[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বড়ুয়া জনগোষ্ঠীর সদস্যরা বৈষম্যের শিকার এটা সত্য কথা: রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসকবান্দরবানে ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক এর প্রতিষ্ঠাতা তপন জ্যোতি’র ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী পালনরাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলার করল্যাছড়ি ব্রিজ ভেঙ্গে যেতে পারে পড়ার যে কোন সময়খাগড়াছড়ির দীঘিমালায় হর্টিকালচার সেন্টার’র চাষীদের মাঝে চারা বিতরণবান্দরবানের আলীকদমে ইয়াবা সেবন, কৃষক দলের সভাপতি আলম সহ আটক ৪খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় তামাক চুল্লিতে আগুন, ব্যাপক ক্ষতিবাঘাইছড়ির মারিশ্যা ২৭ বিজিবি’র উদ্যোগে বিদ্যালয়ে নগদ অর্থ প্রদানবান্দরবানের রুমার মুনলাই পাড়ায় অসহায়দের জন্য সেনাবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদানখাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়িতে তরুণী ধর্ষণ ঘটনায় আটক ২ জন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতানায়েক রাসেলের গুড সার্ভিস পুলিশ ব্যাজ ও সনদপত্র অর্জন
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

শহীদদের স্মরণে খাগড়াছড়িতে তিন সংগঠনের সংহতি সমাবেশ ও শহীদী মার্চ

১৯

॥ খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি ॥
দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে যারা আত্মাহুতি দিয়েছেন, তাদের স্মরণে বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ, হিল উইমেন্স ফেডারেশন এবং গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের খাগড়াছড়ি জেলা শাখা একজোট হয়ে আয়োজন করেছে ‘শহীদী মার্চ’ ও সংহতি সমাবেশ। বৃহস্পতিবার (৫সেপ্টেম্বর, ২০২৪খ্রি.) চেঙ্গী স্কয়ারে বিকাল ৫ টায় শুরু হওয়া এই কর্মসূচির বিশেষ মুহূর্ত ছিল সাইরেন বাজিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন।

এই কর্মসূচি ছিল ফ্যাসিস্ট শাসনের বিরুদ্ধে স্বাধীন মতামত ও গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরুদ্ধারের এক প্রতীকী পদক্ষেপ। সমাবেশে শহীদ আবু সাইদসহ সারাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নিহত সকল শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের জেলা সভাপতি শান্ত চাকমা, গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের জেলা সভাপতি ক্যামরন দেওয়ান, এবং হিল উইমেন্স ফেডারেশনের আহ্বায়ক এন্টি চাকমা।

বক্তারা স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরেও দেশের সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর জাতিসত্তার স্বীকৃতি ও বাক্ স্বাধীনতার দাবিতে সংগ্রামের প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরেন। শান্ত চাকমা বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাজনৈতিক পরিবর্তন হলেও পাহাড়ের মানুষদের ন্যায্য অধিকারের জন্য এখনো লড়াই করতে হচ্ছে।

যুব নেতা ক্যামরন দেওয়ান ছাত্র-জনতার গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রশংসা করেন এবং পাহাড়ি অঞ্চলে সেনা শাসন ও স্থানীয় তরুণদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানান। তিনি সরকারের এই ধরনের উদ্যোগকে তরুণদের চেতনা ধ্বংসের অপপ্রয়াস হিসেবে উল্লেখ করেন। হিল উইমেন্স ফেডারেশনের এন্টি চাকমা, কল্পনা চাকমাসহ সকল নির্যাতিত নারীদের স্মরণ করেন এবং পাহাড় ও সমতলের নারী নিপীড়নের ঘটনাগুলোর ন্যায়বিচারের অভাবে রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।