[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
লুটেরার দল আচমকা গন্ডোগোল আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হগ্গল হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইয়াছে, চিন্তায় আছি….দিন-মাস বছর ধরেই অবৈধ দখলে সংকুচিত কাপ্তাই হ্রদ, মুক্ত করতে হবেদেশে বর্তমানে যথেষ্ট খাদ্য মজুদ রয়েছে: উপদেষ্টা আলী ইমামমানুষের জীবন-কর্ম জ্ঞান, মৃত্যু, পুনঃর্জন্ম সবকিছুই ন্যাচারাল: পার্বত্য উপদেষ্টাগৌতম বুদ্ধের ত্রি-স্মৃতি বিজড়িত প্রধান ঘটনাই হলো ‘বুদ্ধপূর্ণিমা’বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে দুর্বৃত্তের আগুনে এক পরিবার খোলা আকাশের নীচেবান্দরবানের লামায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হাটহাজারী যুবকের মৃত্যুখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বুদ্ধত্ব লাভ ও মহাপরিনির্বাণ উপলক্ষে মঙ্গল শোভাযাত্রাবান্দরবানের রুমায় অগ্নিকান্ডে এক জুমিয়া পরিবারের ঘর ভষ্মিভুতরাঙ্গামাটির লংগদুতে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

নাইতং পাহাড়ে পাঁচতারকা হোটেল বাতিলে ১০ দিনের আল্টিমেটাম

পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে ম্রো জাতি গোষ্ঠির বান্দরবান শহরে অভিমুখে লং মার্চ

৬১

॥ আকাশ মার্মা মংসিং, বান্দরবান ॥

বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড়ে পাঁচ তারকা হোটেল ও বিনোদন পার্ক নির্মাণের প্রতিবাদে ম্রো-জাতিগোষ্ঠি প্রতিবাদসহ লং মার্চ করেছে। আয়োজিত লং মার্চ এ পুলিশ বাঁধা দিয়ে তাদের প্রতিবাদ ভুন্ডুল করার অভিযোগ করা হয়েছে। হোটেল ও বিনোদন পার্ক বন্ধ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবে বলে ম্রো জাতি গোষ্ঠির নেতৃবৃন্দরা জানিয়েছে। প্রকল্প বাতিলে ১০ দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছে চিম্বুক পাহাড়ে বসবাসরত ম্রো জাতিগোষ্ঠি।

এদিকে রবিবার সকালে লং মার্চ নিয়ে চিম্বুক থেকে বান্দরবান শহরে আসার পথিমধ্যে চিম্বুক সড়কের বৈথানি পাড়াস্থ ছয় মাইল এলাকায় পৌছলে হাজারো প্রতিবাদকারীদের পুলিশ বেরিকেড দেয়। এসময় উত্তেজিতরা বাঁধা উপেক্ষা করে বান্দরবান শহর অভিমুখে যেতে চাইলে ব্যারিকেডে থাকা সদর থানার পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের হাতাহাতি হয়। এর পর ব্যারিকেড ভেঙে তারা শহরের দিকেই রওনা দেন।

 

প্রতিবাদী ইয়াঙন ম্রো জানান, আদিবাসীদের উচ্ছেদ করে পাহাড়ে হোটেল নির্মাণের প্রতিবাদে শহরে তাদের প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছিল না। এ ঘটনায় উত্তেজনা বিরাজ করছে এলাকায়। প্রশাসনের কাছ থেকে পাহাড়ে হোটেল নির্মাণ বন্ধের সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলে তিনি উল্লেখ করেন। দীর্ঘ ২২ কিলোমিটার লংমার্চ করে এসে তারা বান্দরবান জেলা শহরের রাজার মাঠে অবস্থান নেন এবং সেখানে এক প্রতিবাদ সমাবেশ করেন।

এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তৌসিফ আহমেদ জানান, অনুষ্ঠেয় বান্দরবান পৌরসভার নির্বাচনকে ঘিরে এমনিতেই তৎপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসন। নির্বাচনি এলাকায় বিশৃঙ্খলা এড়াতে আন্দোলনকারীদের শহরে প্রবেশে নিষেধ করা হয়েছিল।