[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় পাটের মোড়ক ব্যবহার না করায় জরিমানারাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের শিক্ষা উপবৃত্তি রেজিস্ট্রেশনের সময় বাড়ালঅপহৃত শিক্ষার্থীদের মুক্তি ও ধর্ষকের শাস্তি দাবিতে বান্দরবানে প্রতিবাদ সমাবেশবান্দরবানের লামায় বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের ৫ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরুপারভেজ হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ছাত্রদলের মানববন্ধনখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ৭বিজিবি’র বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদানবান্দরবানের লামায় বাগান দখলের অভিযোগে সাতকানিয়ার শওকত হাজতেখাগড়াছড়ির রামগড়ে রংতুলি’র ঈদ, নববর্ষ ও বৈসাবি’র পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানখাগড়াছড়ির রামগড়ে দেশীয় অস্ত্র এলজি ও কার্তুজ উদ্ধারখাগড়াছড়িতে অপহৃত ৫শিক্ষার্থীর মধ্যে লংঙি ম্রো বান্দরবান উপজেলা আলীকদমের
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

স্বাবলম্বীর আশায় কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে মাছের পোনা অবমুক্ত

১৪৪

॥ তুফান চাকমা, নানিয়ারচর ॥
রাঙ্গামাটির নানিয়ারচরে ভাই-ভাই মৎস্য খামারে মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে নানিয়ারচর সদরের ডাকবাংলো এলাকায় মৎস্য খামারে দেশীয় জাতীয় রুই, কাতাল, গ্লাবস কার্প, মৃগেল সহ বিভিন্ন প্রজাতির ১টন মাছ অবমুক্ত করেন, পার্বত্য শ্রম ও কল্যাণ সঞ্চয় ও ঋণ দান সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান মিজান।

সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, পার্বত্য শ্রম ও কল্যাণ সঞ্চয় ও ঋণ দান সমবায় সমিতির উদ্যোগে ৫বছর যাবৎ ১০একর জমিতে মৎস্য চাষ করছে তারা। সমিতির সদস্য সংখ্যা ১১০জন। সমিতির উত্তোলনের টাকা গুলো বাইরে ঋণ প্রদান না করে সেই টাকা গুলো দিয়ে মাছ চাষ করে বৃদ্ধি করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন সমিতির নেতৃবৃন্ধরা। সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বলেন, সদস্যদের উন্নতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই প্রকল্পটি গ্রহণ করেছি। ঋণ গুলো বাইরে না দিয়ে সে টাকা গুলো দিয়ে মাছ চাষ করে বৃদ্ধি করার চেষ্টা করছি। এসময় সমিতির সদস্য হেলাল, সদস্য আলেক সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

এবিষয়ে নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সমিতির সভাপতি প্রগতি চাকমা বলেন, সমিতির পুজি না থাকাতে কৃষি ব্যাংক থেকে ৩লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে আমরা মাছের পোনা অবমুক্ত করছি। আমাদের মতো করে যদি যেকেউ উদ্যোগ গ্রহণ করে তাহলে স্বাবলম্বী হবে। তবে পার্বত্য অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র সেক্ষেত্রে সরকারের কাছ থেকে যদি সহযোগিতা পাওয়া যায় তাহলে অনেক লাভবান হবে।

তিনি আরও বলেন, প্রত্যেক বছর জাল কিনে অনেক টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। আমরা ইতিমধ্যে পার্বত্য চট্রগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড থেকে বাঁধ নির্মাণের সহায়তা চেয়ে আবেদন করেছি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যদি ভূমিকা রাখে তাহলে আমরা এবং উপজেলার সাধারণ জনগণ আয় উন্নতি বা স্বাবলম্বী হওয়ার আশা করা যায়।