পাহাড়ী দাদুর দুরবীণ হইতে মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’র নিকট খোলা চিঠি-১৭

মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’ পত্রের শুরুতেই আমি পাহাড় চুড়া, টিলা-নালার অভাগা, পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব লাঠি দ্বারা চলিত পাহাড়ী দাদুর হাজার কুঠি আদাব, নমস্কার ও সালাম গ্রহন করিবেন। আশা করি মহান সৃষ্টি কর্তার অপার কৃপায় সোনার বাংলার প্রায় দেড় ডজন কুঠি মানুষ অ-মানুষ লইয়া আপনি কোন রকুম দিন যাপন করিতেছেন। আমিও তিন পাহাড়ী জেলার ষোল লাখের অধিক নর-নারী লইয়া পাহাড়ের তলায়, নালায়, চিপায়, কাপ্তাই হ্রদের ধারে, উপরে টং বানাইয়া, জানপরান হাতে লইয়া, মুক্তিপন আর চাঁন্দা দিয়া, মাথা ফাঠাইয়া, ব্রাশ ফায়ার খাইয়া, লুটপাঠ আর ঠেলা গুতোর পাহাড় পর্বতে গড়াগড়ি করিয়া, খাইয়া না খাইয়া কোন রকুমের বাঁচিয়া থাকিয়া এই পোড়াকপাইল্লা অধম, বেকুব পাহাড়ী দাদুর ভাঙ্গা দুরবীন হইতে আপনার দরবারে কিছু জানাইতে, পাহাড় পর্বত লইয়া ভাবিতে, ভাবাইতে, আগাইতে, ফাঁফিয়া, হাঁপিয়া, কাঁপিয়া, আইজ পর্যন্ত ১৭ নম্বর চিঠিখানা লিখিয়াছি। তয় মা’গো দয়া করিয়া অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব এই পাহাড়ী দাদুর খোলা চিঠিখানা আপনি একটু মন দিয়া পড়িবেন, ভালোমন্দ বিচার বিশ্লেষণ করিবেন, আগাইবেন, হ¹ল দিক ঠিক রাখিয়া সুচিন্তিত ব্যবস্থা লইবেন। যাউ¹া, এইবার পর আলোচনা হইলো…

মা’জননীগো করুণাময় সৃষ্টি কর্তার অশেষ কৃপায় আপনিতো ভালো মন্দে আপনার উপদেষ্টা, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী আর উপমন্ত্রী লইয়া দেশ পরিচালনা করিয়া যাইতেছেন। তয় মা’গো আপনি উন্নয়ন দ্রুত গতিতে চালাইলেও দেশ গেরামের দাদু-দিদিরাতো রাক্ষস খোক্ষসের পাল্লায় পড়িয়াছে। দেশে মানুষ সৃষ্ট আচমকা অত্যাচার, নারী-নির্যাতন, ধর্ষন-হত্যা, দূর্নীতির ঘটনায় মনে হইতেছে জানোয়ারের বিচরণ বাড়িয়াছে। মাদক ইয়াবার মতন ধর্ষন ঘটনারও বিন্দু টলারেন্স ঘোষণা করেন। দূর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রাখেন। এইসব বধ্ করিতে আপনার মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, ডিসি, এসপি, আইনশৃংখলা বাহিনী, গুরিন্দা বাহিনীরে কড়া ওয়ার্ডার করেন।

পরম শ্রদ্ধেয় মমতাময়ী, রাজনৈতিক বিজ্ঞ, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা মা’জননীগো এই পাহাড়ের চুড়ায় থাকিয়া পাহাড় সমতল হ¹ল কোনার খবরাখবর লইয়া আপনার দরবারে প্রতি এক পক্ষে লিখিয়া যাইতেছি, তয় মা’গো কোন কোন সময় চোখে ঝাপসাও দেখি। পার্বত্য চট্টগ্রামেও দূর্বৃত্তরা আধিপত্য, চাঁন্দাপথ্য, ঘায়েলপথ্য, দখলপথ্যসহ নানান অপকর্মপথ্যের বিস্তার লইয়া খালি ফটর ফটর করিয়া মানুষ মারিয়াই যাইতেছে। রাজস্থলীর অংসইঅং এর পর এইবার দুর্বৃত্তরা পরপারে পাঠাইয়াছে দ্বীপময় তালুকদারকে। পাহাড়েতো জীবন সাঙ্গের গননায় খালি যোগ, বিয়োগ গুণই হইতেছে। মা’গো চরম নরম ভক্তের অধিকারী দূর্বৃত্তগোর লাগাতার অত্যাচারে পাহাড়ের অসহায় দাদু-দিদিরা আমস্বত্ত। অসহায়রা সৃষ্টিকর্তারে রাইত দিন জবিতে জবিতে জানপরান এই আছে এই নাই অবস্থা। দূর্বৃত্তরা পাহাড়কে যেইভাবে পিষ্ট করিতেছে দাদু-দিদিরা উপায়ান্তর না দেখিয়া চোখের জল ফালাইতে ফালাইতে, বুক চাপড়াইতে চাপড়াইতে উপরে করুনাময় সৃষ্টিকর্তারে, নীচে আপনি মমতাময়ী, রাজনৈতিক বিজ্ঞ, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা’র দরবারে দুইহাত তুলিয়া খালি মিনতি জানাইতেছে। স্বরাষ্ট্র দাদুর বাহিনীর দলবল লইয়া আইনসৃংখলা সভা করিয়া সপ্তাহের মাথায় পাহাড়ে আবারো লাশ পড়িয়াছে। দয়া করিয়া পাহাড় পর্বতের মানুষ বাঁচাইতে, আকামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা লইতে একটু সময় দেন, তিন পাহাড় পর্বত লইয়া ভাবেন, গবেষণা করেন, এইসবের কারন কি চিহ্নিত করেন।

