[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের থানচিতে ১৩মাস পর পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আংশিক প্রত্যাহারজিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে কাপ্তাইয়ে দুস্থদের মাঝে চাল বিতরণবান্দরবানে খুলে দেয়া হয়েছে লামা উপজেলার সকল রিসোর্টসীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদান
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালা দূর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন

১০৩

॥ মোঃ সোহেল রানা, দীঘিনালা ॥

দুর্যোগে আগাম সতর্কবার্তা, সবার জন্য কার্যব্যবস্থা’ প্রতিপাদ্যে বিষয় ধারন করে খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের বাস্তবায়নে উপজেলা পরিষদ চত্বরে থেকে র‌্যালি আয়োজন করা হয়।

পরে উপজেলা পরিষদের সেমিনার কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আরাফাতুল আলম এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাশেম। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখেন উপজেলা রিসোর্স সেন্টার (ইউআরসি) ইন্সট্রাক্টর মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন, দীঘিনালা প্রেসক্লাব সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম রাজু, উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ভারপ্রাপ্ত স্টেশন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরে নবী, দীঘিনালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রজ্ঞান জ্যাতি চাকমা।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তফা কামাল মিন্টু, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা নাইম হোসেন, উপজেলা এলজিইডি সহকারি প্রকৌশলী মোঃ ইমরান হোসেন, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুষ্মিতা ত্রিপুরা, উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা শাহ মোফাচ্ছেল প্রমুখ।

আলোচনা সভায় বক্তরা বলেন, আমাদের পূর্ব পুরুষেরাও প্রকৃতিক দূর্যোগ মোকাবিলা করে ঠিকে ছিল। দূর্যোগ বন্ধ করা করো পক্ষে সম্ভব নয় দূর্যোগ মোকাবিলা করে আমাদেরও বেঁচে থাকতে হবে। পার্বত্য অঞ্চলে আগুন ও পাহাড় ধসের ঘটনা বেশি ঘটে। পাহাড়ের গাছপালা কমে যাওয়ার কারনে আর অনিয়ন্ত্রন ভাবে জুম চাষ করা কারনেও পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। গাছপালা কমে যাওয়ার করনে বজ্রপাত বেশি হচ্ছে। দূর্যোগকালীন সময় গুজবে কান দেয়া যাবেনা সচেতন হলে দূর্যোগ মোকাবিলা করা সম্ভব।