[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
লামায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট এর জরিমানাচলতি ডিসেম্বরেই পার্বত্য চট্টগ্রামে ই-লার্নিং স্কুল চালু করা হবে- পার্বত্য উপদেষ্টাতথ্য অফিসের আয়োজনে বাঙ্গালহালিয়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিতকাপ্তাইয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক টাইফয়েড টিকাদানে উঠান বৈঠকরাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা মানববন্ধনে, শিক্ষার্থীরা খেলার মাঠেঅনেক প্রকার শাক সবজি এক সাথে রান্না করলে সুষম পুষ্টি বজায় থাকে১০আর.ই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক শিক্ষার্থীদেও মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণদীঘিনালায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসে ফায়ার সার্ভিসের মহড়াখাগড়াছড়ির রামগড়ে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিতরাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবি জব্ধ করেছে কোটি টাকার বার্মিজ সিগারেট

॥ মু. মুবিনুল হক মুবিন, নাইক্ষ্যংছড়ি ॥
বৈর আবহাওয়ার মাঝেও সীমান্তে থেমে থাকেনি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) অভিযান। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দুর্গম পাহাড়ি সীমান্ত এলাকায় ১১ বিজিবি’র টানা অভিযানে জব্ধ করা হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৮০ প্যাকেট বার্মিজ সিগারেট। এসব সিগারেট চোরাকারবারীর দল সীমান্ত অতিক্রম করে সেখানে নিয়ে আসে।

বিজিবি সূত্র জানায়, ১ জুলাই থেকে ১০ জুলাই পর্যন্ত চোরাচালানবিরোধী ধারাবাহিক অভিযানে এসব সিগারেট জব্ধ করা হয়। বিপুল পরিমাণ এসব সিগারেটের প্যাকেট মালিকবিহীন অবস্থায় সীমান্তের বিভিন্ন স্থানে পড়ে ছিল। ধারণা করা হচ্ছে বিজিবির টহল দল এর উপস্থিতি দেখে চোরাচালানে জড়িতরা সেখান থেকে পালিয়ে যায়।

নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এস কে এম কপিল উদ্দিন কায়েস বলেন, আমাদের সদস্যরা প্রচণ্ড বৃষ্টির মাঝেও পাহাড়ি সীমান্তে কঠিন পরিবেশে টহল দিয়েছে। মাদক ও চোরাচালান দমনে বিজিবি ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করছে। উদ্ধারকৃত সিগারেটের বাজারমূল্য কোটি টাকার বেশি, যা দ্রুত নিয়ম অনুযায়ী ধ্বংস করা হবে। তিনি আরও জানান, সীমান্তে চোরাচালান প্রতিরোধে নজরদারি ও টহল আরও জোরদার করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

স্থানীয় সচেতন মহল বিজিবির এই তৎপরতায় সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, এমন নিয়মিত অভিযানেই সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা বাড়ছে। মাদক ও চোরাচালান প্রতিরোধে এমন কঠোর অভিযান জরুরি।

উল্লেখ্য, নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন (১১ বিজিবি) দীর্ঘদিন ধরে মাদক, চোরাচালান, অনুপ্রবেশ ও আন্তঃরাষ্ট্রীয় অপরাধ দমনে প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখে চলেছে।