[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দেব মানব পূজ্য ধুতাঙ্গ সাধক ড. এফ দীপংকর মহাথের

১৪৮

॥ মিলটন বড়ুয়া ॥
পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল একটি বৃহৎ বৌদ্ধ অঞ্চল। এখানে বৌদ্ধ জনগোষ্ঠির মধ্যে ভিন্ন ভাষাভাষি জাতির বসবাস। পার্বত্য চট্টগ্রামের ভিন্ন ভাষাভাষি এসব বৌদ্ধ জাতি গোষ্ঠির মধ্যে চাকমা জাতিগোষ্ঠির সংখ্যাগুরুই বলা যায়। ধর্ম প্রচার, মঙ্গল এবং শান্তির জন্য বৌদ্ধ ভিক্ষুগণ যেমন সদাশয় বিচক্ষণ তেমন বৌদ্ধ সমাজও ধর্ম লালন পালনে অতিশয় শ্রদ্ধাভাজন। বৌদ্ধ সমাজ তথা মানবকুলকে দুঃখ মুক্তির জন্য শীলবান বৌদ্ধ ভিক্ষুগণ বুদ্ধের ধর্মপালনের কঠিন কঠিন নিয়মগুলোকে (ব্রত) পালন করেও আসছে। শীলবান ভিক্ষুরা ধ্যান সাধনায় মত্ত থেকে বৌদ্ধ তথা মানব সমাজকে ধর্মের শিক্ষা দিতে, জ্ঞানের শিক্ষা দিতে, কল্যাণের শিক্ষা দিতে, মানবতার শিক্ষা দিতে হাজার হাজার বছর ধরেই ত্যাগ এবং সাধনা করে আসছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে বৌদ্ধ সমাজ তথা মানব সমাজের কল্যাণে যে সব শীলবান ভিক্ষু সবকিছুকে তুচ্ছ করেছে, লোভ-দ্বেষ-হিংসা মোহকে তুচ্ছ করেছে সেসব ধ্যান সাধনায় এবং শীলবান ভিক্ষুর মধ্যে অন্যতম হলো সাধনানন্দ মহাস্থবির (বনভান্তে), তিনি এশিয়া মহাদেশের মধ্যেও অন্যতম সাধক এবং বৌদ্ধ ধর্মীয় গুরু।

পার্বত্য চট্টগ্রামের বৌদ্ধ সমাজকে হিংসা, দ্বেষ, মোহ, হানাহানি এবং অধর্ম থেকে মুক্ত রাখতে, রক্ষা করতে সাধনানন্দ মহাস্থবির (বনভান্তে) ছিলেন সদাশয় সন্মুখ উদগ্রীব এবং সুক্ষ্ম সচেতন। দেব মানব পূজ্য এই মহাসাধক বিশেষ করে পার্বত্য চট্টগ্রামের বৌদ্ধ সমাজকে ধর্ম শিক্ষায়, জ্ঞানের শিক্ষায়, মানবতা প্রতিষ্ঠায় পরিনির্বাণ প্রাপ্তির আগমুহুর্ত পর্যন্ত শিক্ষা দিয়ে গেছেন। তাঁর একটুকু আশির্বাদ, উপদেশ স্নেহ প্রাপ্তির জন্য দেশ বিদেশের দুরদুরান্ত থেকেও ছুটে এসেছে পদমূলে বন্দনা করতে, তাঁকে একটি পলক দেখতে। এই মহা বৌদ্ধ সাধক বৌদ্ধ সমাজের উন্নয়নে ও দুঃখ মুক্তি জন্য তাঁর ধর্মের ছায়া, জ্ঞানের ছায়া, শিক্ষার ছায়া দিয়ে মজুবুত ছাউনি রেখে গেছেন। তিনি অসংখ্য বৌদ্ধ ভিক্ষু অর্থাৎ তাঁর শিষ্যমন্ডলী তৈরী করে রেখে গেছেন বৌদ্ধ সমাজেরই জন্য। তাঁর অনুসারী এবং তাঁর শিক্ষা-দ্বিক্ষায় অধিষ্টাতা ভিক্ষুগণ ধর্মকে রক্ষায়, মানব সমাজকে রক্ষায় এগিয়ে যাচ্ছেন, তাঁর পথ অনুসরণ করছেন। ধ্যানী শীলবান ভিক্ষুগণ তাঁদের ধ্যান সাধনায়, ধর্ম লালন পালনে, বৌদ্ধ তথা মানব সমাজকে রক্ষায় এই ভিক্ষুগণ তাঁকেই (বনভান্তে’কে) যেন খুঁজে পাচ্ছেন। তাঁর এই অনুসারীদের অনেকের মধ্যে বর্তমানে দেব-মানব পূজ্য, অরণ্য বিহারী, শশ্মানচারী ত্রি-চীবরধারী, এক আহারী, পাংশুকুলিক ধুতাঙ্গ সাধক ড.এফ দীপংকর মহাথের বৌদ্ধ সমাজকে, মানবতার সমাজকে রক্ষায় সূর্যের তেজষ্কৃতার মতো আবির্ভুত হয়েছেন।