মা’জননীগো আমাগো মাইয়া নুসরাত হত্যার বিচার রায় লইয়া দেশের কুটি কুটি মানুষ হাত তুলিয়া উপরে করুনাময় সৃষ্টিকর্তার উপর সন্তুষ্ঠ। দেশবাসী আপনি ও বিচার বিভাগকে কান্নাজড়িত কন্ঠে আর্শিবাদ করিতেছে। নুসরাত হত্যা ঘটনা এখনো গা শিউরে উঠে। মেয়ে হত্যার বিচার চাহিয়া যাইতে মা’জননী শিরিন রাইতে ঘুমাইতো না। দেশের দাদু-দিদিরা ওসি মোয়াজ্জেম সাহেবদেরও খবর জানিতে চাহে। এখন তনু-মিতুসহ অসংখ্য মা বোনের কথাও মনে পড়িতেছে। মা’রে আদালতের রায় দ্রুত কার্যকর করিতে আদেশ করিবেন। সকল নারী নির্যাতন, হত্যা, ধর্ষন ঘটনার বিচার এইভাবেই দ্রুত করেন। আইনের শাসন নিশ্চিত করিতে কঠোর হইবেন।

মা’গো দেশের সুর্য সন্তান দিনাজপুরের মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল দাদুতো ক্ষোভে শোকে রাষ্ট্রী মর্যাদা না লইয়াই পরপারের বাসিন্দা হইলো। রাষ্ট্রের চাকরি করিয়া কর্মকর্তার ইস্ত্রীর জন্য মাংস রান্না ঠিক না হওয়ায় চাকরি গেল এই মুক্তিযোদ্ধার পুত্র নুরের, অতঃপর ক্ষোভ আর শোক লইয়াই ইসমাইল দাদু পরপারে। এই মুক্তিযোদ্ধার লেখা দুঃখের চিঠি খানা তলাইয়া দেখিবেন। এই হীন কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা লইবেন।

মা’গো ভোলা লইয়াতো মনে হইতেছে বিষাক্ত ভোলার দল সেইখানে নাকি ভোঁ ভোঁ করিতেছে। ভোলাকান্ডে কারা কলকাঠি নাড়াইতেছে, পিছনের দরজায় কারা দ্রুত বাহির করিবেন। ফেস বুকতো আকামে ব্যবহার করিয়া দেশের ফেইসও খারাপ করিতেছে। এই বুক লইয়া কঠোর আইন করেন। আবরার হত্যার বিচারও দ্রুত করেন। ছাত্রলীগের এই বিভৎসের শাস্তি হইতেই হইবে। অশুদ্ধ সবগুলাইনরে শুদ্ধ করিতে দলে প্রয়োজনে বুলড্রোজার চালান। যুবলীগের বেপরোয়া নেতারাতো এবার নারী প্রকৌশলী খানমকে পিটাইয়াছে। যুবলীগ, ছাত্রলীগ আর দূনীতিবাজরা দেশের মানুষকে যেইভাবে তিতা বানাইতেছে পরে লক্ষ কোটি টন মিঠা ঢালিলেও দেশ বিদেশের দাদু-দিদিগোরে মিস্ট বানাইতে পারিবেন বলিয়া মনে হইতেছে না। অবরার হত্যার বিবৃতিতে জাতিসংঘের প্রতিনিধিকে তলব করিয়া লাভ কি, বরং হলফ করিয়াই ঐ ঘটনার আদেশ দাতা জড়িত বড় ভাইদের বিরুদ্ধেও কঠোর হন। মা’গো ঘরের ইঁদুর বেড়া কাটিলে অন্যেরাতো প্রবেশ করিবেই। ইমাম দাদুতো কহিলেন দলে হাজারের অধিক অনুপ্রবেশ হইয়াছে। তাইনের কথায় মনে হইতেছে দরজা জানালা খোলা রাখিয়া আপনার দল চলিতেছে। মা’রে আবারো কহিতেছি পিছনের দরজা দিয়া যাহারা প্রবেশ করিবে তাঁহারা হয় চুরি করিবে, নয় ছুড়ি মারিবে উদ্দেশ্য ঐ একটাই। এই পোড়াকপাইল্লার পরামর্শখানা মাথায় রাখিবেন, পারিলে মিলাইয়াও লইবেন।

