[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

লামায় পুলিশি অভিযানে ১২টি গরু-মহিষ জব্দ

২২১

॥ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা ॥

রাতের আধাঁরে নদী পথে পাচারকালে পৃথক দুইটি অভিযানে ১২টি গরু-মহিষ জব্দ করেছে লামা থানা পুলিশ। বুধবার (২৬ অক্টোবর) ভোর ৬টায় লামা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড শিলেরতুয়া এলাকায় ৬টি এবং সকাল ৯টায় পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড লামামুখ হতে ৬টি মোট ১২টি গরু-মহিষ জব্দ করা হয়।

লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শহীদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, নদী পথে মিয়ানমার হতে আসা চোরাই গরু পাচার হচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোর ৬টায় লামা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড শিলেরতুয়া এলাকায় ৩টি মহিষ ও ৩টি গরু এবং সকাল ৯টায় পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড লামামুখ-কুড়ালিয়া টেক এলাকা হতে ৬টি গরু মোট ১২টি গরু-মহিষ জব্দ করা হয়। শিলেরতুয়া হতে আটক মহিষ ও গরু ৬টি মালিকানা যাচাই করতে দুপুরে লামা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠালে আদালত কাগজপত্র যাচাই করে গরুর প্রকৃত মালিক মোঃ ইউনুচ মিয়াকে জিম্মায় দেয়।

তিনি আরো বলেন, অপরদিকে লামামুখ-কুড়ালিয়া টেক হতে জব্দ ৬টি গরু লামা থানার জিম্মায় আছে। এই চালানে আরো গরু আছে মর্মে পুলিশের অভিযান চলমান আছে। বৃহস্পতিবার এ গরু গুলো আদালতে পাঠানো হবে। বিজ্ঞ আদালত এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিবেন। জব্দকৃত গরু গুলোর দেশীয় না বিদেশী এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আদালত চাইলে তা উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা দিয়ে নিশ্চিত হতে পারেন।

আদালত হতে ৬টি গরুর মালিকানা নিশ্চিত হয়ে জিম্মায় নেয়া গরু ব্যবসায়ী মোঃ ইউনুচ মিয়া বলেন, আমরা গরু নিয়ে আনার সময় কিছু লোক আমাদের কাছে চাঁদা দাবী করে। আমরা চাঁদাবাজি বন্ধে আইনের সহায়তা কামনা করব।