[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় অস্ত্র, গুলি ও সামরিক সরঞ্জাম উদ্ধারপাহাড়ের উন্নয়নে ঐক্য ও সম্প্রীতির বিকল্প নেই: খাগড়াছড়িতে নাহিদ ইসলামদীঘিনালায় নদীর গর্ভে বিলিন রাস্তা সাঁকো দিয়ে চলাচলখাগড়াছড়িতে কিশোরী ধর্ষণের প্রতিবাদে দীঘিনালায় মানববন্ধনশিক্ষার্থীরা পড়ালেখায় ফাঁকি দেয়ার অন্যতম কারণ ফেসবুক, ইউটিউব ও ইন্টারনেটথানচিতে আবাসিক ছাত্রাবাস ভবনের ছাদে ফাটল, ঝুঁকিতে ৭০জন শিক্ষার্থীরাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে কৃষকদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিতখাগড়াছড়ির রামগড় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফলজ চারা বিতরণরাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল৭২এর মুজিববাদী সংবিধানে সকল জাতিগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি: নাহিদ ইসলাম
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

থানচিতে জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ উদ্ধোধন

৮৮

॥ থানচি উপজেলা প্রতিনিধি ॥

সারাদেশের ন্যায় যথাযথভাবে সপ্তাহ ব্যাপী বান্দরবানে থানচিতে জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ দিবসটি উদ্ধোধন করা হয়েছে। শনিবার (৩০ অক্টোবর) সকালে উপজেলা সদরে টিমং পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যানলয় হলরুমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী সকল শিশুদেরকে ১টি করে কৃমিনাশক বড়ি সেবন করা মাধমে জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ শুভ উদ্ধোধন করেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আতাউল গনি ওসমানী।

উদ্ধোধনের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আতাউল গনি ওসমানী বলেন, এই জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহের মাধ্যমে উপজেলা সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিশুরা যেন কৃমিনাশক বড়ি সেবন পান।

তিনি আরো বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বাদ পড়া কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যুক্ত নয়, এমন শিশুদেরকে কৃমির বড়ি খাওয়াতে নিকটস্থ স্বাস্থ্যকর্মীর সাথে যোগাযোগ করা জন্য অভিভাবকদের পরার্মশ দেন তিনি।

এসময় উপস্থিত আছেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নুমেপ্রু মারমা, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ ওয়াহিদুজ্জামান মুরাদ, টিমং পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সত্যমনি ত্রিপুরা প্রমূখ। এছাড়াও শিক্ষক, অভিভাবক, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মকর্তা কর্মচারী, গ্রাউস এনজিও প্রতিনিধিসহ শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বক্তারা বলেন, শিশুর স্বাস্থ্য উপকার জন্য কৃমিনাশক বড়ি খাওয়াতে হবে। এই সপ্তাহে দিবসটি পালনে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী শিশুদেরকে ১টি করে কৃমিনাশক বড়ি খাওয়ানো হবে। কোন শিশু এই সময়ে অসুস্থ্য থাকলে সুস্থ্য হওয়ার পর তাকে কৃমির বড়ি খাওয়ান। শিশুর অসুস্থ্য অবস্থায় সেবনে প্রয়োজন নেই।

বক্তারা আরো বলেন, এবারে এই কৃমিনাশক বড়ি অবশ্যই ভরাপেটে ও পানি দিয়ে গিলে খেতে হবে। আবার শিশুর খালি পেটে নয়, শিশুর কৃমির বড়ি সেবনে পূর্বে খাদ্য গ্রহণ নিশ্চিৎত করতে অভিভাবকদের অনুরোধ জানান বক্তারা।