[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
লামায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট এর জরিমানাচলতি ডিসেম্বরেই পার্বত্য চট্টগ্রামে ই-লার্নিং স্কুল চালু করা হবে- পার্বত্য উপদেষ্টাতথ্য অফিসের আয়োজনে বাঙ্গালহালিয়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিতকাপ্তাইয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক টাইফয়েড টিকাদানে উঠান বৈঠকরাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা মানববন্ধনে, শিক্ষার্থীরা খেলার মাঠেঅনেক প্রকার শাক সবজি এক সাথে রান্না করলে সুষম পুষ্টি বজায় থাকে১০আর.ই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক শিক্ষার্থীদেও মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণদীঘিনালায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসে ফায়ার সার্ভিসের মহড়াখাগড়াছড়ির রামগড়ে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিতরাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

হেডম্যানটিলার ইটের রাস্তা এখন বালু-মাটির রাস্তা

১১৭

॥ মোঃ ইসমাইল, পানছড়ি ॥

গ্রামাঞ্চলের মাটির রাস্তাগুলি পরিণত হচ্ছে ইটের রাস্তায়। যা ধীরে ধীরে গ্রামকে উন্নত করছে। তবে বর্তমান যুগে এসে রক্ষণাবেক্ষণ আর পরিচর্যার অভাবে ইটের তৈরি ইট সোলিং রাস্তা এখন বালু-মাটির রাস্তায় পরিণত হয়ে যাচ্ছে।

রাস্তাটি হচ্ছে খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার সদর ইউপির ৪নং ওয়ার্ডের হেডম্যানটিলা এলাকা। পানছড়ি সাব জোন পেরিয়ে খানিকটা এগিয়ে গেলে ইসলামপুর এলাকার ভেতর দিয়ে প্রবেশ করে গ্রাম। তবে রাস্তার মুখ থেকেই যেন বাঁধা বিপত্তির শুরু। পুরো রাস্তার ইট দু-পাশে সরে গিয়ে দেখা দিচ্ছে মাটিকে। আর তাতেই প্রতিদিনই যেন গাড়ি উল্টে পড়ে যাচ্ছে খাঁদে। এ নিয়ে গ্রামবাসীর অভিযোগের যেন শেষ নেই।
এই রাস্তা ধরে হেডম্যানটিলা, যৌথ খামার, তেতুলটিলাসহ আরো বেশ কয়েকটি গ্রামে যাতায়াত করতে হয়। ব্যবসায়িক কেন্দ্রকে ঘিরে গ্রামে চলে একাধিক যানবাহন। তাছাড়া এই পথ ধরে যৌথখামার এলাকায় রয়েছে বিজিবি’র ফায়ারিং ক্যাম্প। এদিকে আবার অসুস্থ রোগীকে হাসপাতালে নিতে গেলে রাস্তার কারনে আরো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয় বলে জানায় এলাকাবাসী। রাস্তার এমন করুণ দশা দেখে আজ থেকে ৫ মাস তেতুলটিলা এলাকার আব্দুল মান্নান গাছে গাছে লাগিয়ে দিয়েছেন রাস্তার সতর্কবাণী। তবুও যেন প্রশাসনের নজর কাঁড়ছে না।

এলাকার বাসিন্দা অটোচালক মোঃ উমর ফারুক জানান, সকাল-বিকাল এ রাস্তায় চলাচল করতে হয়। আর প্রায়সই দূর্ঘটনা ঘটে। এতে যাত্রী ও গাড়ির ক্ষতি হচ্ছে। এভাবে সকলধরনের যানবাহনগুলো দূর্ঘটনায় পড়ছে প্রতিদিন। আমি নিজ উদ্যোগে ভাঙা জায়গায় মাটি দিয়ে ভরাট করেছি তবুও প্রশাসন কেন কাজটি করছে না তা আমার জানা নেই। আরেক বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন জানায়, ইউপি সদস্য মোঃ ইউসুফ কে একাধিকবার বলার পরেও করা হবে বলছে কিন্তু ৪ মাস হয়ে গেলো অথচ রাস্তার কাজ শুরু করেনি। কবে হবে এই কাজ তাও বলা যাচ্ছে না।

এ বিষয়ে ৪নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ ইউসুফ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “কাবিখা” প্রকল্পের আওতায় কাজটি করানোর জন্য জেলায় প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। আশাকরি খুব তাড়াতাড়িই কাজটি শুরু করা হবে।