[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
নওমুসলিম জীবন চাকমা (আবু বক্কর) কর্তৃক প্রতারণার শিকার অমর বিকাশ চাকমারোয়াংছড়িতে উপকার ভোগীদের মাঝে শিক্ষা ও পুষ্টিকর খাবার সামগ্রী বিতরণকাপ্তাই সেনাজোন কর্তৃক দরিদ্র পরিবারের মাঝে ছাগল ও হাঁস-মুরগী বিতরণদীঘিনালায় অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধাররাজস্থলীতে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিতআমরা হাল ছাড়বো না, রাজস্থলীতে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতিকঠিন চীবর দান বুদ্ধ ধর্মে বৌদ্ধদের সর্বশ্রেষ্ট দানলামায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট এর জরিমানাচলতি ডিসেম্বরেই পার্বত্য চট্টগ্রামে ই-লার্নিং স্কুল চালু করা হবে- পার্বত্য উপদেষ্টাতথ্য অফিসের আয়োজনে বাঙ্গালহালিয়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

থানচিতে বন্যা প্লাবিত পাড়ায় ফিরছে মানুষ

১০৬

॥ চিংথোয়াই অং মার্মা, থানচি ॥

বান্দরবানে পাহাড়ে বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হওয়ায় বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে থানচি উপজেলা নিম্নাঞ্চলে বন্যা প্লাবিত কবলিত পড়ার পরিবারের মানুষরা। অক্ষত বাড়িঘরে স্বাভাবিক জীবন ফিরতে শুরু করেছে তারা। উপজেলায় টানা ভারী বর্ষণে বুধ- বৃহস্পতিবার দুই দিনের সরকারের আশ্রয়কেন্দ্র আশ্রয় নেয় অনেক পরিবার। বর্ষণ থেমে যাওয়ার শুক্রবার বিকাল থেকে নিজ গ্রামের ফিরে অক্ষত বাড়িঘরে জীবন-যাপন করতে শুরু করছে আশ্রিত পরিবারগুলো। বান্দরবান থানচি সড়কে যানচলাচল যোগাযোগের স্বাভাবিক হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার সাঙ্গু নদীর উজানে থানচি পয়েন্টে পানির উচ্চতা প্রায় ২০ ফুট নেমে গেছে। বিপৎসীমায় অনেক নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এতে অবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে উপজেলা বলিপাড়া ইউনিয়নের বাগান পাড়া ও হিন্দু পাড়াসহ আশেপাশে ভারী বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে এলাকার। তবে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত থানচি সদরে সাথে দুর্গম তিন্দু ও রেমাক্রী ইউনিয়নের নৌ যোগাযোগ বন্ধ আছে। পুরো স্বাভাবিক অবস্থা ফিরতে আরো দুই-এক দিন সময় প্রয়োজন হতে পারে।

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান থোয়াইহ্লামং জানান, গত শুক্রবার দুপুরে থেকে টানা ভারী বৃষ্টির কমে যায়। এতে সাঙ্গু নদীর উজানে ও নিম্নাঞ্চল এলাকায় বন্যা পানি কমতে শুরু করে পরিস্থিতি উন্নতি হওয়ায় স্বাভাবিক অবস্থা গ্রামের ফিরেছে প্লাবিত নিম্নাঞ্চল বসবাস পরিবারগুলো।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আতাউল গনি ওসমানী জানান, গত ৩ দিনের বলিপাড়া ইউনিয়নের বাগান পাড়া, হিন্দু পাড়া ও উপজেলা বিভিন্ন স্থানে নিম্নাঞ্চলে ভারী বর্ষণে বন্যা প্লাবিত হয়। তবে উপজেলা কোথাও বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটেনি।

তিনি আরো বলেন, উপজেলার ৪টি মধ্যে ২টি সরকারে আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করার ৮২ পরিবারকে শুকনো খাবার, মশার কয়েল, তেল, লবণ, মোমবাতি, মুড়ি, চিড়া, খিচুড়িসহ খাদ্য সামগ্রী সহায়তা দিয়ে রাখা হয়েছিল বলে জানান তিনি।