[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

ভ্রাম্যমান আদালত কর্তৃক লংগদুতে ৩টি করাতকল বন্ধ ও জরিমানা

৩৫

॥ মোঃ আলমগীর হোসেন,লংগদু ॥

রাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলায় অনুমোদন বিহীনভাবে স’মিল (করাত কল) স্থাপন করে ব্যবসা করার দায়ে তিনটি স’মিল বন্ধ ও আর্থিকভাবে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। রবিবার (২জানুয়ারি) উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্যাট মাইনুল আবেদীন এ আদালত পরিচালনা করেন বলে উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছেন।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় জনগনের অভিযোগের ভিত্তিতে লংগদু উপজেলা প্রশাসন উপজেলার মাইনীমুখ ইউনিয়নের কালুমাঝিরটিলা এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালতের (মোবাইল কোর্ট) পরিচালনা করে ৩টি অবৈধ স’মিল (করাত কল) বন্ধ করে তালা লাগিয়ে (সিলগালা) করে দেওয়া হয়। এছাড়াও তিনটি করাত কল মালিক পক্ষকে মোট ৯ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। এসময় ঝুম নিয়ন্ত্রন বনবিভাগের উল্টাছড়ি রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ আব্দুর রশীদ, লংগদু থানার পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এস.আই) মোঃ বশির সহ বনবিভাগের সদস্যগন উপস্থিত ছিলেন।

সূত্রে জানা যায়, লংগদু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাইনুল আবেদীন ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার সময় করাত কল মালিক তিনজনই কোন বৈধ কাগজ পত্র দেখাতে পারেনি। এসময় লংগদু থানা পুলিশ ও বনবিভাগের লোকজন করাত কল তিনটিতে সীল করে দেওয়া হয় ।

অবৈধভাবে করাত কল বসিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করা দায়ে তিন মালিক মোঃ আব্দুল হালিম, রফিকুল ইসলাম, মানুনুর রশীদকে ৯ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্যাট মাইনুল আবেদীন জানান, যতদিন বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারবে না ততদিন এই করাত কল বন্ধ (সিলগালা) থাকবে। অবৈধ স’মিল বন্ধের ব্যাপারে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।