[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
কাপ্তাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আয়োজনে বিশ্ব তামাক দিবস উদযাপনরাঙ্গামাটির রাজস্থলীস্থ কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহার নিরাপত্তায় দেওয়াল নির্মানের দাবিকাপ্তাইয়ে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ সম্পন্ন ও পুরস্কার বিতরণবরকলে গৃহহীন পরিবারের পাশে আইমাছড়া ইউপি চেয়ারম্যানবান্দরবানের থানচিতে পাহাড় ধসের শঙ্কা, নিম্নাঞ্চলের মানুষের জনজীবন দুর্ভোগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির জব্দ গরু ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা সংঘর্ষে আহত ৪বান্দরবানের থানচিতে পাহাড় ধসে গুরুতর আহত ১রাঙ্গামাটির রাজস্থলী উপজেলায় বন্যহাতির তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড বসতবাড়িকাপ্তাই উপজেলায় পাহাড় ধ্বসের ঝুঁকিতে এক হাজার পরিবারদীঘিনালায় আশ্রয় কেন্দ্রে বিএনপি’র ত্রান সহায়তা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বাজার মূল্যে প্রায় ২১ কোটি ৫৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা

বান্দরবানের রুমা উপজেলার বগামুখ পাড়াস্থ পাহাড়ের উঁচুতে আফিম ক্ষেত ধ্বংস

১০২

॥ উবাসিং মারমা, রুমা ॥
বান্দরবানের রুমা উপজেলার ৯ বিজিবি’র সদস্যরা বিশেষ অভিযান চালিয়ে বগামুখ পাড়া সংলগ্ন উমবাক্ক পাড়ার পাহাড়ের চাষকৃত পপিক্ষেত ধ্বংস করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ফেব্রুয়ারী) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বান্দরবানের রুমা উপজেলা বগামুখ গ্রামের সংলগ্ন পাহাড়ি এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।

বিজিবি সুত্র জানায়, সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে রমরমাভাবে চলাচ্ছিল বেআইনি আফিম চাষ। পরে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাহাড়ের উঁচুতে চাষকৃত আফিম ধ্বংস করা হয়। সূত্র জানায়, একটি চাষের জমিতে অবৈধ ভাবে আফিম চাষ হচ্ছিলো প্রায় ১১৫একর জমির জায়গা জুড়ে। পরে মঙ্গলবার সকালে ক্যাপ্টেন ওয়াজেদুল মাহমুদ আসিফ এর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করে পাহাড়ে চাষকৃত জমির আফিম ক্ষেতের গাছ, ফুল ও ফলসহ স্থানীয় জনসাধারণের উপস্থিতিতে ধ্বংস করা হয়।

বিজিবি সূত্র আরো জানায়, স্থানীয় সোর্স ও নিজস্ব গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রুমা সদর ইউনিয়নের বাজার পাড়া আর্মি ক্যাম্প হতে দক্ষিণ-পূর্বকোনে ১৫ কিলোমিটার দূরত্বে এ চাষ করা হতো। অভিযানে ধ্বংসকৃত অবৈধ বস্তুসমূহের ওজন প্রায় ২ হাজার ৮শত ৭৫কেজি এবং যার বর্তমানে বাজার মূল্যে প্রায় ২১ কোটি ৫৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা।

আফিম ক্ষেত ধ্বংসের বিষয়ে রুমা ব্যাটালিয়ন ৯বিজিবি জোন কমান্ডার জানান, বাংলাদেশের সীমান্ত ও সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা ছাড়াও চোরাচালান দমন, মাদকদ্রব্য অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিরোধ, দূর্গম পাবর্ত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠা সীমান্ত অপরাধ দমনে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে যথাযথ ও কার্যকরীভাবে পেশাদারিত্বের সাথে মাদক নির্মূলে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।