[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে খাগড়াছড়ির গুইমারা রিজিয়ন ও সিন্দুকছড়ি জোনগুইমারায় ওয়াদুদ ভুইয়ার পক্ষে গণসংযোগ ও বিএনপির ৩১ দফা প্রচারখাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলা ও পৌর মহিলা দলের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিতখুচরা সার বিক্রেতাদের লাইসেন্স স্থগিতে সিদ্ধান্তে মাটিরাঙ্গায় ক্ষোভখাগড়াছড়ির রামগ‌ড়ে ভোট ফর ধা‌নের শীষ এর ক্যাম্পেইনমাটিরাঙ্গায় সাংবাদিকদের সাথে ইউএনও’র মতবিনিময়খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা প্রদানখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধনছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে দীঘিনালা কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভমাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

শুদ্ধাচার পুরস্কারে মনোনীত হয়েছে বান্দরবান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা

৫৮

॥ আকাশ মারমা মংসিং,বান্দরবান ॥

এবার শুদ্ধাচার পুরষ্কারের জন্য নির্বাচিত হয়েছে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা মারমা।পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব সজল কান্তি বণিক স্বাক্ষরিত পত্রে এই তথ্য জানা যায়।

গত ২০ জুন স্বাক্ষরিত এই পত্রে শুদ্ধাচার পুরষ্কার নীতিমালা ২০১৭ অনুযায়ী ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক তিন ক্যাটাগরি অধীনস্ত দপ্তর, সংস্থা প্রধান, মন্ত্রণালয়ের গ্রেড ১ হতে গ্রেড ১০ এবং গ্রেড ১১ হতে গ্রেড ২০ কর্মচারী গণের প্রত্যেক ক্যাটাগরি হতে ১ জন করে মোট ৩জন সরকারী কর্মচারীকে পুরষ্কারের জন্য বাছাই করা হয়েছে।

এইদিকে আওতাধীন সংস্থার প্রধান হিসাবে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা, গ্রেড ১ থেকে ১০ এর মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় (ব্যক্তিগত কর্মকর্তা) মোহাম্মদ মোস্তাক আহম্মদ শাকিল। গ্রেড ১১ থেকে ২০ এর মধ্যে থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অফিস সহায়ক মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন শুদ্ধাচার পুরষ্কারের জন্য নির্বাচিত হয়।

আরো জানা যায়, শুদ্ধচার পুরষ্কার নীতিমালা হিসেবে ২০১৭ এক ধারা অনুযায়ী এর অংশ হিসাবে তারা ১টি সনদ ও একমাসের মূল বেতনের সম পরিমান বেতন প্রাপ্ত হবেন।

এরই প্রেক্ষিতে শুদ্ধাচার পুরষ্কৃত নির্বাচিত হওয়ার কারনে বিভিন্ন সংগঠন দলগত ভাবে পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা কে শুভেচ্ছা ও অভিন্দন জানানো হয়।

উল্লেখ্য, ১৯৮৯ সালে সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি পার্বত্য জেলা পরিষদ গঠন করা হয়। পরে ১৯৯৬ সালের ৫ আগস্ট পার্বত্য জেলা পরিষদগুলো ভেঙে দিয়ে প্রত্যেক পরিষদে ১ জন চেয়ারম্যান এবং ৪ জন সদস্য মনোনয়ন দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন পরিষদ গঠন করে সরকার। এরপর আর কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। তবে সর্বশেষ ২০১৫ সালের ২৫ মার্চ অন্তর্র্বতীকালীন পার্বত্য জেলা পরিষদগুলোর সদস্য সংখ্যা ৪ থেকে বাড়িয়ে ১৪ জনে উন্নীত করা হয়।