[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় পাটের মোড়ক ব্যবহার না করায় জরিমানারাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের শিক্ষা উপবৃত্তি রেজিস্ট্রেশনের সময় বাড়ালঅপহৃত শিক্ষার্থীদের মুক্তি ও ধর্ষকের শাস্তি দাবিতে বান্দরবানে প্রতিবাদ সমাবেশবান্দরবানের লামায় বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের ৫ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরুপারভেজ হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ছাত্রদলের মানববন্ধনখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ৭বিজিবি’র বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদানবান্দরবানের লামায় বাগান দখলের অভিযোগে সাতকানিয়ার শওকত হাজতেখাগড়াছড়ির রামগড়ে রংতুলি’র ঈদ, নববর্ষ ও বৈসাবি’র পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানখাগড়াছড়ির রামগড়ে দেশীয় অস্ত্র এলজি ও কার্তুজ উদ্ধারখাগড়াছড়িতে অপহৃত ৫শিক্ষার্থীর মধ্যে লংঙি ম্রো বান্দরবান উপজেলা আলীকদমের
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দুই চাইর কলম লেখিলেই খালি কহেন অ জেঠা, গা তো পোড়াইতেছে

৫৭

ক্রিং ক্রিং, এ্যঁ…লো, কি গো জেঠা তুমি ঠিক আছোতো, গত সপ্তাহের খবরাখবর লইয়া তোমাগোর দরবারে-দরবারে, টেবিলে-টেবিলে কারেন্ট হাজির হইয়াছি। কোভিট-১৯ তো কষিয়া চালাইতেছে। এই বজ্জাতের হাড্ডি অস্থিমজ্জাও চুষিয়া যাইতেছে। পৃথিবীর লাখ লাখ জেঠা-জেঠিগোর জীবন সাঙ্গ করিয়া বন্ধন ছিন্ন করিয়াছে। তার মইধ্যে সমাজের দুস্কৃতকারী, ধর্ষক, বখাটে, ইভটিজার, লুটপাটকারী, মাদক বিক্রেতা, টেন্ডারবাজ, তেলবাজ, অস্ত্রবাজ, দালালবাজ, ভুমিদস্যু, চাঁপাবাজগোর বিষয়ে দু-চারটি কথা ক্রমান্বয়ে লিখিয়াই যাইতেছি। ভাই পো-রে, আইন আছে কঠোর দমন নাই, নিপীড়ন, নির্যাতন, বিতারণ আছে ভালো শাসন নাই। পাহাড়ের চুড়ায়, খাদে, চিপায়, নালায়, ঝিড়িতে, হ্রদের ধারের অভাগা জেঠা জেঠিরা কোন দুনিয়ায় তাইনেরা বসবাস করিতেছে বলিয়া খালি অভিযোগ আর অভিযোগ। আমিও শাররীক মানসিক অর্থনৈতিক বেকায়দায়, শক্ত করিয়া কলমও ধরিতে পারিতেছিনা। ভক্তরাও খালি কহেন অ-জেঠা আমরা বাঁচি, মরি আর ঝুলিয়া থাকি আপনে অন্তত ভালা থাকিবেন। ঐ জেঠা জেঠিগোরে কি বলিব আমিও বিপদ সামলাইতেই পারিতেছিনা। ভাইপো-রে বুড়ো বুড়িরাই কহিত যে নাকি সহে সে নাকি বরকত পাইয়া থাকে। বহু হর্তাকর্তা আইজ দিতাছি কাইল দিতাছি বলিয়া চড়কার মতন ঘুরাইতেছে, আবার দুই চাইর কলম লেখিলেই খালি কহেন অ জেঠা, গা তো পোড়াইতেছে। আমিওযে পুড়িয়া মরিতেছি, সইতেও পারিতেছি না, বরকতও পাইতেছি না, কিছু বলিতেও পারিতেছিনা, জমাজাটিও করিতে পারিতেছিনা, খালি চিন্তা, আর চিন্তা….

