[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

চান্দি গরম জেঠা-জেঠি বহুতে কহিলো দেশ কি সিন্ডিকেটে চালায় নাকি সরকার

৮৭

ক্রিং ক্রিং, এ্যঁ…লো, কি গো জেঠা তুমি ঠিক আছোতো, গত সপ্তাহের খবরাখবর লইয়া তোমাগোর দরবারে-দরবারে, টেবিলে-টেবিলে কারেন্ট হাজির হইয়াছি। আমাগো শেখ হাসিনা জেঠিতো ব্যাটা করোনার টুঁটি চাপিয়াই ধরিয়াছে তয় দেশের টাকা পাচারকারীগোর অবুস্থা কি হইবে। এই বজ্জাতের হাড্ডি করোনা গোটা পৃথিবীর জেঠা-জেঠির অস্থিমজ্জাও চুষিয়া খাইতেছে আর আমাগো দেশের লুটেরার দল দেশের জেঠা-জেঠিগোর পকেট কাটিতেছে। তার মইধ্যে সমাজের দু¯ৃ‹তকারী, ধর্ষক, বখাটে, ইভটিজার, লুটপাটকারী, মাদক বিক্রেতা, টেন্ডারবাজ, তেলবাজ, অস্ত্রবাজ, দালালবাজ, ভুমিদস্যু, চাঁপাবাজগোর বিষয়ে দু-চারটি কথা লিখিয়াই যাইতেছি। ভাই পো-রে, আইন আছে, কঠোর দমন নাই, নিপীড়ণ, নির্যাতন, বিতারণ আছে ভালো শাসন নাই। পাহাড়ের চুড়ায়, খাদে, চিপায়, নালায়, ঝিড়িতে, হ্রদের ধারের অভাগা জেঠা জেঠিরা কোন দুনিয়ায় তাইনেরা বসবাস করিতেছে বলিয়া খালি আপুত্তি-বিপুত্তি। আমি জেঠাও সর্ব বেকায়দায়। ভক্তরাও খালি কহেন অ-জেঠা আমজেঠা-জেঠিরা বাঁচি, মরি আর ঝুলিয়া থাকি আপুনে অন্তত ভালা থাকিবেন। ঐ জেঠা জেঠিগোরে কি বলিব আমিও বিপদ সামলাইতেই পারিতেছিনা। বুড়ো বুড়িরাই কহিত যে নাকি সহে সে নাকি বরকত পাইয়া থাকে। বহু হর্তাকর্তা আইজ দিতাছি কাইল দিতাছি বলিয়া চড়কার মতন ঘুরাইতেছে, আবার দুই চাইর কলম লেখিলেই খালি কহেন অ জেঠা, গা তো পোড়াইতেছে। আমিওযে পুড়িয়া মরিতেছি, সইতেও পারিতেছি না, বরকতও পাইতেছি না, কিছু বলিতেও পারিতেছিনা, জমাজাটিও করিতে পারিতেছিনা, খালি চিন্তা, আর চিন্তা….