মা’ জননীগো দূর্নীতি আর ক্যাসিনোর ঘটনায়তো থলের বিড়াল নয় রীতিমতন বন বিড়ালও বাহির হইতেছে। তাইনেগোর আচরণ বিচরণ মনে হইতেছে বুড়োবুড়িদের সেই প্রবাদের মতন ‘ঘাট পার হইলে গাইট্টা হালা’। আমাগো মেনন দাদুর এমন কথাবার্তায় বিজ্ঞ দাদুরাও মাথা চুলকাইতেছে। বহুতের মুখ ফসলে কথা বাহির হইতেছে ব্যটারা নাকি আকামও করে হুমকীও দেয়। জুয়া খেলায় ভিন দেশের এক্সপার্টদের নাকি পলাইতে সুযোগ করিয়া দিয়াছে। আমামীলীগ কি এইসব আকামকারীদের বটবৃক্ষ কি না দেশের বিজ্ঞ-অজ্ঞরা প্রশ্ন ছুঁড়িতেছে। আপনি পুরিস্কারে পুরিস্কারে ভূষিত হইতেছেন আর আপনার দলের মহান মহান নেতারা বিদেশের কাছে দেশের ভাবমূর্তী ক্ষুন্ন করিতে তিরস্কারের পূঁজি যোগাইতেছে, তাইজব কান্ড। মা’গো দেশে নাকি প্রতি শতে ২৫জন গরীব সকাল বিকালের ভাতের অভাবে ভোগে অথচ আপনার নেতা, এমপিরা কোটি কোটি টাকা লইয়া জুয়াড় আসরে বসে। দেশের মান ইজ্জত লইয়া টানাটানি, শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে তর্জ্জনী, নেতৃত্বের ভাবমূর্তি নষ্ট করিতেছে। আকামের এইসবের কোন দাড়ি নয়, কমা নয়, এক্কেবারে ফুলস্টপ করিতে কড়া ওয়ার্ডার করেন। নিজে কাইজ কাম চালাইয় যান।

মা’গো পিলে চমকানোরমতন ঘটনা ঘটাইয়া শিশু হত্যা হইতেছে। দেশের দশ জেলাতেই শিশু হত্যাকান্ড ঘটিয়া যাইতেছে। অপরাধীদের দ্রুত শাস্তি না হওয়াতে বার বার ঘটনার জন্ম। ১৫-১৯ এ লোমহর্ষক ভাবে শিশু হত্যা মনবতাকে মুষড়িয়ে যাইতেছে। জাতীয় গুরিন্দা বাহিনীর মহাকর্তা হক সাহেবের কাইজ কামতো সষ্যের ভিতর ভুত। স্বাধীনতার পর বহুবছর ধরিয়া কিভাবে এই কর্তা বহাল তবিয়তে আছিল ভালা করিয়া খোঁজ লইতে ওয়ার্ডার করেন। মা’রে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগতো বাড়িতেছে এইবার কয়েদি হত্যার অভিযোগে রংপুরে পুলিশ জনতার মারামারিতে পীরগঞ্জ শহরতো লাল রং এ পরিনত হইয়াছে। পুলিশের মান একবার আগাইলে দেখি পাঁচবার পিছনে নামে। এইসব ঘটনায় দেশের বিজ্ঞ দাদু-দিদিরাতো ছিঃছিঃ করিতেছে। এইভাবে চলিতে থাকিলে বিশে^র দরবারেও বাংলাদেশের মান ধরিয়া রাখা মুশকিল হইয়া পড়িবে। এই অধমের পরামর্শখানা ভাবিয়া দেখিবেন।

মা’গো পিঁয়াজ লইয়া এজেন্টদার, মজুদদারদের কাইজ কামে দেশের অসহায় দাদু-দিদিরাও পিঁয়াজের মতনই কুচি কুচি হইতেছে। এমনিতে দেশের দাদু-দিদিরা মাদক, ধর্ষণ, দূর্নীতি, জানোয়ারের অত্যাচারে পিষ্ট হইতেছে। এমপি বুবলি লেখাপড়া না করিয়া চুরি বিদ্যায়তো ফাস্ট ক্লাস। কথায় বলে চুরি বিদ্যা মহা বিদ্যা যদি না পড়ে ধরা। বুবলি কান্ড ধরা খাইয়া সংসদকেও প্রশ্ন বিদ্ধ করিয়াছে। মা’রে ক্যাবিনেট হইতে অযোগ্যদের অবসরে দেওয়া ঘোষনার পর হইতে দেশে কেন জানি আবোল তাবোল হইতেছে। এইসবের হেতু কি একটু ঘুঁটা দেন, অযোগ্যদের পরিবর্তন করেন। কিছু নতুনদের সুযোগ করিয়া দেন। ষড়যন্ত্রে জড়িতরাতো চাঁটের মতন লাগিয়া রহিয়াছে। কাদের দাদু বিতর্কিতের যে তালিকার কথা কহিলেন দল ও দেশের স্বার্থে তাঁগো নাম গ্রাম ক্লিয়ার করিবেন। মা’রে ১/১১’র দরকার নাই তয় ১ থেকে ১২ মাস পর্যন্ত আকামকারীদের উপর স্ট্রীম রোলার চালাইয়া যান। ৪১ সালের ভিশন বাস্তবায়ন করিতে হইলে সবদিকে কড়া শাসন চালান। এই পাহাড়ী দাদুর পরামর্শখানা ভাবিয়া দেখিবেন।

আমাগো চট্টগ্রাম মহানগরীর আকামের আরো বহুত বড় ভাই কেউ স্ব-গোপনে আর কেউ আত্ম গোপনে গিয়াছে। হাজার কোটি টাকার চেক লইয়া নগরীতে তিন প্রতারক আটক। চল্লিশ হাজারের পর এইবার কুড়ি হাজার ইয়াবা লইয়া ভারতীয় তরুনীসহ আটক হইয়াছে পাঁচ নারী। মহানগরের সড়ক উন্নয়ন কাজে নিম্নমানের বিটুমিনের অভিযোগ। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ লইয়া ভানুমতির খেল। পরিবহন মালিকগোর অত্যাচার। এমপি মোস্তাফিজ দাদুর হাঁক ডাক যেন চোরকে চোর বলাও অপরাধ অবস্থা। ভোগ বিলাশের নের্তৃত্বে বহুতে লুটপাটের মত্তে গাড়ি-বাড়ির মালিক হইয়াছে। মিথ্যা তথ্য দিয়া থাই দুই জাহাজের অনুপ্রবেশ কারন কি নগরের দাদু-দিদিরা জানিতে চাহে। চট্টগ্রামে চুরির অভিযোগে পুলিশ কর্তার যুবক হত্যা এ আরেক বর্বরতা। এই মহানগরীতেও শুদ্ধি অভিযান চালাইবেন এই অধমের পরামর্শ খানা ভাবিয়া দেখিবেন।

মা’জননীগো তলে বলে শত্রুরা উঁকি ঝুঁকি মারিতেছে। আপনার মতন বিজ্ঞ মা’রে জ্ঞান দেয়া আমার মতন লাঠি দ্ধারা চলিত পাহাড়ী দাদুর জ্ঞান কতঠুকুই বা কাজে লাগিবে, তয় আপনার সবদিকেতো শত্রু আর শত্রু। হজাগ থাকিবেন, মানবতাবিরোধীদের ঘায়েল করিতে হার্ট লাইনে যাইবেন। মা’রে আইজও আর বেশী লম্বা করিতে চাহি না। পাহাড় চুড়া লইয়া এই অভাগার বুকের পাঁজরে বহুত ক্ষোভ, দুঃখ বেদনা জন্মিয়া রহিয়াছে, খোলাসা করিয়া আপনার দরবারে দু-চার কলম লেখিয়া পাবলিকের উপকার করিতে পারিলে জীবনের পরপারে যাইয়াও শান্তি। আইজ যা লিখিয়াছি কোন ভুলভ্রান্তি হইলে মনে কষ্ট দিলে এই অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুবরে ক্ষমা করিবেন। মা’রে প্রতি এক পক্ষে আপনার নিকট লিখা এই বেকুবের খোলা চিঠিখানা একটু সময় হাতে লইয়া পড়িবেন। আপনি ও দেশের ১৭ কুঠি দাদু-দিদির জইন্য আর্শিবাদ, দোয়া রইল, ভালো থাকিবেন, সব দিকে নিজের খেয়াল রাখিবেন।

ইতি, আপনারই কুঠি কুঠি মানুষের পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব
পাহাড়ী দাদু
গ্রন্থনাঃ এস.এস.বি.এম, তারিখ- ২৭ অক্টোবর-২০১৯খ্রীঃ