[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়ির রামগড়ে চাঁদাবাজ ইউপিডিএফ সদস্যকে আটক করলো জনতাখাগড়াছড়ির রামগড়ে ১৪ হাজার ঘন ফুট বালু জব্দরাঙ্গামাটি রাজস্থলী প্রেস ক্লাবের নির্বাচন ২৫ অক্টোবরখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিজিবি হাতে জব্দ ১৯ কোটি টাকার মালামাল, অস্ত্র-গুলিসহ আটক ২৭ জনউন্নয়ন প্রকল্পে জাতিগত বৈষম্যের প্রতিবাদে বাঘাইছড়িতে মানববন্ধন ও সমাবেশবান্দরবানের রুমা গ্রামবাসীর প্রশ্ন কত বছর অপেক্ষা করলে পাকা-নিরাপদ সড়ক পাবখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় গণধর্ষণের শিকার উপজাতি কিশোরী, আটক-২রাঙ্গামাটি জেলায় শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে- কাজল তালুকদারসেবাপ্রাপ্তীদের প্রত্যাশা পুরণে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল বদ্ধ পরিকর: সিভিল সার্জনখাগড়াছড়ির রামগড়ে পিতা হত্যা’র আসামি ছেলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিজিবি হাতে জব্দ ১৯ কোটি টাকার মালামাল, অস্ত্র-গুলিসহ আটক ২৭ জন

॥ মোঃ আবুল হাসেম, মাটিরাঙ্গা ॥
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি কঠোর নজরদারি ও টহল কার্যক্রম জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্ত এলাকায় নিয়মিত অভিযান চালিয়ে গত নয় মাসে ১৯ কোটি ৫৫ লাখ টাকার অবৈধ চোরাচালান মালামাল জব্দ ও ২৭ জনকে আটক করেছে বিজিবি। বৃহস্পতিবার (২৩অক্টোবর) দুপুরে মাটিরাঙ্গার যামিনী পাড়া ২৩ বিজিবি ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তরে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানানো হয়।

ব্রিফিংয়ে ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খালেদ ইবনে হোসেন জানান, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী চট্টগ্রাম দক্ষিণ-পূর্ব রিজিয়নের ৫৪০ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা, চোরাচালান দমন ও শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় বিজিবি নিরলসভাবে কাজ করছে। রিজিয়নের আওতাধীন ১৩টি ব্যাটালিয়ন পার্বত্য চট্টগ্রামের দুর্গম সীমান্ত অঞ্চলে অভিযান, নজরদারি ও টহল কার্যক্রম জোরদার করেছে। তিনি আরও বলেন, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে ৯টি আগ্নেয়াস্ত্র, ৩৫ রাউন্ড গুলি, ১ হাজার বোতল বিদেশি মদ, ৩৩০ কেজি গাঁজা, ৮৪০ পিস ইয়াবা, ৪৪৫টি গবাদিপশু ও বিপুল পরিমাণ বিদেশি সিগারেট, মোবাইল ফোন, কাপড় ও আতশবাজি জব্দ করা হয়েছে। সীমান্ত এলাকায় অনুপ্রবেশ (পুশ ইন) রোধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করা হয়েছে।

২৩ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল খালেদ ইবনে হোসেন বলেন, সীমান্তে সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নতুন বিওপি স্থাপন এবং পাহাড়ে ‘অপারেশন উত্তরণ’ এর আওতায় অবৈধ অস্ত্রধারীদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। অস্ত্র ও মাদক পাচার রোধে বিজিবির সদস্যরা সর্বদা তৎপর। তিনি বলেন, সীমান্ত অপরাধ ও চোরাচালানের পাশাপাশি পার্বত্য চট্টগ্রামে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের যেকোনো চেষ্টা প্রতিহত করতে বিজিবি প্রস্তুত রয়েছে। স্থানীয় জনগণের সঙ্গে সমন্বয় রেখে সম্প্রীতি ও শান্তি বজায় রাখতেও কাজ করছে তারা। প্রেস ব্রিফিংয়ে ২৩ বিজিবির সহকারী পরিচালক আবুল লেইচসহ বিভিন্ন স্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।