[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে অপহৃত ৫শিক্ষার্থীর মধ্যে লংঙি ম্রো বান্দরবান উপজেলা আলীকদমেরখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই কোচিং সেন্টারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই বসতবাড়ি আগুনে ভষ্মিভুতদীঘিনালায় গার্ল গাইডস এসোসিয়েশনের ৫দিনব্যাপি বিজ্ঞপাখি মৌলিক প্রশিক্ষণ সম্পন্নখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বাড়ির সদস্যদের অজ্ঞান করে দূর্ধষ চুরিগুণগত শিক্ষা জাতিগত ভেদাভেদ ভুলিয়ে দিতে পারবে: রাঙ্গামাটিতে জলখেলি অনুষ্ঠানে সুপ্রদীপনৃ-গোষ্ঠীর আগে ক্ষুদ্র শব্দটি ব্যবহার করতে চাই না: জলকেলীতে উপদেষ্টা সুপ্রদীপবান্দরবানের আলীকদমে মার্মা সম্প্রদায়ের মাহাঃ সাংগ্রাই পোয়েঃ-২০২৫ উৎসব পালনপুরোনো দিনের গ্লানি মুছে যাক সাংগ্রাইয়ের মৈত্রীময় জলেবান্দরবানের থানচিতে খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডের উপহার দিলেন সেনাবাহিনী
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

মানিকছড়িতে প্রবাসীকে হত্যাকারীর ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধন

৬৮

॥ মোঃ ইসমাইল হোসেন, মানিকছড়ি ॥

মানিকছড়ি উপজেলাধীন যোগ্যাছোলা ইউনিয়নের অন্তর্গত গ্যাসফিল্ড এলাকায় প্রবাসী মোঃ সাজ্জাদ হোসেনকে গলাকেটে হত্যাকারীর ফাঁসীর দাবীতে মানববন্ধন করেছে যোগ্যাছোলা ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনসাধারণ।

বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকালে যোগ্যাছোলা বাজারে উক্ত মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে অংশনেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ জয়নাল আবেদিন, ইউপি চেয়ারম্যান ক্যয়জরী মহাজন, ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল মতিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ জামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, যুবলীগ সভাপতি নুরুল আফসার শামীম, সাধারণ সম্পাদক অংশেপ্রু মারমা, ছাত্রলীগ সভাপতি মোঃ জামাল হোসেন প্রমূখ।

গত ১০ ডিসেম্বর শনিবার রাত ১১টার দিকে যোগ্যাছোলা ইউনিয়নের সেমুতাং গ্যাসফিল্ড এলাকার নিজ বাড়ির শয়নকক্ষ থেকে মোঃ সাজ্জাদ হোসেন (২৪) নামের এক প্রবাসীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপারের নির্দেশনায় ঘটনার রহস্য উৎঘাটনে জন্য পুলিশের একটি কমিটি গঠন করা হয়। উক্ত ঘটনাস্থল পরিদর্শন, স্থানীয়দের সাথে জিজ্ঞাসাবাদ এবং বিশ্বস্ত সোর্সের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত থাকার বিষয়ে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের ছোটভাই মোস্তাফিজুর রহমানকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে আসা হয়। পরে ঘটনা সংক্রান্ত জিজ্ঞাসাবাদ করার এক পর্যায়ে হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত থাকার কথা গঠিত কমিটির কাছে তিনি স্বীকার করেন। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তাকে নিয়ে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ধারালো দা, হাতুড়ি এবং রক্তমাখা কাপড় আসামীর দেখানো ও সনাক্তমতে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়। ১৩ ডিসেম্বর (গতকাল) উক্ত হত্যাকান্ডর ব্যাপারে ১৬৪ ধারায় স্বীকারুক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বিজ্ঞ আদালতে।