[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
পার্বত্য চট্টগ্রামে টেকসই উন্নয়নের জন্য মানসম্মত শিক্ষা অত্যন্ত জরুরি: সুপ্রদীপ চাকমাকাপ্তাই এ পুলিশের অভিযানে সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতারওয়ার্ড পর্যায়ে দলীয় কার্যক্রম তরাম্বিত করার লক্ষ্যে কাপ্তাই এ সভালংগদু তিনটিলা বন বিহারে জোন কমান্ডার মোর্শেদ এর অংশগ্রহনখাগড়াছড়ির আলুটিলায় স্কুল শিক্ষিকা ধর্ষণ ঘটনায় যুবক আটকহালদা নদীর মানিকছড়ি অংশ থেকে ১ হাজার মিটার জাল জব্দকাপ্তাই ১০আরই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবাখাগড়াছড়ির রামগড়ে চাঁদাবাজ ইউপিডিএফ সদস্যকে আটক করলো জনতাখাগড়াছড়ির রামগড়ে ১৪ হাজার ঘন ফুট বালু জব্দরাঙ্গামাটি রাজস্থলী প্রেস ক্লাবের নির্বাচন ২৫ অক্টোবর
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানে ভূয়া চিকিৎসক আটক

২১৪

॥ বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি ॥

বান্দরবানে চিকিৎসক পরিচয়ে প্রতারণার দায়ে মোহাম্মদ ইব্রাহিম আলী নামে এক ভুয়া চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করেছে সদর থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে বান্দরবান পৌরশহরস্থ মধ্যমপাড়া এলাকা হতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মোঃ ইব্রাহীম আলী (৩৫) কক্সবাজার ঈদগাঁও থানার মেহেরঘোনা গ্রামের মোঃ আলীর ছেলে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

এজাহার সূত্রে জানা যায়, রুমা উপজেলার গ্যালেংগা ইউনিয়নে কলাপাড়ার গ্রামে নিজ বাড়িতে আগুন পোহানোর সময় পাওরি ম্রো পরনের থামিতে আগুন লেগে যায়। এতে তার দুই পা ও কোমর পর্যন্ত অগ্নিদগ্ধ হয়ে গুরুতর ভাবে আহত হয়। চিকিৎসার জন্য ডাক্তার পরিচয়ে ইব্রাহিম আলীর সাথে যোগাযোগ হলে মধ্যমপাড়া নিজের চেম্বারে নিয়ে আসেন। চিকিৎসার জন্য ৭০ হাজার টাকা মৌখিক চুক্তি শেষে ভিকটিম মেনরোং ম্রো প্রাথমিকভাবে ৪৫ হাজার টাকা প্রদান করে। সাতদিন চিকিৎসা প্রদানের পরেও অবস্থার অবনতি হওয়ায় সন্দেহ হলে এলাকার স্থানীয়দের সহযোগিতায় চিকিৎসক ভুয়া ডিগ্রিধারী বলে চিহ্নিত হয়। পরে ভিকটিম থানায় মামলা করলে ভূয়া ডাক্তারকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

এদিকে বর্তমানে ভিকটিম পাওরি ম্রো কে উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রথমে বান্দরবান সদর হাসপাতাল এবং পরবর্তীতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হয়।

এ বিষয়ে বান্দরবান সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শহীদুল ইসলাম বলেন, মোহাম্মদ ইব্রাহিম আলী দীর্ঘদিন ডাক্তার পরিচয় দিয়ে সাধারণ মানুষকে চিকিৎসা প্রদান করে আসছে। চিকিৎসা প্রদানের জন্য নূন্যতম যোগ্যতা তার নেই এবং কোন সার্টিফিকেট ও ডিগ্রিধারী নয়। তারপরও সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু সহ ডেন্টাল কাউন্সিল আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে।