[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে মৎস্যখাতে কোটি টাকার ক্ষতিলংগদুতে জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা ও ভিক্টিম সাপোর্ট বিষয়ক জনসচেতনতা সভালংগদুতে অবৈধভাবে পাহাড়/টিলা কর্তনের দায়ে দুই ব্যক্তিকে অর্থদন্ডরাজস্থলীর বিমাছড়া পাড়ায় পানির সংকট দূর করলো সেনাবাহিনীদীঘিনালায় ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে জশনে জুলুস, মিলাদ ও পুরস্কার বিতরণপানছড়ি বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) পালিতকাপ্তাইয়ে জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা ও ভিক্টিম সাপোর্ট বিষয়ক সভারাজস্থলীতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উদযাপনথানচিতে বংয়ক হেডম্যান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধনচন্দ্রঘোনায় ধ্রব সংস্কৃতি পরিষদের বিজয়ীদের মাঝে সনদ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানের লামায় মাঝখানে বিদ্যুতের খুঁটি রেখেই সড়কের পাশে ড্রেন নির্মাণ

৪৩

॥ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা ॥

বান্দরবানের লামা উপজেলা শহরে সড়ক ও জনপদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে ১১ কোটি টাকার সড়ক উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। লামা বাজারের চৌরাস্তা মোড় থেকে লাইনঝিরি পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার সড়কে উন্নয়ন কাজ করছে সড়ক ও জনপদ বিভাগ। কাজ নিয়ে নানান অভিযোগসহ সিড়কের পাশে পলার রেখেই ড্রেন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, রাস্তা প্রশস্ত করায় পাশের বিদ্যুতের পিলারটি বর্তমান ড্রেনের মাঝখানে পড়েছে। আশপাশের মানুষ বলছে, বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে কথা বলে পিলার সরিয়ে ড্রেনের কাজ করা যেত। কিন্তু সড়ক ও জনপদ বিভাগের লোকজন দায়সারাভাবে পিলারটি ড্রেনের মাঝখানে রেখেই কাজ শেষ করছে।

এদিকে, এই উন্নয়ন কাজটি শুরুর পর থেকে নানান অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে বলেও জানায় বাজার ব্যবসায়ীরা। ড্রেন নির্মাণে সিলেট পাথর ও বালু ব্যবহার করার কথা থাকলে তা না করে লোকাল বালু ও নিম্নমানের পাথর ব্যবহার হচ্ছে। ভালো মানের সিমেন্ট ব্যবহার করা হচ্ছে না। এছাড়া কাদা ও পানিতে হচ্ছে ঢালাই।

এই বিষয়ে বান্দরবান সড়ক ও জনপদ বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী পুণেন্দু বিকাশ চাকমা বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের বিষয়টি আমি অবগত নয়। স্থানীয়রা বলছে, কাজটি শুরুর পর থেকে সড়ক জনপথ (সওজ) বিভাগের দায়িত্বরত কোন কর্মকর্তাকে দেখা যায়নি। অফিসের কর্মচারী ও ড্রাইভাররা ইঞ্জিনিয়ারের দায়িত্ব পালন করছে।