[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
নওমুসলিম জীবন চাকমা (আবু বক্কর) কর্তৃক প্রতারণার শিকার অমর বিকাশ চাকমারোয়াংছড়িতে উপকার ভোগীদের মাঝে শিক্ষা ও পুষ্টিকর খাবার সামগ্রী বিতরণকাপ্তাই সেনাজোন কর্তৃক দরিদ্র পরিবারের মাঝে ছাগল ও হাঁস-মুরগী বিতরণদীঘিনালায় অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধাররাজস্থলীতে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিতআমরা হাল ছাড়বো না, রাজস্থলীতে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতিকঠিন চীবর দান বুদ্ধ ধর্মে বৌদ্ধদের সর্বশ্রেষ্ট দানলামায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট এর জরিমানাচলতি ডিসেম্বরেই পার্বত্য চট্টগ্রামে ই-লার্নিং স্কুল চালু করা হবে- পার্বত্য উপদেষ্টাতথ্য অফিসের আয়োজনে বাঙ্গালহালিয়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়িতে বৈসু-সাংগ্রাই-বিঝু উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১৩

॥ খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি ॥
বৈসু, সাংগ্রাই, বিঝু (সমষ্টিগতভাবে ‘বৈসাবি’) ও বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজনে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৯ এপ্রিল, ২০২৫) সকালে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ থেকে র‌্যালির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ২০৩ পদাতিক ব্রিগেডের রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মোঃ আমান হাসান, এসপিপি, এনডিসি, পিএসসি।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরনার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার, এবং পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি সহ সামরিক ও বেসামরিক বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা।

পাহাড়ি ও বাঙালি সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণে আয়োজিত এ র‌্যালির শুরুতে পার্বত্য জেলা পরিষদের জনসংযোগ কর্মকর্তা চিংহ্লামং চৌধুরীর উপস্থাপনায় স্বাগত বক্তব্য দেন নবনিযুক্ত নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ। র‌্যালিতে খাগড়াছড়ি জেলার বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, শিশুসহ বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ ঐতিহ্যবাহী পোশাকে অংশগ্রহণ করেন। রঙিন সাজে সজ্জিত র‌্যালিটি খাগড়াছড়ি পৌর টাউন হল প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়।পরে টাউন হল প্রাঙ্গণে ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী গরয়া নৃত্যসহ বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক পরিবেশনা উপস্থাপন করা হয়। এ আয়োজন যেন পাহাড়ি-বাঙালি মিলনের এক উৎসবমুখর আবহ তৈরি করে।