ভাই পো-রে পুরানে বুড়ো-বুড়িরা কহিতো ওজন বুঝে ভোজন দে, মন বুঝে ধন দে, লা-আ-ভ বুঝে ঝাঁপ দে। এক দিকে জেঠা জেঠিগোর ঠেলাগুতো অন্য দিকে ভাই পো আর পাবলিকের ওয়েটিং, এইসব চিন্তা লইয়া অধিক সময় চোখের পাতা রাইতেও খাড়াইয়া থাকে। আবার ফিজিসিয়ান কহিলেন জেঠির প্রেসার নাকি এখন হাই, তয় তাইনের চিল্লা-ফাল্লাও হাইফাই। আমি কি সমাজের জেটা জেঠিগোর সুখ দুঃখের কথা লিখিব নাকি জেঠিরে সামাল দিব ঐ হিসাবও মিলাইতে পারিতেছি না। প্রতিদিনই ভোর সকালেও দেখি জেঠি বুকে হাত দুইখান লইয়া ঘুমের ঘোরেও যেন জেঠারে ঘায়েল করিতে পরিকল্পনা করিতেছে। জেঠাও হ¹ল মানুষ-আমানুষগোর খবরাখবর লইয়া বাড়ি ফিরিলেও রাইতে তাইনের সেবাও করিতে হইতেছে। আবার বহুত জেঠা-জেঠি কহিলো তাইনেগোরে নাকি প্রেসক্রাইব করিতে, জেঠি হইতে কিভাবে রক্ষা পাওন যায়। এই হইলো কাটা ঘা’এ নুন ছিটানো। আরে জেঠার নিজের প্রেসক্রাইব কারে জমা করিবো হেই চিন্তা লইয়া উপর ওয়ালার দেয়া ব্ল্যাক চুল হোয়াইট হইতেছে তার মইধ্যে জেঠা-জেঠিগোর যত তালিমালি। এত সেবা করিতে হইলে জেঠার অবস্থাটা কে দেখিবে। রাইতে জেঠিরে দুই চাইর কথা শুনাইয়া দিলেই পেট্রোল বোমার মতন ঢাস ঢাস করিতে করিতে জীবনটারে ঠাঁসা বানাইয়া দেয়। হেই সময় মনে হয় লাইফটা রেস্টুরেন্টের পরটার মতন হইতেছে। সকালে বিছানা ছাড়িতে দেরি হইয়া পড়ে। পাহাড় পর্বতের খেটে খাওয়া মানুষ অ-মানুষগোর সুখ দুঃখের খবর হ¹ল জেঠাগোর নিকট উত্তাপন করিতে হিমশিমও খাইতেছি। নতুন করিয়া বিশে^র ভাইরাস করোনাতো কারো কথাই হুনিতে চাহে না। খালি ধরে আর মারে। মরিলে নাকি ছুইতেও পারে না। মানুষের দেহে থাকা ভাইরাসগুলোর মানবতা কিছুটা থাকিলেও এই ভাইরাসের দেখি মানবতার মা-ও নাই, বাপও নাই। আবার কুঞ্জ হইতে বাহির হইলেই ভাইপোগোর নজরবন্দি, তার মইধ্যে বিনা বেতনে চাকুরী ব্যাটা ছোট্ট জেঠার পাঠশালায় কামিং গোইং আপাতত বাদ। যত নষ্টের মূল হইলো করোনা-১৯। বেকার এই ছোট্ট জেঠাও দেখি করোনার বান লইয়া খালি প্রশ্নের রান করিতে ওস্তাদ, খালি বায়না ধরে জঙ্গল দেখিবো, পাহাড় নদী নালা দেখিবো। আমি জেঠা যে কোন খানে লুকাইবো, খুবই চিন্তায় আছি…

মা’দূর্গা আসিতেছে। বছর বছর ধরিয়া আমাগো ইহলোকে মা’র আগম ঘটে। হ¹লের প্রার্থনা হোক এইবার মা’দূর্গা মহা শক্তি লইয়া আমাগো ধরাধামে আসুক। দেশে যেইভাবে অসুরের দল বাড়িয়াছে এই অসুরদের চিরতরে নির্মূল করিতে হ¹ল জেঠা-জেঠিরা মা’র নিকট প্রার্থনা করুক। অসুর ধ্বংস হইবেই। সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের জইন্য চিন্তিত জেঠার পক্ষ হইতে শুভেচ্ছা।

চাইতো জেঠা কহিলো হুট করিয়া পাহাড়েতো ফটর ফটর ফুটাইতেছে। গত ক’দিনের খোদার দুনিয়ায় বেশ ক’জনেরেতো পরপারে পাঠাইয়া দিয়াছে। অন্যের কান্দে বন্দুক রাখিয়া শিকার চলিতেছে। পাহাড়ের ফষ্টি নষ্টির গুরুর দলতো বগলের তলে বাঁশি ফুটাইতেছে। কথা হইলো দালালে দালালে পাহাড়তো টুই টম্বর হইয়াছে, হেই কারনেই হালালও পাত্তা পাইতেছেনা, চিন্তায় আছি…