ভাই পো-রে পুরানে বুড়ো-বুড়িরা কহিতো ওজন বুঝে ভোজন দে, মন বুঝে ধন দে, লা-আ-ভ বুঝে ঝাঁপ দে। এক দিকে জেঠা জেঠিগোর ঠেলাগুতো অন্য দিকে ভাই পো আর জেঠা-জেঠিগোর ওয়েটিং, এইসব চিন্তা লইয়া অধিক সময় চোখের পাতা রাইতেও খাড়াইয়া থাকে। আবার ফিজিসিয়ান কহিলেন জেঠির প্রেসার নাকি এখন হাই, তয় তাইনের চিল্লা-ফাল্লাও হাইফাই। আমি কি সমাজের জেটা জেঠিগোর সুখ দুঃখের বয়ান লিখিব নাকি জেঠিরে সামাল দিব ঐ হিসাবও মিলাইতে পারিতেছি না। প্রতিদিনই ভোর সকালেও দেখি জেঠি বুকে হাত দুইখান লইয়া ঘুমের ঘোরেও যেন জেঠারে ঘায়েল করিতে পরিকল্পনা করিতেছে। জেঠাও হ¹ল মানুষ-আমানুষগোর খবরাখবর লইয়া বাড়ি ফিরিলেও রাইতে তাইনের সেবাও করিতে হইতেছে। আবার বহুত জেঠা-জেঠি কহিলো তাইনেগোরে নাকি প্রেসক্রাইব করিতে, জেঠি হইতে কিভাবে রক্ষা পাওন যায়। এই হইলো কাটা ঘা’এ নুন ছিটানো। আরে জেঠার নিজের প্রেসক্রাইব কারে জমা করিবো হেই চিন্তা লইয়া উপর ওয়ালার দেয়া ব্ল্যাক চুল হোয়াইট হইতেছে তার মইধ্যে জেঠা-জেঠিগোর যত তালিমালি। রাইতে জেঠিরে দুই চাইর কথা শুনাইয়া দিলেই পেট্রোল বোমার মতন ঢাস ঢাস করিতে করিতে জীবনটারে ঠাঁসা বানাইয়া দেয়। হেই সময় মনয় লাইফটা রেস্টুরেন্টের পরটার মতন হইতেছে। সকালে বিছানা ছাড়িতে দেরি। পাহাড় পর্বতের মানুষ অ-মানুষগোর সুখ দুঃখের বয়ান উত্তাপন করিতে হিমশিমও খাইতেছি। করোনা-১৯তো হ্যালো বাই বাই অবুস্থায় তয় দেশে নতুন করিয়া ডেঙ্গুতে ডলিতেছে। তয় আবার লুটেরা ভাইরাসের দলতো কাহারো কথাই হুনিতে চাহে না। বহু ভাইরাসের মানবতা কিছুটা থাকিলেও এই লুটেরা ভাইরাসের মানবতার মা-ও নাই, বাপও নাই। আবার কুঞ্জ হইতে বাহির হইলেই ভাইপোগোর নজরবন্দি, তার মইধ্যে বিনা বেতনে চাকুরী ব্যাটা ছোট্ট জেঠার পাঠশালায় কামিং গোইং এখন হরদম, যোগ হইয়াছে ফুটবল টিম। এই জেঠাও নানান কিছিমের রঙ্গরসের কুইশান লইয়া খালি প্রশ্নের রান করিতে ওস্তাদ, বায়না ধরে কম্পোটারে গেইম খেলিবো, জঙ্গল দেখিবো, পাহাড়-নদী-নালা দেখিবো, আমি জেঠা যে কোন খানে লুকাইবো হেই চিন্তা লইয়া খুবই চিন্তায়ও আছি… যাউগ্গা পর আলোচনা সমালোচনা হইলো…

রফি জেঠা কহিলো বান্দরবানের লামার ফাঁসিয়াখালি হইতে ৩য় শ্রেনীর এক ছাত্ররে অপহরণ করিয়া পরে ১লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করিয়াছে। অপহরণকারী লগে পুলিশরে না জানাইতেও কহিয়াছে। এই ঘটনা লইয়া ছাত্র তানজিমুললের মা পুলিশের হস্তক্ষেপ লইয়া পরে কক্সবাজারের মহেশখালী হইতে পোলা লগে অপহরণকারীরেও আটক করিয়াছে। কি তাইজ্জব কান্ড, ব্যটা বদমাইশ জানে নাম গ্রাম লইয়ালেও পুলিশের কাছে লুকাইয়া থাকনের দিন শেষ। যা মনে হইতেছে এই অপহরণকারী আগে থেকই ওঁৎ পাতিয়া এ কান্ড ঘটাইয়াছে, চিন্তায় আছি…

হাসেম জেঠা কহিলো তাইনের মাটিরাঙ্গার মাহাবুব তামাক চাষ ছাড়িয়া দিয়া এখুন কুল চাষ করিয়া সফলতা অর্জন করিয়াছেন। তাইনের দেখা দেখিতে বাকীরাও আস্তে আস্তে হেই দিকে নজর রাখিতেছে। তাইনের কুল বাগান দেখিতে এলাকার জেঠা-জেঠিরা নাকি আসিতেছে। তাইনের বাগানে নাকি আটশত পঞ্চাশি রকুমের কুল রহিয়াছে। তয় জেঠা তামাক ছাড়িয়া আরো আগে যদি এই কাম করিত সমাজে বহুত আগের সুনাম কুড়াইতো। যাউ¹া এত্তদিন বিষ খাওয়াইলেও পরে অন্তত চিনিতো খাওয়াইতেছে, ধরিয়া রাখিতে পারিলেই মঙ্গল, চিন্তায় আছি…

