[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের থানচিতে ১৩মাস পর পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আংশিক প্রত্যাহারজিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে কাপ্তাইয়ে দুস্থদের মাঝে চাল বিতরণবান্দরবানে খুলে দেয়া হয়েছে লামা উপজেলার সকল রিসোর্টসীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদান
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

থানচিতে শেখ রাসেল দিবস পালিত

৪৪

॥ চিংথোয়াই অং মার্মা, থানচি ॥

‘শেখ রাসেল নির্মলতার প্রতীক, দুরন্ত প্রাণবন্ত নির্ভীক’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায় যথাযথ মর্যাদায় বান্দরবানে থানচিতে শেখ রাসেল জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) সকালে প্রথমবারের মতো জাতীয় দিবস হিসেবে রাসেল দিবস উদযাপন উপলক্ষে শেখ রাসেল প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণে শ্রদ্ধা নিবেদনে পরে উপজেলা প্রশাসনে আয়োজনে বর্ণাঢ্য র‌্যালী শেষে উপজেলা পরিষদের মিলনায়তন হলরুমে আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাঃ আবুল মনসুর সভাপতিত্বে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নুমেপ্রু মারমা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুদ্বীপ রায়, থানচি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নূর মোহাম্মদ প্রমুখ। এছাড়াও উপজেলা সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, সুশীল সমাজে ব্যক্তিবর্গ ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে, বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর ধানমন্ডির ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে হত্যা এর মানবতার শত্রু ঘৃণ্য ঘাতকদের নির্মম বুলেট থেকে রক্ষা পাননি শিশু শেখ রাসেলও। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে নরপিশাচরা নির্মমভাবে তাকেও হত্যা করেছিল। মৃত্যুকালে তিনি ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।

বক্তারা আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু পরিবারের অন্যান্য সদস্যস্যের মতো রাসেলও ছিলেন সহজ-সরল ও অত্যন্ত বিনয়ী। তিনি ছিলেন আদর্শ পিতার যোগ্য সন্তান। শেখ রাসেল বেঁচে থাকলে হয়তো আজ জাতির নেতৃত্ব দিয়ে দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করতেন।