[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের রুমা গ্রামবাসীর প্রশ্ন কত বছর অপেক্ষা করলে পাকা-নিরাপদ সড়ক পাবখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় গণধর্ষণের শিকার উপজাতি কিশোরী, আটক-২রাঙ্গামাটি জেলায় শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে- কাজল তালুকদারসেবাপ্রাপ্তীদের প্রত্যাশা পুরণে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল বদ্ধ পরিকর: সিভিল সার্জনখাগড়াছড়ির রামগড়ে পিতা হত্যা’র আসামি ছেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তাররাঙ্গামাটিতে মৃত হাতি শাবককে ৪৮ঘণ্টা ধরে পাহাড়ায় হাতির দলজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে দীঘিনালায় সচেতনতামূলক সভাবাল্যবিবাহ নারীর ক্ষমতায়নকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছেকাপ্তাই আইডিইবি’র নতুন সভাপতি- ইমাম ও সাঃ সম্পাদক-আলীআইডিইবি কাপ্তাই সাংগঠনিক জেলা নির্বাহী কমিটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

লামায় ২টি ইটভাটা গুড়িয়ে দিল প্রশাসন, ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা

৪৬

॥ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা ॥

পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়া ইট প্রস্তুত ও ভাটা নিয়ন্ত্রণ আইন অমান্য করে ভাটা পরিচালনা করার অপরাধে বান্দরবানের লামা উপজেলায় দুইটি ইটভাটা গুড়িয়ে দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় দুইটি ইটভাটার মালিককে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা করে ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন, পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক শ্রীরুপ মজুমদার।

বুধবার (২৭ জানুয়ারী) বেলা ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত লামা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রট মাহফুজা জেরিন ও বাংলাদেশ পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক শ্রীরুপ মজুমদার ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। আরো উপস্থিত ছিলেন, পরিবেশ অধিদপ্তর বান্দরবান কার্যালয়ের পরিদর্শক আব্দুস সালাম। অভিযানে সাথে থেকে সহায়তা করেন, লামা থানা পুলিশ, র‌্যাব-১৫ ও লামা ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।

গুড়িয়ে ফেলা ভাটাগুলো হলো- চকরিয়া উপজেলার কৈইয়ারবিল এলাকার মোকতার মিয়া সহ যৌথ পরিচালিত উপজেলার ফাইতং ইউনিয়নের পাদুরছড়া এলাকার ফাইভজিএম ব্রিকস, চকরিয়া উপজেলার ছিকলঘাট এলাকার ফরিদ মিয়া পারিচালিত ফাইতং ফাদুরছড়া এলাকার এসডব্লিউবি ব্রিকস। এসময় ইটভাটা দুইটির টিনের চিমনি ভেঙ্গে ফেলে এবং স্কেভেটর দিয়ে ভাটার কাঁচা-পাঁকা তৈরি ইট গুড়িয়ে দেয়া হয়। তাছাড়া ফায়ার সার্ভিসের পানির গাড়ি দিয়ে পানি দিয়ে ইটভাটা গুলো নষ্ট করে দেয়া হয়েছে।

 

পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক শ্রীরুপ মজুমদার বলেন, আদালতের নির্দেশে আমরা অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়া যতগুলো ইটভাটা রয়েছে প্রত্যেক ভাটায় অভিযান পরিচালনা করা হবে।

সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রট মাহফুজা জেরিন বলেন, ভাটায় চিমনি ব্যবহার করে যারা ভাটার কার্যক্রম চালিয়ে আসছে তাদের বিরুদ্ধে এই অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। যে সব ভাটায় স্থায়ী চিমনি ব্যবহার না করে হাওয়ার মাধ্যমে ইট তৈরির কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে তাদের জরিমানা করা হচ্ছে। ২০১২ সালের পর থেকে পরিবেশ দূষণকারী সনাতন পদ্ধতির ফিক্সড চিমনি দিয়ে ইটভাটা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।