আমাগো তিন পাবূুত্য জেলায় প্রশাসনের মাজিস্ট্রেগনতো লাগাতার কোর্ট চালাইতেছে। দুনিয়ার ফাঁকিবাজ ধান্দাবাজ, অর্থ লোভির দল দেদিখেই পারে খালি লুটিয়া নিতাছে। পাহাড় পর্বত ধ্বংষ, গাছ পালা ন্যাড়া, ভাটা বানাইয়া পরিবেশের ক্ষতি এইসব লইয়া দৌঁড়াইতেছে। আইন আদালতের তোয়াক্কা না করিয়া খালি খাই খাই। কথা হইলো দেশের যা পুরিস্থিতি গরম পরিলেতো খালি গরম আর ঠান্ডা পড়িলেতো হাড্ডিগুডিরও চলাচল বন্ধ। আমাগো দেশের হ¹ল জেঠা-জেঠিরা যদি অচেতনই থাকে তয় বিপদ আছে, চিন্তায় আছি…

কবির জেঠা কহিলো বনের বানর, হাতিতো লাগাতার অত্যাচার চালাইয়া যাইতেছে। বনে খাদ্য না পাইয়া এখুন জেঠা-জেঠিগোর বাড়ি ঘরে ঢুকিতেছে। কাপ্তাই উপুজিলার বিভন্নি এলাকা হইতে কতবারযে অজগর ধরা পড়িয়াছে তারও হিসাব লম্বা হইয়াছে। দিন দিন বাড়িয়া বন্য প্রানী লোকালয়ে ঢুকিতেছে আর মানুষ মারিতেছে হাতি। কথা হইলো স্বার্থের লোভে জেঠা-জেঠিরাতো নিজেরাই এই বিপদ ডাকিতেছে, চিন্তায় আছি…

ইস জেঠা কহিলো, খাগড়াছুড়ির মানিকছুড়ি উপজেলায় এক সাজাপ্রাপ্ত আসামী ১৩বছর আত্মগোপন করিয়া শেষমেষ পুলিশের হাতে আটক হইয়াছে। বন আইনের মামলায় সাজা পাইয়া পরে পলাতক হইযা যায়। ১১ সালের মামলা এক মাসের কারাদন্ড থাকিলেও সে পলাইয়া বহুতবার স্থান বদল করিয়া পরে আর রক্ষা হয় নাই। ব্যাটা পরিবেশ আর আইন-আদালত দুইটারে অবমাননা করিয়াছে। একমাসের ভয়ে ১৩বছর পলানোর মজা এখুন বুঝিতে পারিবে, ব্যটার শাস্তি বাড়ানোর দরকার, চিন্তায় আছি…

তিন পার্বইত্য জেলায় অননুমোদিত ইট ভাটাতো চলিতেই আছে। আমাগো মহামান্য হইকোর্ট এর আদেশ অমান্য করিয়া এসব চলিতেছে। জিলা উপজিলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেগন যতক্ষণ অপারেশন চালায় ততক্ষন ঠান্ডা থাকে পরে আবারো কাজ চলে। আকাশ জেঠা কহিলো বান্দরবানের ডিসি,এসপিরে নাকি হাই কোর্ট তলব করিয়াছে আদালত অবমাননা লইয়া। বান্দবানে লাগাতার পাহাড় কাটা, ইট ভাটা চালানো এইসব লইয়া পরিবেশের চরম ক্ষতি চলিতে থাকিলেও প্রশাসন কঠোর না হইয়া বরং না দেখার ভান করিয়া দায়িত্ব পালন করিয়া চলিতেছে। কথা হইলো মহামান্য হাই কোর্ট অপর দুই জেলার সংশ্লিষ্টগোরেও কড়া বার্তা দেওনের দরকার, চিন্তায় আছি…