গোপী জেঠা কহিলো, পৌরসভার নির্বাচন লইয়া বহুতে তলে তলে ভাষণ মারিতেছে। ক্ষেমতার চেয়ার পাইতে কেউ কেউ তো বাসন কোষণ মাঝিতে প্রস্তু রহিয়াছে। ৬০ মাসের মইধ্যে ৫৭ মাস মতরখা আর সুবিধা লইয়া লটর ফটর করিয়া বাকি ৩ মাস রাস্তা ঘাট পুরিস্কার করিলে কি ব্যলটে নিজের মার্কায় সিল বেশী পড়িবে। পাক্কা ভাষণ হইলো বহুতে করোনার অজুহাত দেখাইয়া জনসমক্ষে হাত ধোয় আর চুরি করিয়া খায়। টাকা পাগল চোর চাট্টারা নিজেরে গরিব দেখাইতে মানিব্যাগ ছাড়িয়া বসুন্ধরার টিস্যুব্যাগে টাকা ভরিতেছে, চিন্তায় আছি…

নয় জেটা কহিলো নগরের অলি গলির বহুত রাস্তা অযত্ন অবহেলায় পড়িয়া থাকিতে থাকিতে এখন ভাঙ্গিতে ভাঙ্গিতে ভাঙ্গাচোড়ায় পড়িয়া গরু ছাগলও পায়ে ব্যথা পাইতেছে। ভোটের আসায় টুকটাক কাইজ যা হইতেছে তাও তিন মাস পর মুছিয়া যায় মতন কাজ হইতেছে। কথা হইলো নগর জেঠা জেঠিগোরে হজাগ থাকিতে হইবে। চোর ডাকাইতরে মনোনয়নও নয়, ভোট নয় তয় ভোটের বাক্স পহড়া দিতে হইবে, চিন্তায় আছি…

প্রুচাই জেঠা কহিলো, আমাগো পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড তিন জেলার ছয় গ্রামকে স্মার্ট ভিলেজ বানাইতেছে। বোর্ডের পাইলট প্রকল্পের আওয়াতায় এই ভিলেজ হ¹ল দিক দিয়াই নাকি চতুর হইবে। আধুনিক গ্রামে পরিণত হইবে। কথা হইলো উপর ওয়ালার দেয়া হ¹ল গ্রামই প্রকৃতি আর পরিবেশ লইয়া আধুনিক। তয় অপশক্তিগোর কারনে গ্রামের চতুুুর দিকের জেঠা-জেঠিরা ফতুর হইতেছে, চিন্তায় আছি…

রফিক জেঠা কহিলো জমির বিরোধ লইয়া তাইনের লামায় তিন জনের মাথা ফাটাইয়াছে। এই এলাকার দুই পরিবারের মইধ্যে বহুত আগে হইতে জমি লইয়া বিরোধ চলিতেছে। চলিতে চলিতে এখন মাথা ফাটাইয়া হাসপাতালাইজড হইয়াছে। কথা হইলো লামায় অত্যাচারের গুষ্টির সংখ্যা চরমে পৌঁছাইয়াছে। তয় শান্তির জইন্য সামাজিক শক্তি বাড়াইতে হইবে। খালি মারামারি গুতোগুতি, চিন্তায় আছি…

কবির জেঠা কহিলো বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে সন্ত্রাসীগোর গুলিতে জেএসএস সংস্কার দলের এক নেতাকে হত্যা করিয়াছে। আবার কাপ্তাই উপজেরার রাইখালীতেও একজনকে হত্যা করা হইয়াছে। পাহাড়ে কারে কে লটকাইবে, ফটকাইবে হেঁছড়াইবে এইসবের পিছনে যারা কলকাঠি নাড়ায় আগে তাঁগোরে চিহ্নিত করিতে হইবে। নাটের গুরুদের চিনিতে ঘরে ঘরে পাহাড়া বসাইতে হইবে, চিন্তায় আছি…

হেসেন জেঠা কহিলো আনসার বাহিনীতে চাকুরি করিয়া সহকর্মীরে খুনের ঘটনায় অপর সদস্যের মৃত্যুদন্ড দিয়াছে আদালত। বিগত ১৫ সালের ৩ জুলাই কর্তব্য পালনের সময় দুইজনের বাকবিতন্ডায় এই হত্যাকান্ড ঘটিয়াছে। ক্রোধ নিজেগোর বোধবুদ্ধি নষ্ট করিয়া দেয়, তয় প্রত্যেকের বেলায় সংযম না করিলে এই পরিস্থিতি হইবে, চিন্তায় আছি…