পূজনীয় আর্য্য শ্রাবক সাধনানন্দ মাহস্থবীর বনভান্তের এই অনুসারী দেব মানব পুজ্য অরণ্য বিহারী, শ্মশানচারী, ত্রি-চীবরধারী এক আহারী পাংশুকুলিক ধূতাঙ্গ সাধক ড. এফ দীপংকর মাহাথের ধমীয় শিক্ষায় স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত, কলিকাতা বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ শিক্ষা পিএইচডি ডিগ্রী শেষ করে ধ্যান সাধনা করে তিনি ধর্ম লালন পালনে দুঃখ মুক্তির জন্য মানব সমাজকে রক্ষার জন্য, অন্ধকার বিনাশের জন্য এক কঠিন রূপ ধারন করেছেন। আর্থিকভাবে দুরিদ্র আমাদের পিতৃদেব নান্টু বড়ুয়া এবং মাতৃদেবী পুঁটি বড়ুয়া’র সেজ সন্তান সব কিছুকে পিষ্ট করে দিয়ে তিনি ১৯৯১ সালে প্রবজ্যা গ্রহন করেন এবং এভাবে পড়া লেখা করে চট্টগ্রাম বোর্ড এর অধীনে ডিগ্রী অর্জন করার পর উচ্চ শিক্ষার জন্য ১৯৯৬ সালের শেষের দিকে ভারতে গমণ করেন এবং সেখানে ২০১১ সালে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। তিনি উপলব্ধি করেন এখানে ছল-কপট, প্রতারনা, প্রবঞ্চনা, স্বার্থপরতা ও মিত্যাচারে সমাজ ছেয়ে গেছে। তাই তিনি লোভ, দ্বেষ, মোহ সব কিছুকে ত্যাগ করে ২০১২ সালের শেষের দিকে রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার ধুপপানিছড়ার গভীর জঙ্গলে এবং মহাশ্মশানে ধ্যান সাধনায় মগ্ন হয়ে পড়েন। সবকিছুকে উপেক্ষা করে সেখানে দীর্ঘ সাত বছর ধ্যান সাধনা শেষে বৌদ্ধ তথা মানব সমাজের আরো সান্নিধ্যে আসেন। এই বৌদ্ধ ভিক্ষু সাধককে রক্ষায় এগিয়ে যান বিলাইছড়ি উপজেলার বৌদ্ধ সমাজ। সেখানের অন্ধকারাচ্ছন্ন বৌদ্ধ সমাজ ভিক্ষু সাধককে পেয়ে যেন মহা আলোর অবিচ্ছেদ্দ্য কঠিন এক সম্পদ পেয়েছেন, যে সম্পদ তাঁদের ছায়া দিচ্ছে, দুঃখ থেকে মুক্ত করছে। তাঁরাই দাবি করছেন বহু পূন্যের ফলে ধুতাঙ্গ সাধক ড. এফ দীপংকর মাহাথেরকে সান্নিধ্যে পেয়েছেন।

তাই এই ধুতাঙ্গ সাধক বলছেন, অন্ধকার বিনাশের জন্য সূর্য যেমন তার তেজষক্রিয়তাকে নিয়ে প্রচন্ড রূপ ধারন করে তেমনি মানব সমাজ থেকে অন্ধকার দুর করতে শীলবান ভিক্ষুরাও সেই রকম রূপ ধারন করেন। নারিকেলের ভিতরের পানি যদি শুকিয়ে যায় তারপরও তার উপরের কঠিনতাকে সে ত্যাগ করে না। তার ভিতরে ঢুকতে গেলে কষ্ট করতে হয়ে, ঠিক সেভাবেই বুদ্ধও তাঁর কঠিনতাকে ত্যাগ করেননি। তাঁর ভিতরে প্রবেশ করতে হলে ধর্মকে, সত্য জ্ঞানকে লালন পালন করতেই হবে। পূজনীয় ধুতাঙ্গ সাধক আরো বলছেন, ভারসাম্য হারায় এমন কোন কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। বুদ্ধের শিক্ষা হলো অসাম্প্রদায়িক এবং বুদ্ধ ধর্মে সম্প্রদায়ের সাথে কোন সম্পর্ক নেই অর্থাৎ তাঁর কাছে সবাই সমান। পার্বত্য চট্টগ্রামে কেউ কেউ ধর্মান্তরিত হচ্ছেন উল্লেখ করে ধুতাঙ্গ সাধক বলেন, লোভ, দ্বেষ-মোহ নিয়ে নিজ ধর্ম ত্যাগ করছে কিন্তু তাঁরা একবার কি ভেবেছেন যে, লেভেল লাগালেই মার্কা নির্দিষ্ট হয় না ধার্মিক হওয়া যায় না। ধর্মান্তর হলেই যে ধার্মিক হয়ে যাবে তার নিশ্চয়তাও নেই, কেননা নিজেকে যতক্ষণ হিংসা, লোভ, দ্বেষ-মোহ থেকে মুক্ত করতে পারবে না ততক্ষণ ধার্মিক বলা যাবে না। আইনষ্টাইনের থিওরি সাবাই মানছেন কিন্তু কেন একজন বিজ্ঞানীকে মানছেন না। ধুতাঙ্গ সাধক ড. এফ দীপংকর মাহাথের আরো বলেছেন, বুদ্ধ বৃক্ষতলে বসে বিজ্ঞানকে জয় করেছেন কিন্তু ডাক্তার আর বিজ্ঞানীরা ল্যাব আর অপারেশন থিয়েটারে বসেও সঠিক করতে পারছেন না। কেননা তাঁদের কাম-লোভ, দ্বেষ, মোহ, হিংসা রয়ে গেছে। বুদ্ধ বলেছেন মস্তকবিহীন দেহতো সচল থাকে না অর্থাৎ যার কাছে ধার্মিকতা নেই, জ্ঞান নেই বুদ্ধের শাসনের প্রতি সম্মান নেই সেই মস্তকবিহীন শুধুই দেহ।

কিন্ত লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, এ ধুতাঙ্গ সাধক তথা বৌদ্ধ ভিক্ষু তাঁর ভিক্ষু সংঘ ও শিষ্য মন্ডলীকে ২০১৬ সাল থেকেই নানান অত্যাচার নিপীড়ণ করে আসছে অন্ধকারে নিমজ্জিত বৌদ্ধ সমাজের কিছু দেবদত্ত। তাঁদের কাজ কর্ম যেন স্বয়ং বুদ্ধের বিরোধী অঙ্গুলি মালের ন্যায়। তারাও সেখানে দিনে রাতে ধর্মপ্রাণ মানুষকে অত্যাচার নিপীড়ণ করে আসছে। এই অভিযোগের সত্যতাও প্রমাণ হয়ে যায় মানববিধ্বংসী মহামারি ভাইরাস করোনা-১৯ এর কারনে। দেশ যখন টানা লকডাউনে রয়েছে সেই সুবাধে ২০২০ সালে ১৫মে রাতের অন্ধকারে বৌদ্ধ সমাজের তিল তিল করে গড়ে তোলা ‘ধর্মপ্রিয় আন্তর্জাতিক বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্র’টি পুড়িয়ে দেয় এবং বুদ্ধমূর্তি সহ কোটি কোটি টাকার সম্পদ ভষ্মিভুত করে। এখানে কেন জানি মনে হলো পার্বত্য চট্টগ্রামের হীন রাজনৈতিক কর্মকান্ডকে পূঁজি করে বৌদ্ধ সমাজের অ-ধার্মিক অজ্ঞানী, অ-বিনয়ী কিছু নেতৃত্ব পিছন থেকে কলকাঠি নাড়ছেন। যাই মনে হচ্ছে তাঁদের উদ্দেশ্য হলো ধুতাঙ্গ সাধক ড. এফ দীপংকর মহাথেরকে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বের করে দেয়া। কেননা তিনি যেভাবে ধর্মাচরণ করছেন উপদেশ দিচ্ছেন, বুদ্ধের ধর্মকে লালন-পালন এবং প্রচার করছেন তাতে যাঁরা ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করছেন তাঁদের গায়ে ত্রিশুল পড়ার কারনে। এই কলকাঠির হোতারা প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে প্রচার করেছেন তিনি বাঙালি ভিক্ষু তাই তাঁকে এখানে থাকতে দিও না, বের করে দাও। ঐ অর্ধামিক, অ-বিচেক, অ-বিনয়ী এবং অজ্ঞানীরাই তাদের ধর্ম ব্যবসার স্বার্থেই এ ধরনের হীন প্রচার।

