[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের থানচিতে ১৩মাস পর পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আংশিক প্রত্যাহারজিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে কাপ্তাইয়ে দুস্থদের মাঝে চাল বিতরণবান্দরবানে খুলে দেয়া হয়েছে লামা উপজেলার সকল রিসোর্টসীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদান
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে জরিমানা

৩৮

॥ দীঘিনালা উপজেলা প্রতিনিধি ॥

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় মাইনী নদী ধেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে এক ব্যবসায়ীকে এক লাখ টাকা ও বালু পরিবহন কাজে নিয়জিত তিন চালককে ৫শ টাকা করে ১৫শ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলার কবাখালীর হাচিনসনপুর এলাকায় মাইনী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্টেট ফাহমিদা মুস্তফা। এ সময় মাইনী বালুমহালের নুর হোসেনকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। পাশাপাশি তিন বালু পরিবহন চালককে ৫’শ টাকা করে ১৫’শ টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া ওই স্থান থেকে উত্তোলিত বালু জব্দ করে কবাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নলেজ চাকমা’র জিম্মায় রাখা হয়। যা পরবর্তীতে চেয়ারম্যান’র মাধ্যমে নিলামে বিক্রি করা হবে।

অবৈধ বালু কারবারিদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না জানিয়ে দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্টেট ফাহমিদা মুস্তফা জানান, বেশ কিছুদিন ধরে একটি মহল অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে ব্যবসা করে আসছিলেন এমন অভিযোগ পাওয়ার পর অভিযান চালিয়ে তাঁর বালু উত্তোলনযন্ত্রটি জব্দ করা হয়। অপরাধ স্বীকার করায় তাঁকে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে নগদ এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অপর তিনটি মামলায় পাঁচ’শ টাকা করে পনের’শ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

ফাহমিদা মুস্তফা আরও বলেন, উপজেলার কোথাও অবৈধ উপায়ে খননযন্ত্রের সাহায্যে মাটি বা বালু উত্তোলন করে কেউ বিক্রি করতে পারবেন না। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে। এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।