[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
প্রবারণা উপলক্ষে রোয়াংছড়ি তারাছা ইউনিয়নে ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিতপার্বত্য চট্টগ্রামে লাইভলিহুড ডেভেলপমেন্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু: উপদেষ্টা সুপ্রদীপখাগড়াছড়ির পানছড়িতে মৎস্যখাতে কোটি টাকার ক্ষতিলংগদুতে জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা ও ভিক্টিম সাপোর্ট বিষয়ক জনসচেতনতা সভালংগদুতে অবৈধভাবে পাহাড়/টিলা কর্তনের দায়ে দুই ব্যক্তিকে অর্থদন্ডরাজস্থলীর বিমাছড়া পাড়ায় পানির সংকট দূর করলো সেনাবাহিনীদীঘিনালায় ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে জশনে জুলুস, মিলাদ ও পুরস্কার বিতরণপানছড়ি বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) পালিতকাপ্তাইয়ে জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা ও ভিক্টিম সাপোর্ট বিষয়ক সভারাজস্থলীতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উদযাপন
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় প্রান্তিক চাষীদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা বিতরণ

৫৪

॥ মোঃ সোহেল রানা দীঘিনালা ॥

খাগড়াছড়ি দীঘিনালা উপজেলায় ৩৫০জন প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে রবি মৌসুমে গম, ভূট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী চিনাবাদাম, সয়াবিন, শীতকালীন পেঁয়াজের মুগ, মসুর ও খেসারি ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষি প্রনোদনা কর্মসূচীর আওতায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কৃষি প্রণোদনা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।

বুধবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন কার্যালয়ে আয়োজনে দীঘিনালা উপজেলা পরিষদ চেয়রাম্যান আলহাজ্ব মোঃ কাশেম ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আরাফাতুল আলম ৫টি ইউপির প্রান্তিক ৩৫০জন কৃষকের মাঝে সার ও বীজ তুলে দেন। এসময় সরিষা বীজ ১কেজি, এমওপি ১০কেজি, ডিএপ ১০কেজি প্রতিজনকে দেওয়া হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, দীঘিনালা উপজেলা পরিষদ নারী ভাইস চেয়ারম্যান সীমা দেওয়ান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শাহাদাত হোসেন, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মোঃ নাইম হোসেন প্রমূখ।

এসময় কবাখালী ইউপির দূর্গাকার্বারী পাড়ার শান্তি বিকাশ চাকমা বলেন, বিনামুল্যে কৃষি প্রণোদনা হিসেবে সার বীজ পেয়েছি, আবাদ করে ভালো ফলনের আশা করছি। উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ কাশেম বলেন, দীঘিনালায় তামাক চাষ বর্জন করে বিকল্প হিসেবে গম, ভূট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী চিনাবাদাম, সয়াবিন, শীতকালীন পেঁয়াজের, মুগ ডাল, মসুর ও খেসারি ফসলের উৎপাদন শুরু করতে হবে।