[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের থানচিতে ১৩মাস পর পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আংশিক প্রত্যাহারজিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে কাপ্তাইয়ে দুস্থদের মাঝে চাল বিতরণবান্দরবানে খুলে দেয়া হয়েছে লামা উপজেলার সকল রিসোর্টসীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদান
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

উৎসব উদযাপন পরিষদের সংবাদ সম্মেলন

আগামী শনিবার বান্দরবান জেলাজুড়ে সাংগ্রাই পোয়ে (জলখেলী) উৎসব শুরু

৮১

॥ বান্দরবান প্রতিনিধি ॥
‘প্রতিটি ফোঁটা-ই হোক শান্তির দুত, পৃথিবী হোক শান্তিময় জলধারায়’ এই স্লোগানে আগামী শনিবার থেকে বান্দরবান পাহাড়ী অঞ্চলে শুরু হচ্ছে জলকেলী উৎসব বা মাহা সাংগ্রাই পোয়ে। এ নিয়ে বুধবার (১০এপ্রিল) বিকাল ৫ টায় রাজার মাঠ সংলগ্ন চড়ুই ভাতি রেষ্টুরেন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান উৎসব উদযাপন পরিষদের সভাপতি মংমংসিং মারমা ও সাধারণ সম্পাদক উক্যসিং মারমা।

সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ জানান, আগামী শনিবার থেকে পাহাড়ী অঞ্চল বান্দরবানে শুরু হচ্ছে মাহা: সাংগ্রাই পোয়ে বা জলকেলী উৎসব,বিজু,বৈসাবি ও বৈষু। টানা ৪ দিনব্যাপী উৎসবকে ফুটিয়ে তুলতে নানা কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকতা হাতে নিয়ে উদযাপন পরিষদ। এছাড়াও উৎসবে প্রানবন্ত করে তুলতে চারিদিকে আইনশৃংখলা বাহিনী কঠোর নিরাপত্তাও জোরদার করেছে বলে উদযাপন পরিষদ জানিয়েছে।

উৎসব উদযাপন পরিষদ তথ্য মতে, আগামী ১৩ এপ্রিল শনিবার প্রথম দিনে রাজার মাঠ প্রাঙ্গণ থেকে ‘সাংগ্রাইমা ঞিঞি ঞাঞা’ সুরেলায় কণ্ঠে বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হবে। এই শোভযাত্রায় অংশ নেবেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি সভাপতি ও জাতীয় সংসদ সদস্য বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপিসহ বিভিন্ন দপ্তরে উর্ধতন কর্মকর্তারা। পরের দিনে বুদ্ধাস্নান ও রাতে বিভিন্ন গ্রামের পিঠা উৎসব তৈরি করা হবে। ১৫ এপ্রিল সোমবার রাজার মাঠে মৈত্রী পানি বর্ষণ ও শেষদিনে একই স্থানে মৈত্রী পানি বর্ষণের পাশাপাশি নিজেদের ঐতিহ্য সংস্কৃতি পোশাকে নৃত্যরত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। এসময় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা সহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।

উৎসব উদযাপন পরিষদের সভাপতি মংমংসিং মারমা ও সাধারণ সম্পাদক উক্যসিং মারমা সাংবাদিকদের বলেন, টানা চার দিনব্যাপী বান্দরবানের জলকেলী উৎসব বা মাহা: সাংগ্রাই পোয়ে:উৎসব শুরু হচ্ছে। এই উৎসবকে প্রানবন্ত করে তুলতে বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা উদ্যেগ নেওয়া হয়েছে। তাই এই উৎসববের আনন্দ ভাগাভাগি পাশাপাশি সকলের প্রতি সহযোগিতার কামনায় করেন। সম্মেলনের উৎসব উদযাপন পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক ডালিমংসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।