পাহাড় সমতলের জেঠা জেঠিরাতো নিজের চুলই নিজে ছিঁড়িতে অবুস্থা হইয়াছে। আমামীলীগ চাইলের কেজি ১০ টাকায় খাওয়ানের কথা থাকিলেও হেইডা খালি কাগুজেপুত্রে রহিয়াছে। নিত্য পন্যের দাম বাড়িতে বাড়িতে এখুন চাম ফাটা অবুস্থায় দাঁড়াইয়াছে। পিয়াঁজও কিনিতে হইতেছে দুই হইতে আড়াইশ টাকায়। তামাম দুনিয়ার জেঠা-জেঠিরা রসনার রকমারী মসলা বাদ দিয়া চলিতে হইবে অবুস্থা। তারমইধ্যে ইলেকশনের ফিরিকশন লইয়া দেশের পুরিস্থিতিতো লাট্টা-লাট্টিতেই আগাইতেছে। চান্দি গরম জেঠা-জেঠি বহুতে কহিলো দেশ কি সিন্ডিকেটে চালায় নাকি সরকার। আড়তদার মজুতদারগোর গোডাউনে গোডাউনে স্টক রাখিয়া দেশের মানুষেরে চুষিয়া খাইতে পিঁয়াজের দামও যদি কেজিতে দুই-আড়াইশতে কিনিতে হয় আমজনতাতো ফকির হইয়াছে। তয় কথা হইলো সিন্ডকেট না ভাঙ্গিলে শেষমেষ জোড়া লাগাওনের অবুস্থা থাকিবেনা আমামীলীগ সরকারের, চিন্তায় আছি…

আবার আমাগো মাত্তাল লেদু কহিলো আর কত্ত। হ্রদের জায়গা উদ্ধারে চুনোপুঁটিগোর মইধ্যে অভিযান চালাইলে হইবে না রাঘববোয়ালগোর কলার ধরিতে হইবে। অবৈধভাবেই সারা বছরই জেঠা-জেঠিগোরে চুষিয়াই খাইলি। ক্ষেমতার অধিকারী হইয়া রাজনৈতিক লেজুরভিত্তি চালাইয়া শহর নগরের অসহায় জেঠা-জেঠিরে ভালবাসার পল্টি মারিয়া লাগাতারই ছেঁচড়াইতেছে। জেঠা বহুতে কহিলো জন্ম নিবন্ধন লইয়া যেই অত্যাচারিত হইতেছি তয় মানবকুলে আর জন্ম লওনের দরকারও নাই। ঢের ভালা পাখি হইয়া জন্মিলে গোটা পুত্থিবী ঘুরিলেও, পাসপোর্ট, ভিসা, পুরিচয়পুত্র, জন্ম নিবন্ধুনের দরকার হইবে না। এই কামে, হেই কামে বহুতে ফিরিকশন লাগাইয়া দিয়া চুইংগামের মতন লম্বা করিতেছে, আবার নানান কিছিমের আকাম লইয়াও দৌড়াইতেছে। লেদু কহিলো খালি জনগনরে ল্যাং মারনের তালে। ক্ষেমতারে ললিপপ ভাবিয়া লুটপাট-সুবিধা চালাইতে বহুতেরে পাঁটায় তুলিয়া ছেঁচিতেছে। লুটেরার দল আছমকা গন্ডোগোল আর আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হ¹লই হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইতেছে। যা মনে হইতেছে মাত্তাল লেদু মধু খাইলেও হুঁস জ্ঞান ঠিকই আছে, চিন্তায় আছি…

ভাইপো-রে পার্বত্য এলাকায় আর কতো রকম-বেরকমের কান্ডকারখানা দেখিতে হুনিতে হইবো বুঝিতে পারিতেছিনা। রাজনীতির মাঠতো হঠাৎ করিয়া চুড়ান্ত গরম হইয়া পড়িবে। ঐ গরমে কে পোড়া আর কে আধপোড়া হইবে পাবলিক জেঠারা ডরে ভয়ে দিনাতিপাত করিতেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক জেঠা জেঠি কহিলেন সন্ধ্যার পর অনেকে ডরে ভয়ে স্থান ত্যাগ করিয়াও রাত্রি যাপন করিতেছে। আধিপত্য, চাঁন্দাপত্য, ঘায়েলপত্য, খাদ্যপত্য নানান অপকর্মপত্যর বিস্তার লইয়া কয়েক গ্রুপতো ফটর ফটর করিয়া খালি মানুষ মারিতে ওস্তাদ, ভাই-পো রে খালি দুঃখ আর দুঃখ আমি জেঠাও কখন জেলে ঢুকি এই চিন্তা লইয়া আরো বহুত ঘটনা বাকি থাকিলেও আইজ এই পর্যন্ত লিখিয়া ইতি টানিতেছি, তবুও চিন্তায় আছি….

ইতি-
পা.স.চি.জে.মি.ব.
২৮ জানুয়ারী ২০২৩ খ্রিঃ রবিবার