[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে সনাকের অধিপরামর্শ সভা অনুষ্ঠিতশিক্ষাসেবার মনোন্নয়নে সনাক কর্তৃক বিদ্যালয়ে এসিজি কমিটি গঠনরাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে জলাশয়ে মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়েছেআগামী নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান ওয়াদুদ ভূঁইয়ারবান্দরবানের লামায় নিখোঁজের ৪ দিন পর ঝিড়ি থেকে শিশুর লাশ উদ্ধারখাগড়াছড়ির রামগড়ে মাটি ও বালু উত্তোলনের দয়ে দেড় লক্ষ টাকা জরিমানারাঙ্গামাটির লংগদুতে সাঁতার প্রতিযোগীতা ও পুরস্কার বিতরণদীঘিনালায় শিক্ষকদের সাথে টাইফয়েড ভ্যাকসিন ক্যাম্পেইন এর মতবিনিময়কাপ্তাইয়ে প্রাইভেটকার যোগে চোলাইমদ পাচার করতে গিয়ে আটক-৪দীঘিনালায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ সমাপনী উপলক্ষে পোনামাছ অবমুক্তকরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানের থানচিতে খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডের উপহার দিলেন সেনাবাহিনী

॥ চিংথোয়াই অং মার্মা, থানচি ॥
বম ও ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডে এর বিশেষ দিনে বান্দরবানের থানচিতে খ্রীষ্টান ধর্মালম্বীদের ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানে তাদের মানবিক সহায়তা ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকালে ১৬ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের-এর অধিনায়ক এর পক্ষ হতে মানবিক সহায়তা ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

বাকলাই পাড়া সাবজোনের অন্তর্গত এলাকায় বাসিরাম পাড়া, বাকলাই পাড়া এবং প্রাতা পাড়া বাসিন্দাদের গুড ফ্রাইডে বিশেষ দিনের আর্থিক সহায়তা ও উপহার সামগ্রী প্রদান করেছেন বাকলাই পাড়া সেনা সাব-জোনের সাবজোন কমান্ডার। এদিকে বিশেষ দিনের সেনাবাহিনীর উপহার পেয়ে জীবন ত্রিপুরা, জয়রাম বম ও পার্কেল বমসহ অনেকেই জানান, গুড ফ্রাইডে বিশেষ দিনের সেনাবাহিনীর উপহার সামগ্রী ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন। তাদের সহযোগীতা আমাদের উৎসবকে আরো বেশি আনন্দের করে তোলে। নিরাপত্তাসহ শান্তিপূর্ণভাবে জীবনযাপনে করতে পেরে সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন বাসিন্দারা।

অন্যদিকে গুড ফ্রাইডে উৎসবের বাকলাই পাড়া জোনের এলাকায় বাসিন্দাদের মানবিক সহায়তা ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করে ১৬ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অধিনায়ক বলেন, ধর্মীয় উৎসব হলো একটি আনন্দের দিন। পাড়ার সকল গুরুত্বপূর্ণ দিনে সেনাবাহিনী সব সময় সাধারণ জনগনের পাশে ছিল, আছে এবং থাকবে। তিনি আরো বলেন, খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সকলে উৎসবমুখর পরিবেশে বিশেষ ধর্মীয় উৎসব উদযাপনে সেনাবাহিনী সর্বদা সচেষ্ট থাকবে। এবং শান্তি সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে সেনাবাহিনীর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে, ভবিষ্যতেও মানবিক সহায়তা ও উপহার সামগ্রী বিতরণের ধারাবাহিকতার কাযর্কমগুলো অব্যাহত থাকবে।

প্রাকৃতিক রূপ ও বৈচিত্র এর এক অনন্য নৈসর্গ আমাদের এই বান্দরবান জেলা। বিভিন্ন ধর্মালম্বীদের নিয়ে সম্প্রীতির এক বন্ধনে গড়ে উঠেছে এখানকার জনপদ। জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন এর পাশাপাশি সার্বিক উন্নয়নের জন্য বরাবরের মতো কাজ করে আসছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানেও বান্দরবান রিজিয়নের অবদান উল্লেখযোগ্য। দেশের উন্নয়ন ও জনগণের জীবনযাপনে নিরাপত্তার স্বার্থে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।