[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের রুমা গ্রামবাসীর প্রশ্ন কত বছর অপেক্ষা করলে পাকা-নিরাপদ সড়ক পাবখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় গণধর্ষণের শিকার উপজাতি কিশোরী, আটক-২রাঙ্গামাটি জেলায় শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে- কাজল তালুকদারসেবাপ্রাপ্তীদের প্রত্যাশা পুরণে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল বদ্ধ পরিকর: সিভিল সার্জনখাগড়াছড়ির রামগড়ে পিতা হত্যা’র আসামি ছেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তাররাঙ্গামাটিতে মৃত হাতি শাবককে ৪৮ঘণ্টা ধরে পাহাড়ায় হাতির দলজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে দীঘিনালায় সচেতনতামূলক সভাবাল্যবিবাহ নারীর ক্ষমতায়নকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছেকাপ্তাই আইডিইবি’র নতুন সভাপতি- ইমাম ও সাঃ সম্পাদক-আলীআইডিইবি কাপ্তাই সাংগঠনিক জেলা নির্বাহী কমিটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় সবজি দাম দ্বিগুন বেড়েছে

৩৩

॥ সোহেল রানা দীঘিনালা ॥
রমজান ও ৭দিনের লকডাউনকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় শাক-সবজি দাম প্রায় দ্বিগুন হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত সপ্তাহের তুলনায় এই সপ্তাহে বিভিন্ন বাজারের ভিন্ন ভিন্ন দামে বেঁচা কিনা হচ্ছে।

শনিবার(১৭এপ্রিল) সরেজমিনে বাজার বোয়াখালী নতুন বাজার পরিদর্শন করে তথ্য পাওয়া যায় রমজানে প্রধান প্রাধান উপকরন যেমন শসা কেজি ৫০-৬০টাকা, লেবু ১হালি ৪০-৬০টাকা, করলা কেজি ৫০-৬০টাকা, স্থানীয় কলা দামও বেড়েছে অনেকটা। তবে গত সপ্তাহে চেয়ে গ্রায় দ্বিগুন বেছে।
শাক সবজির দাম বেড়ে যাওয়া কারন জানতে চাইলে খুরচরা শাক-সবজি ব্যবসায়ী আলী আজগর বলেন, শাক-সবজির উৎপাদন ভাল তবে পরিবহন ও ব্যবসায়ীক সিন্ডিকেট এর কারন একই জিনিস বিভিন্ন বাজারের ভিন্ন ভিন্ন দামে বোয়ালখালী বাজারের শসা বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০টাকা কেজি আর কবাখালী বাজারের বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০টাকা কেজি। বিশেষ করে প্রতিটি শাক-সবজি এবাবেই বিক্রি হচ্ছে তবে বাজার নিয়ন্ত্রন করা খুব জরুরী।

বাজার খরচ করতে এসে মোঃ মাইনুল ইসলাম বলেন, লকডাউন আর রমজানের আমরা সাধারন মানুষের চলতে কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। শাক-সবজির দাম দ্বিগুন বেড়ে গেছে। বাজার নিয়ন্ত্রন করা অব্যশই দরকার।

দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ উল্লাহ বলেন, বাজার কমিটির সাথে কথা বলে বাজারের ব্যবসায়ীদেকে অতিরিক্ত মূনাফা না নেয়ার জন্য সচেতনতা করতে হবে। যাতে করে জিনিস পত্রের দাম ক্রেতার নাগালে থাকে।