[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
লামায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট এর জরিমানাচলতি ডিসেম্বরেই পার্বত্য চট্টগ্রামে ই-লার্নিং স্কুল চালু করা হবে- পার্বত্য উপদেষ্টাতথ্য অফিসের আয়োজনে বাঙ্গালহালিয়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিতকাপ্তাইয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক টাইফয়েড টিকাদানে উঠান বৈঠকরাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা মানববন্ধনে, শিক্ষার্থীরা খেলার মাঠেঅনেক প্রকার শাক সবজি এক সাথে রান্না করলে সুষম পুষ্টি বজায় থাকে১০আর.ই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক শিক্ষার্থীদেও মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণদীঘিনালায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসে ফায়ার সার্ভিসের মহড়াখাগড়াছড়ির রামগড়ে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিতরাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

কাঁচামালের উৎপাদন বাড়িয়ে কেপিএম এর সক্ষমতাকে বাড়াতে হবে-শিল্প উপদেষ্টা

॥ কাপ্তাই উপজেলা প্রতিনিধি ॥
অন্তর্বতীকালীন সরকার সার্বিক অর্থনীতির কথা চিন্তা করে এই মিলকে কিভাবে নতুন করে কাজে লাগানো যায় সে চিন্তা করছে। এ মিলের পরিচালনা পদ্ধতি ব্যক্তিমালিকানাধীন হবে নাকি সরকারি মালিকানায় থাকবে এর সম্ভবনা নিয়ে কাজও করছি। শিল্প মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খাঁন শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুর রাঙ্গামাটি কাপ্তাই-এ অবস্থিত কর্ণফুলী পেপার মিলস্ লিঃ (কেপিএম) পরিদর্শনে এসে এ কথা বলেন।

এর আগে তিনি এদিন বেলা ১২ টায় কেপিএম গেস্ট হাউজে মিলের বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করেন। এসময় শিল্প মন্ত্রনালয়ের সচিব ওবায়দুর রহমান, বিসিআইসির চেয়ারম্যান মোঃ ফজলুর রহমান, কেপিএম লিমিটেডের এমডি শহীদ উল্লাহ, রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ, পুলিশ সুপার ড: এস এম ফরহাদ হোসেন, কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রুহুল আমিন, কেপিএম সিবিএ সভাপতি আব্দুল রাজ্জাক সহ কেপিএম এর সকল বিভাগীয় প্রধান এবং সিবিএ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

তিনি আরো বলেন, ২০২২ সালে এই মিলের উপর যে পরীক্ষা নীরিক্ষা হয়েছে তার যৌক্তিকতা নিয়ে আজকের পর্যবেক্ষণ। আমাদের দেশের শিল্পগুলোকে কাজে লাগিয়ে সরকারের স্বল্প সময়ে অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা এখন প্রধান কাজ। মিলের যে যন্ত্রপাতি গুলো আছে এটা দিয়ে বেশী ভালো ফলাফল আশা করা সম্ভব নয়। বিগত সরকারের আমলে এই মিলের উন্নয়ন ও উৎপাদনে কোন কাজ করেনি। মিল ও উৎপাদনে কাজ করলে আজ লাভজনক একটা মিলের এই পরিনতি হতনা। যেহেতু এ মিলের সাথে দেশের আর্থিক সম্পৃক্ততা আছে, তাই এর প্র্যাকটিক্যাল দিক নিয়ে কিভাবে এগুনো যায় সেটাও ভাবছি।

তিনি আরো বলেন, দেশে প্রচুর পরিমাণ কাগজ প্রয়োজন, বিদেশ থেকে কাগজ আমদানি না করে দেশে উৎপাদন বাড়াতে হবে। কর্ণফুলী পেপার মিল পরিদর্শনে সার্বিক পরিস্থিতির অবগত হলাম। কেপিএম এর অনেক জায়গা আছে। কিন্তু বিদেশি ক্যামিকেল এর উপর নির্ভর না করে দেশের কাঁচামাল উৎপাদন বাড়িয়ে কেপিএম এর উৎপাদন ক্ষমতাকে বাড়াতে হবে। তিনি মিলের উৎপাদন শাখাগুলোও ঘুড়ে দেখেন। এসময় কেপিএম লিমিটেডের এমডি শহীদ উল্লাহ একটি প্রস্তাবনা তুলে ধরে বলেন স্বল্পমেয়াদী পরিকল্পনা হিসাবে পাল্প এবং প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি মেরামত ও প্রতিস্থাপন করার জন্য ১ শত ২০ কোটি টাকা প্রয়োজন। এছাড়া দীর্ঘ মেয়েদী পরিকল্পনা হিসেবে একটি নতুন পেপার মিল স্থাপন করা প্রয়োজন। পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন।