[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে অপহৃত ৫শিক্ষার্থীর মধ্যে লংঙি ম্রো বান্দরবান উপজেলা আলীকদমেরখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই কোচিং সেন্টারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই বসতবাড়ি আগুনে ভষ্মিভুতদীঘিনালায় গার্ল গাইডস এসোসিয়েশনের ৫দিনব্যাপি বিজ্ঞপাখি মৌলিক প্রশিক্ষণ সম্পন্নখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বাড়ির সদস্যদের অজ্ঞান করে দূর্ধষ চুরিগুণগত শিক্ষা জাতিগত ভেদাভেদ ভুলিয়ে দিতে পারবে: রাঙ্গামাটিতে জলখেলি অনুষ্ঠানে সুপ্রদীপনৃ-গোষ্ঠীর আগে ক্ষুদ্র শব্দটি ব্যবহার করতে চাই না: জলকেলীতে উপদেষ্টা সুপ্রদীপবান্দরবানের আলীকদমে মার্মা সম্প্রদায়ের মাহাঃ সাংগ্রাই পোয়েঃ-২০২৫ উৎসব পালনপুরোনো দিনের গ্লানি মুছে যাক সাংগ্রাইয়ের মৈত্রীময় জলেবান্দরবানের থানচিতে খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডের উপহার দিলেন সেনাবাহিনী
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

মহালছড়িতে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ক্ষেত ধ্বংস করেছে সেনাবাহিনী 

১০১

॥ মিল্টন চাকমা, মহালছড়ি ॥

খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলার দুর্গম এলাকার কলাবুনিয়া নামক জায়গায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান গাঁজা ক্ষেত ধ্বংস করেছে সেনাবাহিনী।

সেনাসূত্র হতে প্রাপ্ত তথ্য সূত্রে জানা যায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) সাড়ে ১২ টার দিকে মহালছড়ি জোন এলাকা কলাবুনিয়া নামক জায়গায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় আনুমানিক ৬-৮ বিঘা পরিমাণ গাঁজা ক্ষেত এর সন্ধান পায় সেনাবাহিনী। সব মিলিয়ে আড়াইশো থেকে তিনশো কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। তবে ব্যবসায়ীরা সেনা বাহিনীর উপস্থিত টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ায় ঘটনাস্থলে কাউকে পাওয়া যায়নি। ঘটনাস্থলে তখন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অফিসের একটি দল ও স্থানীয় থানার পুলিশ সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সুত্রটি আরো জানায়, দূর্গম পাহাড়ে গাঁজার চাষ করে দেশের বিভিন্ন স্থানে তা সরবরাহ করে থাকে মাদক ব্যবসায়ীরা। এসব গাঁজা ক্ষেত সাধারনত গহীন অরন্য ও দূর্গম পাহাড়ি এলাকায় যেখানে তুলনামূলক জনবসতি কম সে সকল জায়গায় মাদক ব্যবসায়ীরা নিরাপদ এলাকা হিসাবে বেছে নেয়। সেনাবহিনীর গোয়েন্দা তথ্যমতে, আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলগুলোর সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা, অস্ত্র ক্রয় ও তাদের বেতন ভাতাসহ অন্যান্য প্রশাসনিক কাজে মাদক ব্যবসা থেকে অর্জিত অর্থ ব্যয় করা হয়ে থাকে। উদ্ধারকৃত গাঁজা প্রায় আড়াইশো থেকে তিনশো কেজি গাঁজা একত্রে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

অভিযানে নেতৃত্বদানকারী সেনা কর্মকর্তা জানান, এরুপ কার্যক্রম সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন প্রকার মাদকের চাষ বন্ধ এবং মাদক নিষ্ক্রিয় করাসহ সাধারণ জনগণের মাঝে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।