[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের লামায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩০ শতক জায়গা বেদখলবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে হেডম্যান মংথোয়াইলা এর বিরুদ্ধে নানান অভিযোগকামাল হোসেন ছিলেন একজন অকুতোভয় নির্ভীক সাংবাদিকবান্দরবানের থানচিতে হেডম্যান পাড়ার কালভার্ট গ্রামবাসীদের মরণফাঁদরাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে মোবাইল নেটওয়ার্ক বিপর্যস্ত জনগনের মাঝে ক্ষোভকাপ্তাই কর্ণফুলী সরকারি কলেজ এর অধ্যক্ষ আর নেইচট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি রাঙ্গামাটির দুই থানা পরিদর্শনগণতন্ত্রের পুনরুদ্ধারে জাতীয়তাবাদী দলের কোন নেতাকর্মী আর পিছ পা হবে নারাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে মোবাইল নেটওয়ার্ক নিয়ে ভোগান্তিতে স্থানীয় বাসিন্দারাদুর্নীতির বিরুদ্ধে তরুণ প্রজন্মকে সৎ ও নৈতিক শিক্ষায় গড়ে তোলা জরুরি
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়িতে জলাতঙ্ক দিবস পালিত: টিকা গ্রহণের আহবান

১০৩

॥ দহেন বিকাশ ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি ॥

‘‘জলাতঙ্ক : মৃত্যু আর নয়, সবার সাথে সমন্বয়’’ এ প্রতিপাদ্যকে নিয়ে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস উপলক্ষে খাগড়াছড়িতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিডিসি’র জুনোটিক ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের উদ্যোগে আধুনিক জেলা সদর হাসপাতাল সম্মেলন কক্ষে এটি অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, খাগড়াছড়ির ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাঃ মিটন চাকমা। প্রধান অতিথি বলেন, কুকুর, বিড়াল ও জলাতঙ্ক রোগের ভাইরাস বহনকারী বন্যপ্রাণীর কামড়ে বা আঁচড়ে জলাতঙ্ক রোগ হতে পারে। জলাতঙ্ক রোগ নির্মূল করতে শুধু স্বাস্থ্য বিভাগের একার পক্ষে সম্ভব নয়, এজন্য প্রয়োজন সচেতনতা। সর্তকতামূলক ভূমিকার মাধ্যমে জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধ করা যায়।

ডাঃ মিটন চাকমা আরও বলেন, কাউকে কুকুর, বিড়াল বা অন্য কোননো বন্যপ্রাণী কামড় বা আঁচড় দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রতিষেধক ভ্যাকসিন দিতে হবে। পোষা প্রাণীকে টিকা দিয়ে শিশুদের এ রোগ সম্বন্ধে সচেতন ও টিকা দিয়ে এ রোগ প্রতিরোধ করা যায়।

আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ রিপল বাপ্পী চাকমার সভাপতিত্বে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি পুলিশ হাসপাতালের ইন্সপেক্টর মোঃ নাজমুল করিম, খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি মোঃ জহরুল আলম, সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের মুহাম্মদ বক্তব্য রাখেন।

আলোচনা সভায় দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয়, করনীয় ও চ্যালেঞ্জ তুলে ধরেন ইমার্জেন্সী মেডিকেল অফিসার ডাঃ মহিমা বড়ুয়া।

স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০২৩ সালের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা কমিয়ে আনা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে জলাতঙ্ক নির্মূল করার লক্ষ্যে কাজ করছে স্বাস্থ্য বিভাগ। আলোচনা সভায় বক্তাগণ মরণব্যাধি জলাতঙ্ক রোগের ভয়াবহতা সর্ম্পকে সকলকে সজাগ ও সচেতন হওয়ায় আহবান জানিয়ে বলেন, জলাতঙ্ক রোগের চিকিৎসা সরকারী হাসপাতালে বিনামুল্যে দেয়া হয়। জলাতঙ্ক প্রতিরোধে গৃহপালিত কুকুর বিড়ালকে ভ্যাকসিন দেয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্য বিভাগ ও প্রাণী সম্পদ বিভাগের পক্ষথেকে বেওয়ারিশ কুকুরকে গণটিকা দেয় হয়।