[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রামগড় উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিত সভা অনুষ্ঠিতরাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের রিচার্জ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিতমানিকছড়িতে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে দাওয়াতে ইসলামীর স্বাগত জুলুসঅধ্যক্ষ এএইচএম বেলাল চৌধুরীর শোকসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিতমানিকছড়িতে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্ক ও জুলাই গ্রাফিতি অনুষ্ঠিতকাপ্তাই তথ্য অফিসের আয়োজনে রাজস্থলীতে নারী সমাবেশসাজেকের হালিমপুর গ্রামে বিদ্যুৎবঞ্চিতদের সোলার দিলেন মারিশ্যা জোনরাঙ্গামাটির লংগদুতে শুল্কফাড়িতে চলছে যেন চাঁদাবাজির মহোৎসবপৌর শ্রমিক দলের বিতর্কিত কমিটি অনুমোদন দেয়ায় বাঘাইছড়িতে সংবাদ সম্মেলনবান্দরবানের লামায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩০ শতক জায়গা বেদখল
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

থানচিতে শেখ রাসেল দিবস পালিত

৪৫

॥ চিংথোয়াই অং মার্মা, থানচি ॥

‘শেখ রাসেল নির্মলতার প্রতীক, দুরন্ত প্রাণবন্ত নির্ভীক’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায় যথাযথ মর্যাদায় বান্দরবানে থানচিতে শেখ রাসেল জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) সকালে প্রথমবারের মতো জাতীয় দিবস হিসেবে রাসেল দিবস উদযাপন উপলক্ষে শেখ রাসেল প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণে শ্রদ্ধা নিবেদনে পরে উপজেলা প্রশাসনে আয়োজনে বর্ণাঢ্য র‌্যালী শেষে উপজেলা পরিষদের মিলনায়তন হলরুমে আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাঃ আবুল মনসুর সভাপতিত্বে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নুমেপ্রু মারমা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুদ্বীপ রায়, থানচি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নূর মোহাম্মদ প্রমুখ। এছাড়াও উপজেলা সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, সুশীল সমাজে ব্যক্তিবর্গ ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে, বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর ধানমন্ডির ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে হত্যা এর মানবতার শত্রু ঘৃণ্য ঘাতকদের নির্মম বুলেট থেকে রক্ষা পাননি শিশু শেখ রাসেলও। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে নরপিশাচরা নির্মমভাবে তাকেও হত্যা করেছিল। মৃত্যুকালে তিনি ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।

বক্তারা আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু পরিবারের অন্যান্য সদস্যস্যের মতো রাসেলও ছিলেন সহজ-সরল ও অত্যন্ত বিনয়ী। তিনি ছিলেন আদর্শ পিতার যোগ্য সন্তান। শেখ রাসেল বেঁচে থাকলে হয়তো আজ জাতির নেতৃত্ব দিয়ে দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করতেন।