[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের রুমা গ্রামবাসীর প্রশ্ন কত বছর অপেক্ষা করলে পাকা-নিরাপদ সড়ক পাবখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় গণধর্ষণের শিকার উপজাতি কিশোরী, আটক-২রাঙ্গামাটি জেলায় শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে- কাজল তালুকদারসেবাপ্রাপ্তীদের প্রত্যাশা পুরণে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল বদ্ধ পরিকর: সিভিল সার্জনখাগড়াছড়ির রামগড়ে পিতা হত্যা’র আসামি ছেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তাররাঙ্গামাটিতে মৃত হাতি শাবককে ৪৮ঘণ্টা ধরে পাহাড়ায় হাতির দলজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে দীঘিনালায় সচেতনতামূলক সভাবাল্যবিবাহ নারীর ক্ষমতায়নকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছেকাপ্তাই আইডিইবি’র নতুন সভাপতি- ইমাম ও সাঃ সম্পাদক-আলীআইডিইবি কাপ্তাই সাংগঠনিক জেলা নির্বাহী কমিটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রামগড়ের ইউপি নির্বাচনে দেবর-ভাবীর জয়

৭৯

॥ মানিকছড়ি উপজেলা প্রতিনিধি ॥

খাগড়াছড়ির ১নং রামগড়ের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দেবর-ভাবী বিজয়ী হয়ে চমক সৃষ্টি করেছেন। গত ২৬ ডিসেম্বরের চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠিত হওয়া নির্বাচনে ইউপি সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা। নির্বাচনী ফলাফলে দেবর সাধরণ সদস্য ও ভাবী সংরক্ষিত মহিলা সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন । একই পরিবারের দেবর-ভাবীর এমন সাফল্যে এলাকায় চলছে আলোচনার ঝড়।

নির্বাচিত দেবর মোহাম্মদ সালাউদ্দীন রামগড় সদর ইউপির ৭নং ওয়ার্ড থেকে ইউপি সদস্য হিসেবে এবং ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড থেকে সংরক্ষিত মহিলা সদস্য হিসেবে ভাবী জাহেদা বেগম নির্বাচিত হয়েছেন। ১নং রামগড় ইউপির ৭ নং ওয়ার্ডে তালা প্রতীক নিয়ে মোহাম্মদ সালাউদ্দীন ৯০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। অন্যদিকে ৭,৮,৯ নং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য হিসেবে কলম প্রতীক নিয়ে ভাবী জাহেদা বেগম ১৮২৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জাহেদা আক্তার ৭নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত ইউপি সদস্য মোহাম্মদ সালাউদ্দীনের বড় ভাইয়ের স্ত্রী।

স্থানীয় এলাকাবাসী আব্দুল মন্নান কোম্পানি ও নুর হোসেন জানান, তাদের এ বিজয়ে আমরা আনন্দিত। রামগড়ে এটিই প্রথম। মানুষের ভালোবাস আর ভোটারের রায়ের প্রতিদান দেবে দেবর-ভাবী’র এমনটাই প্রত্যশা এলাকাবাসীর।

নির্বাচিত ইউপি সদস্য মোহাম্মদ সালাউদ্দীন ও তার ভাবী জাহেদা বেগম এলাকার মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, মানুষের ভালোবাসার এই ঋণ কোনো দিন শোধ করা যাবে না। তবে মানুষের পাশে থেকে সেবা করার অঙ্গীকারও করেন তারা। মানুষের এমন রায়ে জনগনকে সেবার মাধ্যমে ঋণ শোধ করতে পারে সেজন্য সকলের সহযোগীতাও কামনা করেন তারা।