দর ২.৪৪ একর জায়গা রেকর্ডভুক্ত আছে। আমার মা শাহনাজ বেগম উক্ত জায়গা থেকে ২৫ শতক জায়গা ওয়ারিশ সূত্রে মালিক। মায়ের মৃত্যুর পরে এই জায়গা আমি ভোগদখলে আছি। আমি দূরে থাকায় ৪ বছর পূর্বে এই জায়গা লাগিয়তের প্রস্তাব দিলে আমার সম্পর্কে সৎ মামা নাজেমুল ইসলাম মানিক নিতে ইচ্ছে প্রকাশ করে। আমি আপনজন হওয়ায় বিশ্বাস করে বছরে ৫ হাজার টাকা খাজনা ধার্য্য করে মোখিকভাবে লাগিয়ত করি। লাগিয়তের পরে এখনো পর্যন্ত সে কোন খাজনার টাকা আমি বা আমার ভাইবোনদের প্রদান করেনি। ইতিমধ্যে সে উক্ত জায়গা ২নং বিবাদী মোঃ ফয়সালের কাছে বিক্রি করেছে। ইতিমধ্যে মোঃ ফয়সাল ওই জায়গায় ভবন নির্মাণে নির্মাণ সামগ্রী এনেছে। আমি এই বিষয়ে প্রতিবাদ করায় সে আমাকে হত্যা, কেটে ফেলা, মারধর ও মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রাণী করার হুমকি দিচ্ছে।

এ বিষয়ে জানতে মুঠোফোনে কথা হয় নাজেমুল ইসলাম মানিকের সাথে। তিনি বলেন, এখানে সোহেলদের কোন জায়গা নাই। এইটা আমার জায়গা। আমি কাউকে হুমকি দেয়নি।