[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানে খেয়াং নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ-সমাবেশবান্দরবানে নারী ধর্ষণ-হত্যার ঘটনা প্রশাসন ধামাচাপা দিতে উঠে পড়ে লেগেছে বলে দাবিবান্দরবানে থানচিতে খেয়াং নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে চার সংগঠনের নিন্দানিলামে বৈধতা পাচ্ছে, আগামীতে জব্দ বালু নিলাম বন্ধ: বান্দরবান জেলা প্রশাসকখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় অগ্নিকান্ডের ঘটনা, দুঃখের বিষয় আসামীকে বিজ্ঞ আদালত জামিন দিয়েছেনবান্দরবানের থানছিতে খিয়াং নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগবান্দরদবানের আলীকদমে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপনরাঙ্গামাটির লংগদুতে সেনা জোনের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা সহ অর্থ প্রদানবড়ুয়া জনগোষ্ঠীর সদস্যরা বৈষম্যের শিকার এটা সত্য কথা: রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসকবান্দরবানে ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক এর প্রতিষ্ঠাতা তপন জ্যোতি’র ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

লক্ষ্মীছড়িতে বৌদ্ধ বিহার সহ এলাকায় নিরাপদ পানির অভাব

৯৩

॥ মনসুর আলী, লক্ষ্মীছড়ি ॥

খাগড়াছড়ি জেলার অন্তর্গত লক্ষীছড়ি উপজেলার ১নং ইউনিয়ন এর ৩নং ওয়ার্ড এ অবস্থিত ‘তুন্দ্রিলা পাড়া ধর্ম রক্ষীৎ বৌদ্ধ বিহার’ এলাকায় তীব্র পানির সংকটের কারনে ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান সহ এলাকার মানুষ খুবই কষ্টে দিন যাপন করছেন। সেই সাথে বিহারটিও নানান সমস্যায় জর্জরিত অবস্থায় রয়েছে।

স্থানীয়রা জানায়, তুন্দ্রিলা পাড়া ধর্ম রক্ষীৎ বৌদ্ধ বিহার এই বৌদ্ধ বিহার টি স্থাপিত হয় ২০০৬ সালে। স্থানীয়দের উদ্যোগে বৌদ্ধ বিহারটি নির্মাণের ১৫ বছর পেরিয়ে গেল অথচ নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত অবস্থায় বিহারটি পড়ে আছে। এই ব্যাপারে বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ এর কাছে জানতে চাইলে, “শ্রীমৎ জ্ঞানতিষ্য ভিক্ষু বিহার” প্রতিবেদকে জানান, বুদ্ধ বিহার টি ২০০৬ সালে স্থানীয়দের সাহায্যে কাঠ-বাঁশ দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল, নির্মানের প্রায় আজ ১৫ বছর কেটে যাচ্ছে সংস্কার এবং উন্নয়নের অভাবে বিহারটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়তেছে। সব চেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে এখানে নিরাপদ পানির নির্ভরযোগ্য কোন উৎস নেই, পানির একমাএ উৎস হচ্ছে বিহার থেকে প্রায় এক হাজার মিটার দূরে অবস্থিত একটি ছড়ার পানি, যে পানি মানব দেহের জন্য অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হওয়ার পরেও প্রাণ বাচাঁনোর তাগিদে এই পানি পান করতে হয়। বিহারে বৌদ্ধ ভিক্ষু ও শ্রামণের সংখ্যা প্রায় ২৫ জন।

নিরাপদ পানির জন্য প্রাশাসনের নিকট অনেক বার দ্বারস্ত হলেও কোন নির্ভরযোগ্য আশ্বাস পাইনি। অথচ বৌদ্ধ বিহার টি উপজেলা থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বিহারটি সংস্কারসহ নিরাপদ পানির জন্য এলাকাবাসীর পক্ষ থেকেও প্রশাসনের নিকট আকুল আবেদন জানাচ্ছি।