কিন্তু তাঁদের জানা উচিৎ হয়তো জানেনও বটে বুদ্ধ কোন জাতের বা কোন গোষ্টির। সব চেয়ে বড় কথা হলো শ্রমণ থেকে ভিক্ষু এবং ভিক্ষু থেকে পদ পদবীতে কি জাত গোষ্টির টাইটেল থাকে ? এই জ্ঞান পাপীরাই শান্তিবাহিনীর নাম ব্যবহার করিয়ে দিয়ে ধুতাঙ্গ সাধকের সাথে এবং ভক্তদের সাথে তালগোল পাকিয়ে প্রকৃত শয়তানদের স্থান পাকপোক্ত করে দেয়ার অপপ্রয়াস চালাচ্ছেন। আমি জানি ধুতাঙ্গ সাধক ড. এফ দীপংকর মহাথের নারিকেলের ভিতরের পানি যদি শুকিয়ে যায় তারপরও তার উপরের কঠিনতাকে সে ত্যাগ করে না তিনিও ধর্ম এবং সত্য প্রচারে তাঁর কঠিনতাকে ত্যাগ করবেন না। তিনি বলেছেন হিংসা হলো ধর্ম বিরোধী, যারা হিংসাকে লালন পালন করছে তাদেরকে সুখী বলা যাবে না, তাদের দিয়ে ধর্মও হবে না। ধার্মিকতা, মানবিকতা এবং বিনয় দিয়ে সুখ আর অধিকার প্রতিষ্ঠার পথ সৃষ্টি হয়। বৌদ্ধ সমাজে যে সব ভিক্ষু হিংসা, লোভ, দ্বেষ-মোহকে লালন পালন করে তাদের ত্যাগ না করলে বুদ্ধের শাসন এবং সকল সম্প্রদায়ের মঙ্গল হবে না বরং সাবইকেই বিপদে ফেলবে। তিনি বলেছেন যে, তিনি সাধনানন্দ মহাস্থবির বনভান্তের অনুসারী ধর্ম লালন পালনে জ্ঞাতি সেবায় এ কঠিন বৌদ্ধ ভিক্ষুর গেল ২০ মার্চ ৪৯ বছর জন্ম বার্ষিকী পালন করেছেন বিলাইছড়ি বৌদ্ধ সমাজ। আমি গর্বিত, অভিভুত যে বিলাইছড়ির বৌদ্ধ সমাজ শত প্রতিকূল ভয় ভীতি এবং অধার্মিকদের ত্যাগ করে তাঁদের লালিত পালিত ধুতাঙ্গ সাধক ড. এফ দীপংকর মহাথের এর ৪৯তম জন্মবর্ষ পালন করেছেন। তাঁদের এই পূন্যরাশি নির্বাণ লাভের পাথেয় হয়তো হতেও পারে কেননা তাদের মাথার উপর ছায়া হলো ধুতাঙ্গ সাধক ড. এফ দীপংকর মহাথের। আমিও নতশিরে পূজনীয় ধুতাঙ্গ সাধক ড. এফ দীপংকর মহাথেরকে বন্দনা জানাই। সেই সাথে উপাসক-উপাসিকা ও সেবক-সেবিকা মহলের বয়োজেষ্ঠ্যদের প্রনাম, স্নেহাশীষদের আশির্বাদ করছি তাদের উপর যেন কোন দেবদত্ত বা অঙ্গুলীমাল এর দৃষ্টি না পরে।

লেখকঃ- সম্পাদক ও প্রকাশক, সাপ্তাহিক পাহাড়ের সময়
ও একনিষ্ঠ সেবক, ধুতাঙ্গ সাধক ড. এফ দীপংকর মহাথের