[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
পাহাড়ী দাদুর দুরবীণ হইতে মাননীয় প্রধান উপুদিষ্টা ড.মু. ইনুস দাদু’র নিকট খোলা চিঠি-০৩কথা হইলো পাহাড় নষ্টের ডিরেক্টরগোর পান্ডুলিপি হয় টানিয়া ছিঁড়িতে হইবে নয় কেঁচি মারিতে হইবে, চিন্তায় আছি…পার্বত্য চট্টগ্রামে ম্যালেরিয়াকে না বলতে আগাম প্রস্তুতি নিতে হবেবাংলাদেশ তঞ্চঙ্গ্যা স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার ফোরাম এর সভাপতি সোহেল, সম্পাদক রিতা তঞ্চঙ্গ্যাঁবান্দরবানের লামায় রূপসীপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষার্থী পাস করেনিআলীকদমে সেনাবাহিনীর অভিযানে ইয়াবাসহ ৩ মাদক কারবারি আটকদীঘিনালায় ট্রাফিক সেবায় যুব দল-ছাত্র দল-সেচ্ছাসেবক দলবাঘাইছড়িতে জামায়াতের ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলন অনুষ্ঠিতমাটিরাঙ্গায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ১রামগড়ে নানা বাড়ি বেড়াতে এসে নদীতে পড়ে শিশু নিখোঁজ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

এসএসসি-তে বান্দরবান জেলায় সেরা কোয়ান্টাম কসমো স্কুল

॥ লামা উপজেলা প্রতিনিধি ॥
২০২৫ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষায় বান্দরবান জেলায় প্রথম স্থান অর্জন করে লামার কোয়ান্টাম কসমো স্কুল। স্কুলটির জেনারেল শাখা থেকে ৯৭ জন ছাত্র-ছাত্রী অংশ নেয় এবং শতভাগ পাশ করে। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পায় ১৬ জন।

এবছর বান্দরবান জেলায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে আলীকদম ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও তৃতীয় হয়েছে বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট স্কুল। স্কুলগুলোর এই র‌্যাংকিং করা হয় মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা, জিপিএ-৫ ও পাশের হারের ভিত্তিতে। এসএসসি পরীক্ষায় বান্দরবান জেলায় বরাবরই কোয়ান্টাম কসমো স্কুল ভালো রেজাল্ট করে আসছে।

এ প্রসঙ্গে কোয়ান্টাম কসমো স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ নুর হোসেন বলেন, ‘লেখাপড়া ও খেলাধুলার পাশাপাশি আমাদের শিক্ষার্থীরা নিয়মিত মেডিটেশন চর্চা করে। ফলে তারা সহজে লেখাপড়ায় মন দিতে পারে। আর স্কুলটি আবাসিক হওয়ায় ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর শিক্ষকদের আন্তরিক চেষ্টা তো আছেই।’

এছাড়াও এই স্কুলের রয়েছে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ভোকেশনাল শাখা। সেখানে দুইটি ট্রেডে ৫১ জন এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। একজন ছাড়া সবাই উত্তীর্ণ হয় এবং ১৪ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পায়।

উল্লেখ্য, পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোয়ান্টাম কসমো স্কুল ও কলেজ। এখান থেকে এপর্যন্ত আড়াই শতাধিক শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে।