[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে অপহৃত ৫শিক্ষার্থীর মধ্যে লংঙি ম্রো বান্দরবান উপজেলা আলীকদমেরখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই কোচিং সেন্টারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই বসতবাড়ি আগুনে ভষ্মিভুতদীঘিনালায় গার্ল গাইডস এসোসিয়েশনের ৫দিনব্যাপি বিজ্ঞপাখি মৌলিক প্রশিক্ষণ সম্পন্নখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বাড়ির সদস্যদের অজ্ঞান করে দূর্ধষ চুরিগুণগত শিক্ষা জাতিগত ভেদাভেদ ভুলিয়ে দিতে পারবে: রাঙ্গামাটিতে জলখেলি অনুষ্ঠানে সুপ্রদীপনৃ-গোষ্ঠীর আগে ক্ষুদ্র শব্দটি ব্যবহার করতে চাই না: জলকেলীতে উপদেষ্টা সুপ্রদীপবান্দরবানের আলীকদমে মার্মা সম্প্রদায়ের মাহাঃ সাংগ্রাই পোয়েঃ-২০২৫ উৎসব পালনপুরোনো দিনের গ্লানি মুছে যাক সাংগ্রাইয়ের মৈত্রীময় জলেবান্দরবানের থানচিতে খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডের উপহার দিলেন সেনাবাহিনী
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

থানচিতে বর্ষায় ভাঁঙ্গনের কবলে খেলার মাঠ

৭৩

॥ চিংথোয়াই অং মার্মা,থানচি ॥

বান্দরবানে থানচিতে উপজেলা সদরে একমাত্র ঐতিহ্য খেলার মাঠের উপজেলায় সরকারি-বেসরকারি, এনজিও এর বিভিন্ন কর্মসূচীর, জনসভা, বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবসের কুইজআওয়াজ ও বিভিন্ন খেলাধুলাসহ নানা আয়োজনে ব্যবহার করে থাকে। উপজেলা সদরে ঐতিহ্য একমাত্র মাঠটি বর্ষা মৌসুমে প্রবল বৃষ্টিতে ভাঙ্গন কবলিতে পড়ে খেলার প্রেমিকরা বিপাক পড়ছে। করোনাকালীন লকডাউনের প্রতিদিন সকাল বিকাল খেলার প্রেমিকরা বিনোদনের হকি, ফুটবল, ক্রিকেটসহ নানা ধরনে খেলার খেলতেন এই মাঠে।

উপজেলা সদরে একমাত্র খেলার মাঠ প্রাঙ্গনে চারদিকে থানচি বাজার মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, পুরোনো কোট ভবন, বিভাগের ভবন, সরকারি রেস্ট হাউজ, সাংঙ্গু নদী ও ঝিড়ি রয়েছে। বর্ষায় বয়ে যাওয়ার ঝিড়ি ও সাংঙ্গু নদীর পানি উঠার কারণে আরো বেশি মাঠটি ভাঙ্গনের কবলিতে পড়েছে। বর্তমানে খেলার মাঠটি প্রবল বৃষ্টিতে ভাঙ্গন দেখে খেলার প্রেমিকরা মুখ ফিরে চলে যায়।

 

এদিকে খেলার প্রেমিকরা জানান, গত বছরে চাইতে এ বছরে বর্ষাকালে অবিরাম প্রবল বৃষ্টিতে সাংঙ্গু নদীরসহ পাশ্ববর্তী ঝিড়িতে পানির উঠে তা কমে যাওয়ার সাথে সাথে মাঠের চারদিক ভাঙ্গন দেখা যায়। ঐতিহ্য খেলার মাঠটি ভাঙ্গনের কবলিত হাতে থেকে রক্ষা পেতে দ্রুতভাবে মাটি ভরাট কিংবা সংস্কার জন্য উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসনের নিকট দাবী জানান খেলার প্রেমিকরা।

এবিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আতাউল গনি ওসমানী বলেন, এই মাঠের উপজেলা সদরে জনসভা, বিনোদন, খেলাধুলা, রাজনৈতিক, সামাজিক, এনজিও, স্বাধীনতা দিবসের কুইজআওয়াজসহ সরকারের বিভিন্ন দিবস পালন করি। পার্বত্য বিষয়ক মন্ত্রীর সাথে গত ২০২০-২০২১ সালে বাজেট উপর আলোচনা ক্রমে মাঠটিকে মিনি ষ্টেডিয়াম নির্মানের পরিকল্পনা ব্যয়ের বাজেটসহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষে নিকট চুড়ান্ত ফাইল রয়েছেন।

তিনি আরো বলেন, আশা করি সামনে নভেম্বর না হয় ডিসেম্বর মধ্যে মিনি স্টেডিয়াম নির্মানে বাস্তবায়ন কাজ শুরু হতে পারে। এর আগেই কোন সংস্কার কিংবা ভরাট করলে ব্যয়কৃত টাকা অপচয় হবে বলে মনে করেন তিনি।