[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

পুলিশ ও সাংবাদিক একে অপরের সাথে নিবিড়ভাবে জড়িত : রাঙ্গামাটি পুলিশ সুপার

৯৯

॥ নিজস্ব প্রতিবেদক ॥

রাঙ্গামাটি পুলিশ সুপার মীর মোদ্দাছ্ছের হোসেন বলেছেন, পুলিশ ও সাংবাদিক একে অপরের সাথে নিবিড়ভাবে জড়িত। পুলিশ যেমন জনগণের কল্যাণে কাজ করে তেমনি সাংবাদিকগণ তাদের লেখনির মাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে সমাজের অন্ধকার দূর করে। জনগণকে দ্রুততার সহিত সেবা প্রদান এবং সেই সেবা সম্পর্কে জনগন অবিহিত করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হচ্ছে সংবাদপত্র।

মঙ্গলবার (৫ জানু) দুপুরে পলওয়েল পার্কের ক্যাফেটরিয়ার সম্মেলন কক্ষে রাঙ্গামাটি জেলার কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে নবাগত পুলিশ সুপারের মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় সভায় বক্তব্য রাখেন,রাঙ্গামাটি জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মোঃ ছুফিউল্লাহ, অতিরিক্ত সদর পুলিশ সুপার মাঈন উদ্দীন চৌধুরী,সদর সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তাপস রঞ্জন ঘোষ, দৈনিক গিরিদর্পণের সম্পাদক একেএম মকসুদ আহমেদ, রাঙ্গামাটি প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোঃ সাখাওয়াত হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল আল হক প্রমুখ।

পুলিশ সুপার বলেন, কাগজে কলমে থানা আছে,বাস্তবে নেই। এমন একটি থানা আছে, রাঙ্গামাটির বিলাইছড়ি উপজেলার ফারুয়া ইউনিয়নে। ঐখানে ১৪ হাজার জনগণ বসবাস করে। তাদের নিরাপত্তার বিষয় আছে,দুঃখ কষ্টসহ নানান সমস্যা আছে। কোন তাদের ঔখানে থানা হচ্ছে না। এজন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের নিয়ে দুর্গম ফারুয়ায় রওনা হন। পরে থানা করার জন্য প্রস্তাবিত জায়গাটি বের করা হয়। তবে এলাকাটি দুর্গম হওয়ায় জায়গায়টি পুরোপুরি শনাক্ত করা যায়নি। আবার গিয়ে পুরোপুরি শনাক্ত করে খুব দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।

তিনি আরো বলেন, মাদকের ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইজিপিসহ সকল প্রশাসন তৎপর রয়েছেন। মাদকের সাথে কোন আপোষ নয়। পার্বত্য অঞ্চলে কোন অনুষ্ঠানে চোলাই মদ পান করলে সেক্ষেত্রে কোন আপত্তি থাকবে না। কিন্তু বাণিজ্যিক চোলাই মদ বিক্রি করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এবিষয়ে সকলকে সহযোগিতা করতে হবে। তাহলে রাঙ্গামাটিবাসীকে মাদক মুক্ত করতে পারবো।

পুলিশ সুপার সাংবাদিকদের জবাবে বলেন, পলওয়েল পার্কের কাজ এখনো শেষ হয়নি। কাজ শেষ হলে বিশেষ ছুটির দিনে কোমলমতি শিশুদের জন্য পার্কটি উন্মুক্ত করে দেয়া হবে।

তিনি আরো বলেন,রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পুলিশের ডাকে সাড়া দিয়ে আজকের মতবিনিময় সভায় উপস্থিত হওয়ার জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ জানান এবং রাঙ্গামাটি জেলা পুলিশ ও সাংবাদিকগণের মধ্যে যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজ করছে তা ভবিষ্যতেও বজায় থাকবে এবং সাংবাদিকগণের সাথে রাঙ্গামাটি জেলা পুলিশের মতবিনিময় অব্যাহত থাকবে।