[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রামগড়ে ওয়াদুদ ভুইয়া ফাউন্ডেশন কর্তৃক মসজিদে আর্থিক সহায়তা প্রদানকাপ্তাই পিতার অভিযোগে বাল্যবিবাহ বন্ধ মুচলেখা সহ জরিমানা দিলেন ‘মা’আওয়ামী সরকারের আমলে উন্নয়নের নামে পার্বত্য চট্টগ্রামে লুটপাট হয়েছে: দীপন তালুকদাররাজস্থলীতে বিএনপির উদ্যোগে খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালনবিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি ও দখল বাণিজ্যের সুযোগ নেই: জাবেদ রেজাজাতীয়তাবাদী দলে দালাল, ভুঁইফোড় কিংবা সুবিধাবাদী দোসরদের ঠাঁই দেয়া যাবে নাশান্তি ও উন্নয়নে রাজস্থলীকে রোল মডেল হিসেবে গড়ে তোলা হবে:ক্যাম্প কমান্ডাররাঙ্গামাটি ২৯৯ আসন তারেক জিয়াকে উপহার দেবে জেলা বিএনপি: দীপন তালুকদারকাপ্তাই হ্রদের পানিতে তিন তরুণের স্বপ্নের ১৫ লক্ষ টাকার মাশরুমরাঙ্গামাটি পৌরসভাকে নাগরিক বান্ধব ও জবাবদিহিমূলক হতে হবে
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রাজস্থলীতে পাহাড় ধসের শঙ্কায় উপজেলা প্রশাসনের সতর্কতা জারি

৬১

॥ মোঃ আজগর আলী খান, রাজস্থলী ॥
ঘূর্ণিঝড় রেমালের পর টানা বৃষ্টি অব্যাহত আছে পাহাড়ে। কখনো হালকা, কখনো মাঝারি ও আবার কখনো ভারী। যন থামছে না এই বৃষ্টি। পাহাড়ে এমন মেঘাচ্ছন্ন আকাশ দেখে শঙ্কার রাজস্থলীবাসী। ঝড়ো-হাওয়ার সাথে হতে পারে পাহাড় ধস এমন আতঙ্কে রয়েছে অনেকেই। রাজস্থলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সজীব কান্তি রুদ্র এরই মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়গুলো থেকে মানুষকে নিরাপদে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। একই সাথে মানুষকে সতর্ক করতে মাঠে নেমেছেন স্থানীয় চেয়ারম্যান মেম্বারও।

অন্যদিকে, রাঙ্গামাটি আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানাগেছে , ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে এ বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে আরও কয়েকদিন। রয়েছে ভারী বৃষ্টির শঙ্কা। তাই সতর্ক থাকতে হবে স্থানীয়দের। উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস তথ্য মতে, শুধু রাজস্থলীতে এলাকায় দুই হাজারের অধিক মানুষ পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে বসবাস করে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো হচ্ছে-বাজারের পূর্বে হেডম্যান পাড়া, নোয়াজিরি, আমছড়া পাড়া, চুশাসপাড়া, জান্দিমইন, টাওয়ার পাড়া, টি এন টি কলোনীতে টানা বৃষ্টিপাতে বিভিন্ন জায়গায় পাহাড় ধসের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে রাজস্থলী বাঙ্গালহালিয়া চন্দ্রঘোনা সড়কে ধসে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

রাজস্থলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সজীব কান্তি রুদ্র জানান, উপজেলা ২৭ টি ওয়ার্ডে নয়টি আশ্রয় কেন্দ্র সব সময় প্রস্তুত। পাহাড়ের বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে। এ বিষয়ে প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করা হয়েছে।