[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
ছাত্রদলের উদ্যোগে ক্রীড়ামোদীদের জন্য ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণনারীবান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবেশান্তি সম্প্রতি ও উন্নয়নে রামগড় ৪৩ বিজিবি’র মানবিক সহায়তা প্রদানবাঘাইছড়ির সাজেক সড়কে ৮ঘন্টা পর যানবাহন চলাচল স্বাভাবিকখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা সেনা জোনের নিরাপত্তা সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিতদীঘিনালায় পার্টনার ফিন্ড স্কুল কংগ্রেস’র কৃষক সমাবেশনিহত ছাত্র উক্যাচিং মারমার পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমানখাগড়াছড়ির রামগড়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট ও সনদ প্রদানবান্দরবানের লামার মিরিঞ্জা কটেজে গলায় ফাঁস দিয়ে পর্যটকের মৃত্যুঋতুপর্ণা’র মায়ের জন্য যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রানলয়ের অর্থিক সহায়তা প্রদান
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বাঘাইছড়িতে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় ইউপিডিএফ (প্রসীত) এর বাজার বয়কট

১৫

॥ বাঘাইছড়ি উপজেলা প্রতিনিধি ॥
রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ও বঙ্গলতলী ইউনিয়নে ইউপিডিএফ (প্রসীত) সংগঠন বাঘাইহাট সাপ্তাহিক হাট (রবিবার) বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে। রবিবার (৮জুন) সংগঠনটির সাজেক ও বঙ্গলতলী এরিয়া কমান্ডার নামে খ্যাত গঙ্গা বাবু ওরফে অক্ষয় চাকমার নির্দেশে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে স্থানীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে।

সম্প্রতি ইউপিডিএফ (প্রসীত) এর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন হয়রানির প্রতিবাদে বাঘাইহাট জীপ/পিকআপ মালিক সমিতি সড়ক অবরোধ ও পণ্যবাহী যান চলাচলে বাধা দেয়। এর জের ধরে ইউপিডিএফ (প্রসীত) গত তিন সপ্তাহ ধরে এই বয়কটের ঘোষণা দেয় এবং একইসঙ্গে সাজেক ও বঙ্গলতলী ইউনিয়নের পাহাড়ি ও বাঙালি জনগণের জন্য বাঘাইহাট বাজারে কাঠ, বাঁশ ও উলু ফুল ব্যবসার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।

এই সিদ্ধান্তে বাজারের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। বিশেষ করে স্থানীয় পাহাড়ি ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। অনেকেই জানিয়েছেন, এসব পণ্য তাদের জীবিকার মূল উৎস হলেও এখন কার্যত সব বন্ধ হয়ে গেছে।

স্থানীয়দের মতে, এ ধরনের সিদ্ধান্ত শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতি নয়, পাহাড়ে সামাজিক অস্থিরতারও কারণ হতে পারে। বাজার বয়কট ও পণ্য নিষেধাজ্ঞার কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষজন, যারা বিকল্প আয়ের সুযোগ থেকে বঞ্চিত।

এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে অনেকেই মনে করছেন, শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।