[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়ির রামগড়ে চাঁদাবাজ ইউপিডিএফ সদস্যকে আটক করলো জনতাখাগড়াছড়ির রামগড়ে ১৪ হাজার ঘন ফুট বালু জব্দরাঙ্গামাটি রাজস্থলী প্রেস ক্লাবের নির্বাচন ২৫ অক্টোবরখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিজিবি হাতে জব্দ ১৯ কোটি টাকার মালামাল, অস্ত্র-গুলিসহ আটক ২৭ জনউন্নয়ন প্রকল্পে জাতিগত বৈষম্যের প্রতিবাদে বাঘাইছড়িতে মানববন্ধন ও সমাবেশবান্দরবানের রুমা গ্রামবাসীর প্রশ্ন কত বছর অপেক্ষা করলে পাকা-নিরাপদ সড়ক পাবখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় গণধর্ষণের শিকার উপজাতি কিশোরী, আটক-২রাঙ্গামাটি জেলায় শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে- কাজল তালুকদারসেবাপ্রাপ্তীদের প্রত্যাশা পুরণে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল বদ্ধ পরিকর: সিভিল সার্জনখাগড়াছড়ির রামগড়ে পিতা হত্যা’র আসামি ছেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

নাইতং পাহাড়ে পাঁচতারকা হোটেল বাতিলে ১০ দিনের আল্টিমেটাম

পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে ম্রো জাতি গোষ্ঠির বান্দরবান শহরে অভিমুখে লং মার্চ

৬২

॥ আকাশ মার্মা মংসিং, বান্দরবান ॥

বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড়ে পাঁচ তারকা হোটেল ও বিনোদন পার্ক নির্মাণের প্রতিবাদে ম্রো-জাতিগোষ্ঠি প্রতিবাদসহ লং মার্চ করেছে। আয়োজিত লং মার্চ এ পুলিশ বাঁধা দিয়ে তাদের প্রতিবাদ ভুন্ডুল করার অভিযোগ করা হয়েছে। হোটেল ও বিনোদন পার্ক বন্ধ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবে বলে ম্রো জাতি গোষ্ঠির নেতৃবৃন্দরা জানিয়েছে। প্রকল্প বাতিলে ১০ দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছে চিম্বুক পাহাড়ে বসবাসরত ম্রো জাতিগোষ্ঠি।

এদিকে রবিবার সকালে লং মার্চ নিয়ে চিম্বুক থেকে বান্দরবান শহরে আসার পথিমধ্যে চিম্বুক সড়কের বৈথানি পাড়াস্থ ছয় মাইল এলাকায় পৌছলে হাজারো প্রতিবাদকারীদের পুলিশ বেরিকেড দেয়। এসময় উত্তেজিতরা বাঁধা উপেক্ষা করে বান্দরবান শহর অভিমুখে যেতে চাইলে ব্যারিকেডে থাকা সদর থানার পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের হাতাহাতি হয়। এর পর ব্যারিকেড ভেঙে তারা শহরের দিকেই রওনা দেন।

 

প্রতিবাদী ইয়াঙন ম্রো জানান, আদিবাসীদের উচ্ছেদ করে পাহাড়ে হোটেল নির্মাণের প্রতিবাদে শহরে তাদের প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছিল না। এ ঘটনায় উত্তেজনা বিরাজ করছে এলাকায়। প্রশাসনের কাছ থেকে পাহাড়ে হোটেল নির্মাণ বন্ধের সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলে তিনি উল্লেখ করেন। দীর্ঘ ২২ কিলোমিটার লংমার্চ করে এসে তারা বান্দরবান জেলা শহরের রাজার মাঠে অবস্থান নেন এবং সেখানে এক প্রতিবাদ সমাবেশ করেন।

এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তৌসিফ আহমেদ জানান, অনুষ্ঠেয় বান্দরবান পৌরসভার নির্বাচনকে ঘিরে এমনিতেই তৎপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসন। নির্বাচনি এলাকায় বিশৃঙ্খলা এড়াতে আন্দোলনকারীদের শহরে প্রবেশে নিষেধ করা হয়েছিল।