[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
লামায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট এর জরিমানাচলতি ডিসেম্বরেই পার্বত্য চট্টগ্রামে ই-লার্নিং স্কুল চালু করা হবে- পার্বত্য উপদেষ্টাতথ্য অফিসের আয়োজনে বাঙ্গালহালিয়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিতকাপ্তাইয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক টাইফয়েড টিকাদানে উঠান বৈঠকরাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা মানববন্ধনে, শিক্ষার্থীরা খেলার মাঠেঅনেক প্রকার শাক সবজি এক সাথে রান্না করলে সুষম পুষ্টি বজায় থাকে১০আর.ই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক শিক্ষার্থীদেও মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণদীঘিনালায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসে ফায়ার সার্ভিসের মহড়াখাগড়াছড়ির রামগড়ে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিতরাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বাঘাইছড়ির সাজেকে ক্ষতিগ্রস্ত লুসাই ও ত্রিপুরা পরিবারের পাশে বিজিবি

॥ ইব্রাহীম, বাঘাইছড়ি ॥
রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক পর্যটন কেন্দ্রে ভয়াবহ আগুনে সব কিছু হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যাওয়া স্থানীয় ৪৩ টি লুসাই ও ত্রিপুরা পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে বিজিবির খাগড়াছড়ি সেক্টর। খাগড়াছড়ি সেক্টর এর আওতাধীন বিজিবি বাঘাইহাট ৫৪ ব্যাটালিয়ন ও ২৭ বিজিবি মারিশ্যা জোন যৌথভাবে এই সহায়তা প্রদান করে। বিজিবি ক্ষতিগ্রস্ত ৪৩ পরিবারকে পারিবারিক গৃহস্থালি জিনিসপত্র, থালা, বাটি, গ্লাস, কলসি, মগ প্রদান সহ নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করে ।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুর ১২ ঘটিকায় সাজেক রুইলুই পাড়া ত্রিপুরা কমিউনিটি সেন্টারের সামনে এসব সহায়তা প্রদান করেন বিজিবির খাগড়াছড়ি সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আব্দুল মোত্তাকিম, এসপিপি, পিএসসি,জি। এসময় ২৭ বিজিবি মারিশ্যা জোন কমান্ডার লেঃ কর্নেল জাহিদুল ইসলাম জাহিদ এবং ৫৪ বিজিবি বাঘাইহাট ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোঃ মহিউদ্দিন ফারুকী উপস্থিত ছিলেন।

সেক্টর কমান্ডার স্থানীয়দের উদ্দেশ্য বলেন, সাজেকে ভয়াবহ আগুনে স্থানীয় ৪২ টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের জানমালের নিরাপত্তার পাশাপাশি বিজিবির পক্ষ থেকে সামান্য পরিসরে সহায়তা প্রদান করা হয়েছে আগামীতেও এই ধরনের সহায়তা অব্যহত থাকবে।

উলেখ্য গত ২৪ ফেব্রুয়ারী সাজেকে ভয়াবহ আগুনে শতাধিক রিসোর্ট কটেজের পাশাপাশি স্থানীয় লুসাই ও ত্রিপুড়া পরিবারের বসত ঘর পুড়ে যায়।