[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানে খেয়াং নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ-সমাবেশবান্দরবানে নারী ধর্ষণ-হত্যার ঘটনা প্রশাসন ধামাচাপা দিতে উঠে পড়ে লেগেছে বলে দাবিবান্দরবানে থানচিতে খেয়াং নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে চার সংগঠনের নিন্দানিলামে বৈধতা পাচ্ছে, আগামীতে জব্দ বালু নিলাম বন্ধ: বান্দরবান জেলা প্রশাসকখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় অগ্নিকান্ডের ঘটনা, দুঃখের বিষয় আসামীকে বিজ্ঞ আদালত জামিন দিয়েছেনবান্দরবানের থানছিতে খিয়াং নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগবান্দরদবানের আলীকদমে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপনরাঙ্গামাটির লংগদুতে সেনা জোনের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা সহ অর্থ প্রদানবড়ুয়া জনগোষ্ঠীর সদস্যরা বৈষম্যের শিকার এটা সত্য কথা: রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসকবান্দরবানে ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক এর প্রতিষ্ঠাতা তপন জ্যোতি’র ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রামগড়ের ইউপি নির্বাচনে দেবর-ভাবীর জয়

৭৮

॥ মানিকছড়ি উপজেলা প্রতিনিধি ॥

খাগড়াছড়ির ১নং রামগড়ের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দেবর-ভাবী বিজয়ী হয়ে চমক সৃষ্টি করেছেন। গত ২৬ ডিসেম্বরের চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠিত হওয়া নির্বাচনে ইউপি সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা। নির্বাচনী ফলাফলে দেবর সাধরণ সদস্য ও ভাবী সংরক্ষিত মহিলা সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন । একই পরিবারের দেবর-ভাবীর এমন সাফল্যে এলাকায় চলছে আলোচনার ঝড়।

নির্বাচিত দেবর মোহাম্মদ সালাউদ্দীন রামগড় সদর ইউপির ৭নং ওয়ার্ড থেকে ইউপি সদস্য হিসেবে এবং ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড থেকে সংরক্ষিত মহিলা সদস্য হিসেবে ভাবী জাহেদা বেগম নির্বাচিত হয়েছেন। ১নং রামগড় ইউপির ৭ নং ওয়ার্ডে তালা প্রতীক নিয়ে মোহাম্মদ সালাউদ্দীন ৯০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। অন্যদিকে ৭,৮,৯ নং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য হিসেবে কলম প্রতীক নিয়ে ভাবী জাহেদা বেগম ১৮২৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জাহেদা আক্তার ৭নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত ইউপি সদস্য মোহাম্মদ সালাউদ্দীনের বড় ভাইয়ের স্ত্রী।

স্থানীয় এলাকাবাসী আব্দুল মন্নান কোম্পানি ও নুর হোসেন জানান, তাদের এ বিজয়ে আমরা আনন্দিত। রামগড়ে এটিই প্রথম। মানুষের ভালোবাস আর ভোটারের রায়ের প্রতিদান দেবে দেবর-ভাবী’র এমনটাই প্রত্যশা এলাকাবাসীর।

নির্বাচিত ইউপি সদস্য মোহাম্মদ সালাউদ্দীন ও তার ভাবী জাহেদা বেগম এলাকার মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, মানুষের ভালোবাসার এই ঋণ কোনো দিন শোধ করা যাবে না। তবে মানুষের পাশে থেকে সেবা করার অঙ্গীকারও করেন তারা। মানুষের এমন রায়ে জনগনকে সেবার মাধ্যমে ঋণ শোধ করতে পারে সেজন্য সকলের সহযোগীতাও কামনা করেন তারা।