[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
সীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদানউন্নয়ন কর্মকান্ডে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে না: বিজিবি রাজনগর জোন কমান্ডারবান্দরবানের লামা হাসপাতালে প্রথম সাপে কামড়ানো রোগীকে বাঁচালো চিকিৎসকদুর্যোগকালীন ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০আরই ব্যাটালিয়নের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

কাপ্তাই হ্রদ প্রতিনিয়ন দুষণ হচ্ছে

রাঙ্গামাটির বরকলে উপজেলার সুবলং বাজার পলিথিন মুক্তকরণ অভিযান

১১৮

॥ নিজস্ব প্রতিবেদক ॥
বন বিভাগের উদ্যোগে রাঙ্গামাটির সুবলং বাজারে পলিথিন মুক্তকরণ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ কাজে সহায়তা করেছেন ১নং সুবলং ইউনিয়ন পরিষদ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারী) সকালে পলিথিন মুক্তকরণ অভিযানে নেতৃত্ব দেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের কাচালংমুখ বনশুল্ক ও পরীক্ষণ ফাঁড়ির স্টেশন কর্মকর্তা মোঃ শরীফুল ইসলাম ও সুবলং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তরুণ জ্যোতি চাকমা। এ সময় সুবলং বাজার ও ঘাটে যত্রতত্র পড়ে থাকা পলিথিন ব্যাগ,বিস্কিটের খালি প্যকেট পুড়ে ফেলা হয়। পলিথিন মুক্তকরণ অভিযানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, বনবিভাগের কর্মচারী ও বাজারের ব্যবসায়ীসহ প্রায় অর্ধ শতাধিক মানুষ অংশ নেন।

সুবলং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তরুন জ্যোতি চাকমা ও কাচালংমুখ বনশুল্ক ও পরীক্ষণ ফাঁড়ির স্টেশন কর্মকর্তা মোঃ শরীফুল ইসলাম বলেন, পলিথিনের কারণে সুবলং বাজারের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। পরিবেশ ভাল রাখার জন্য আমরা সম্মিলিতভাবে কাজ করছি। পার্বত্য চট্টগ্রামে আমরা প্রথম এ ধরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। বনবিভাগের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বাজারের ব্যবসায়ীরা এ কাজে সহযোগিতা করছেন। পর্যটন এলাকা হিসেবে সুবলংয়ের পরিচিতি রয়েছে। পর্যটকরা এলে যেন সুন্দর একটা সুবলং দেখতে পান আমরা সে চেষ্টা করছি। এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, রাঙ্গামাটিতে কাপ্তাই হ্রদের তীরবর্তী বিভিন্ন বাজারের পলিথিন ও ময়লা আবর্জনার কারণে কাপ্তাই হ্রদ প্রতিনিয়ন দুষণ হচ্ছে। সম্প্রতি আমি সুবলং বাজারে গিয়ে দেখি অনেক পলিথিন বাজারে ঘাটে ও পানিতে যত্রতত্র পড়ে আছে। তখনই আমি সুবলং বাজারে পলিথিন মুক্তকরণ অভিযান পরিচালনা করার নির্দেশনা দিই। হ্রদ তীরবর্তী বাজারগুলোর মধ্যে সুবলং বাজার ও মাইনী বাজারে সবসময় যত্রতত্র পলিথিন ফেলা হয়। আমাদের বন বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সুন্দরভাবে সুবলং বাজারে পলিথিনমুক্তকরণ অভিযান পরিচালনা করেছেন পাশাপাশি জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, ব্যবসায়ী ও স্থানীয় মানুষ এ কাজে সহযোগিতা করছেন তাদের সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এ বিষয়ে সবাইকে সচেতন থেকে পরিবেশ সুরক্ষায় এগিয়ে আসতে হবে।