[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের লামায় দ্বৈত কর-এ দিশেহারা কৃষকখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় স’মিল মালিককে ৬০ হাজার টাকা জরিমানাখাগড়াছড়ির রামগড়ে ৪৩ বিজিবির ব্যবস্থাপনায় নিরাপত্তা ও সমন্বয় সভাবাঘাইছড়িতে কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রশিক্ষণ ও কৃষি উপকরণ বিতরণখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ধান চাষে কৃষকদের প্রশিক্ষণ সনদ প্রদানরাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভারাঙ্গামাটির লংগদুতে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ বিতরণখাগড়াছড়িতে দেড় দশক পর সরাসরি ভোটে কলেজ ছাত্রদলের কাউন্সিল সম্পন্নরামগড় ৪৩ বিজিবির উদ্যোগে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নগদ অর্থ ও খাদ্যশস্য বিতরণরাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ এক সন্ত্রাসী আটক
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে- ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক

॥ আকাশ মারমা মংসিং, বান্দরবান ॥
পাহাড়ের মানুষদের অধিকার আদায় ও জাতিগোষ্ঠীদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। অন্যথায় আগামীতে পাহাড়ে জাতিসত্ত্বা বিলুপ্তি হয়ে যাবে বলে মন্তব্যে করেছেন ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা কমিটির সদস্য আপ্রু মং মারমা। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারী) সকালে মেঘলা প্লাজা কনভেনশন হলে পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের ৩য় তম কাউন্সিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।

সভায় ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সহ সভাপতি রেংক্রি ম্রো সভাপতিত্বে ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক জেলা সভাপতি উবামং মারমা, সাধারণ সম্পাদক জয় ত্রিপুড়া, পিসিপি ছাত্র নেতা বাবুময় তংচঙ্গ্যাসহ ছাত্র সংগঠনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথি আপ্রু মং মারমা বলেন, স্বৈরাচারী আ.লীগ সরকার আমলে যে শান্তি চুক্তি হয়েছে সেটি এখনো পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন হয়নি। যার ফলে পাহাড়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নানা অপকর্মে ঘটনা চলমান রয়েছে। হত্যা, গুম, খুন, নির্যাতন ও নিপীড়িত শিকার হয়েছে পাহাড়ের মানুষ।

এই নেতা আরো বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে পাহাড়ে সমস্যা নিরসনের জন্য পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সকলকে প্রস্তুত থাকতে। তাই শুধু পাহাড়ের নয় সমতলের আদিবাসীদেরও টিকিয়ে রাখতে হলে সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করতে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি শান্তিচুক্তি পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের দাবি জানান।

সভাশেষে দুই কলেজের ৩৪ জন বিশিষ্ট কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়। বান্দরবান সরকারি কলেজ ১৭জন বিশিষ্ট কমিটিতে সভাপতি পদে রিংক্রে ম্রো, বিজয় তংচঙ্গ্যা ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে উচিং মং মারমাকে নির্বাচিত করা হয়। একইভাবে বান্দরবান সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ ১৭জন বিশিষ্ট কমিটিতে রুবেল চাকমা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক পদে হিমেল চাকমা ও কেন্তং তংচঙ্গ্যাকে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।

এর আগে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক আয়োজনে কনভেনশন হলের সামনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে বান্দরবান সরকারী কলেজ ও টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ কাউন্সিলর সভা অনুষ্ঠিত হয়।