রউফ জেঠা কহিলো নির্বাচন কমিশন তারিখ ঘোষণা করিবার আগেই খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপি পৌরসভার নির্বাচনে তাইনোগোর প্রার্থীদের নিকট মনোনয় ফরম বিক্রি করিতেছে। নেতৃবৃন্দ নির্বাচন করিতে অধির আগ্রহে দিন গুনিতেছে। কথা হইলো যোগ বিয়োগ ভাগ করিতে হুঁস জ্ঞান ঠিক রাখিতে হইবে, চিন্তায় আছি…

আমাগো স্বরাষ্ট্র জেঠা কহিলো পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন হইতেছে, কাউরেই বাদ দিয়া দেশ গড়নের চিন্তা নাই। তিন পার্বইত্যে জেলায় নিরাপত্তা জোরদার করিতে যা দরকার তাইনেগোর সরকার তাই করিবে। কথা হইলো কেহই অনিরাপদ থাকিতে চাহে না। যাহারা নিরাপদরে অনিরাপদে ঠেলিয়া দেয় তাগোর জইন্য কিছু করনের দরকার, চিন্তায় আছি…

আকাশ জেঠা কহিলো চিম্বুক পাহাড়ে পাঁচ তারকা হোটেল নির্মাণে ম্রো-জাতিগুষ্ঠির জমি-জমা জোর করিয়া দখর করিতেছে। অভাগাগোর জমি দখল লইয়া ক্ষুদ্র-জাতি গুষ্ঠির লক্ষ লক্ষ জেঠা-জেঠি ফাঁফিয়া উঠিতেছে। ঐ জেলায় আরো বহুত স্থানে আদি জনগুষ্ঠির সম্পদ হনন করিয়া চলিলেও আমাগো মন্ত্রী বীর জোঠার কোন হুঁস নাই। তয় ভুমি জবরদখলকারীদের পিছনে কারা সাহস যোগাইতেছে চিহ্নিত করিতে ক্ষুদ্র-জাতি গুষ্ঠির জেঠা-জেঠিগোরে কড়া মাঠে নামিতে হইবে, চিন্তায় আছি…

আমাগো মাত্তাল লেদু জেঠা কহিলো পৌরসভার ইলেকশন লইয়া বহুতের ফিরিকশন আস্তে আস্তে চুইংগামের মতন লম্বা হইতেছে। তলে বলে নেতারা ফাইট কিরতেছে চেয়ার দখলের জইন্য। এমনিতে পার্বইত্য চট্টগ্রামের কয়েকটি নারী ধর্ষণ ঘটনায় আমামীলীগের নেতাগোর দফারফায় পাহাড়ের বিজ্ঞ জেঠা জেঠিরা ছিঃ ছিঃ করিতেছে। পৌর নয় হ¹ল ইলেকশনেই চেয়ার পাওন মুশকিল হইয়া পড়িবে। মাত্তাল লেদু মধু খাইলেও হুঁস জ্ঞান ঠিকই আছে। ৫৭ মাস ভুলিয়া থাকিয়া বাকি ৩ মাস নগরের জেঠা-জেঠিরে বুকে টানিয়া নির্বাচনী বৈতরণী পার হওনের সময় শেষ হইয়াছে। লেদু নাকি ভোটও দিবে আবার বাক্স পাহাড়া দিবে, ভোট চুরি করিলে নাকি খবর আছে, চিন্তায় আছি…

ভাইপো রে পার্বত্য এলাকায় রকম-বেরকমের কান্ডকারখানা দেখিতে হুনিতে হইবো বুঝিতে পারিতেছিনা। রাজনীতির মাঠতো হঠাৎ করিয়া চুড়ান্ত গরম হইয়া পড়িবে। ঐ গরমে কে পোড়া আর কে আধপোড়া হইবে পাবলিক জেঠারা ডরে ভয়ে দিনাতিপাত করিতেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক জেঠা জেঠি কহিলেন সন্ধ্যার পর অনেকে ডরে ভয়ে স্থান ত্যাগ করিয়াও রাত্রি যাপন করিতেছে। আধিপত্য, চাঁন্দাপত্য, ঘায়েলপত্য, খাদ্যপত্য নানান অপকর্মপত্যর বিস্তার লইয়া কয়েক গ্রুপতো ফটর ফটর করিয়া খালি মানুষ মারিতে ওস্তাদ, ভাই-পো রে খালি দুঃখ আর দুঃখ লইয়া আরো বহুত ঘটনা বাকি থাকিলেও আইজ এই পর্যন্ত লিখিয়া ইতি টানিতেছি, তবুও চিন্তায় আছি….

ইতি-
পা.স.চি.জে.মি.ব.
১৮ অক্টোবর, ২০২০ খ্রিঃ