[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

শহীদদের স্মরণে খাগড়াছড়িতে তিন সংগঠনের সংহতি সমাবেশ ও শহীদী মার্চ

১৯

॥ খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি ॥
দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে যারা আত্মাহুতি দিয়েছেন, তাদের স্মরণে বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ, হিল উইমেন্স ফেডারেশন এবং গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের খাগড়াছড়ি জেলা শাখা একজোট হয়ে আয়োজন করেছে ‘শহীদী মার্চ’ ও সংহতি সমাবেশ। বৃহস্পতিবার (৫সেপ্টেম্বর, ২০২৪খ্রি.) চেঙ্গী স্কয়ারে বিকাল ৫ টায় শুরু হওয়া এই কর্মসূচির বিশেষ মুহূর্ত ছিল সাইরেন বাজিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন।

এই কর্মসূচি ছিল ফ্যাসিস্ট শাসনের বিরুদ্ধে স্বাধীন মতামত ও গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরুদ্ধারের এক প্রতীকী পদক্ষেপ। সমাবেশে শহীদ আবু সাইদসহ সারাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নিহত সকল শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের জেলা সভাপতি শান্ত চাকমা, গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের জেলা সভাপতি ক্যামরন দেওয়ান, এবং হিল উইমেন্স ফেডারেশনের আহ্বায়ক এন্টি চাকমা।

বক্তারা স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরেও দেশের সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর জাতিসত্তার স্বীকৃতি ও বাক্ স্বাধীনতার দাবিতে সংগ্রামের প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরেন। শান্ত চাকমা বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাজনৈতিক পরিবর্তন হলেও পাহাড়ের মানুষদের ন্যায্য অধিকারের জন্য এখনো লড়াই করতে হচ্ছে।

যুব নেতা ক্যামরন দেওয়ান ছাত্র-জনতার গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রশংসা করেন এবং পাহাড়ি অঞ্চলে সেনা শাসন ও স্থানীয় তরুণদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানান। তিনি সরকারের এই ধরনের উদ্যোগকে তরুণদের চেতনা ধ্বংসের অপপ্রয়াস হিসেবে উল্লেখ করেন। হিল উইমেন্স ফেডারেশনের এন্টি চাকমা, কল্পনা চাকমাসহ সকল নির্যাতিত নারীদের স্মরণ করেন এবং পাহাড় ও সমতলের নারী নিপীড়নের ঘটনাগুলোর ন্যায়বিচারের অভাবে রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।