[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
সীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদানউন্নয়ন কর্মকান্ডে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে না: বিজিবি রাজনগর জোন কমান্ডারবান্দরবানের লামা হাসপাতালে প্রথম সাপে কামড়ানো রোগীকে বাঁচালো চিকিৎসকদুর্যোগকালীন ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০আরই ব্যাটালিয়নের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

পার্বত্য চট্টগ্রাম রেগুলেশন বাতিল ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ

পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রথাগত আইন সংরক্ষণে সরকারের সহযোগিতা কামনা

৫৪

॥ দহেন বিকাশ ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি ॥

চিটাগাং হিল ট্র্যাক্টস রেগুলেশন ১৯০০ শাসনবিধি বাতিল করার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৯জুলাই) সকালে খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সামনে মং সাকেলের প্রথাগত নেতৃবৃন্দ ও সর্বস্তরের জনগনের ব্যানারে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা চিটাগাং হিল ট্র্যাক্টস রেগুলেশন শাসনবিধি ১৯০০ বাতিল করার ষড়যন্ত্রের তীব্র প্রতিবাদ জানান। তারা বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম রেগুলেশন ১৯০০ যা হিল ট্র্যাক্টস ম্যানুয়েল নামে পরিচিত। যা ১৯০০ সালের ১৯ জানুয়ারি কার্যকর হয়। তারপর থেকে এটি পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রশাসন সংক্রান্ত প্রধান আইনি দলিল হিসেবে কাজ করে চলেছে। পাশাপাশি এই প্রবিধানে বিভিন্ন বিধানসমূহ রয়েছে যা এই অঞ্চলের সুশাসন, ভূমি ও প্রাকৃতিক সম্পদের সংরক্ষণ এবং এই অঞ্চলের জনগণের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সুরক্ষা এবং আন্তঃপ্রজন্মগত চর্চার জন্য অপরিহার্য।

এ সময় বক্তারা চিটাগাং হিল ট্র্যাক্টস রেগুলেশন ১৯০০ শাসনবিধি বাতিল করার ষড়যন্ত্রের তীব্র প্রতিবাদ জানান। পাশাপাশি পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রথাগত আইন সংরক্ষণে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।

মানববন্ধন কর্মসূচিতে সিএইচটি নারী হেডম্যান নেটওয়ার্কের সভাপতি জয়া ত্রিপুরা, হেডম্যান উক্য জেন মারমা, হেডম্যান সুইনাপ্রু মারমা, হেডম্যান স্বদেশ প্রীতি চাকমা, এডভোকেট সুপাল জ্যোতি চাকমা, সুশীল সমাজের পক্ষে ধীমান খীসা, জেলা কার্বারী এসোসিয়েশনের সভাপতি রনিক ত্রিপুরা কার্বারী, পার্বত্য চট্টগ্রাম জম্মু শরণার্থী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক সন্তোষিত চাকমা বকুল সহ খাগড়াছড়ি জেলার বিভিন্ন মৌজার হেডম্যান ও পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর বিভিন্ন নারী ও পুরুষেরা উপস্থিত ছিলেন।

মানববন্ধন শেষে আয়োজনকারীরা খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর বরাবরে একটি স্মারকলিপি দেন।